নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থানায় চিকিৎসক নাহিদা আক্তার রেণুর (৩৪) বাসায় কাজ করত ১৪ বছরের কিশোরী তসলিমা আক্তার। গত রোববার মেঝে পরিষ্কারের সময় ড্রেসিং টেবিলের নিচে একটি কাজলের কৌটা দেখতে পায় তসলিমা। শখের বশে সেই কৌটো থেকে কিছু কাজল নিয়ে নিজের চোখে লাগায় ওই কিশোরী। এমন কাজ করে যে নির্মম নির্যাতনের শিকার হতে হবে, সেটি হয়তো তার কল্পনায়ও ছিল না। অথচ সেটিই ঘটেছে ভাগ্যে।
নিজের কাজল গৃহকর্মীর চোখে দেখে আক্রোশে ফেটে পড়েন চিকিৎসক নাহিদা আক্তার রেণু। সঙ্গে সঙ্গেই বেত আর চড়-থাপ্পড় ও ঘুষি দিয়ে হামলে পড়েন ১৪ বছরের ওই ছোট কিশোরীর ওপর। রাগ মেটাতে মুখে দেন কয়েক দফা কিল-ঘুষি, গলা টিপে করেন শ্বাসরোধের চেষ্টাও। এই বর্বর অমানুষিক নির্যাতন থেকে কোনোমতে নিজেকে ছাড়িয়ে সেদিন প্রাণে বাঁচে তসলিমা।
গতকাল বৃহস্পতিবার এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা আব্দুল গণির দায়ের করা মামলায় এমনসব গুরুতর অভিযোগ উঠে এসেছে চিকিৎসক নাহিদার বিরুদ্ধে। পরে সেদিনই ওই চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করেছে চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। অভিযুক্ত নাহিদা আক্তার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কাজ করেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে চান্দগাঁও থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজেশ বড়ুয়া বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েই ওই কিশোরীকে আমরা উদ্ধার করি। তার শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে। তাই চিকিৎসার জন্য বর্তমানে সে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি আছে। কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। অভিযুক্ত চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
রাজেশ বড়ুয়া বলেন, গত বছরের জুলাই মাস থেকে মাসিক তিন হাজার টাকা বেতনে ওই বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করত তসলিমা। নির্যাতিতার বাবার অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে নানা নির্যাতন করা হতো তাঁর মেয়ের ওপর। প্রায় তিন মাস ধরে তিনি মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না। গত বৃহস্পতিবার মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে ওই বাসায় গিয়েই নির্যাতনের বিষয়টি বুঝতে পেরে পুলিশে খবর দেন তিনি।
চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থানায় চিকিৎসক নাহিদা আক্তার রেণুর (৩৪) বাসায় কাজ করত ১৪ বছরের কিশোরী তসলিমা আক্তার। গত রোববার মেঝে পরিষ্কারের সময় ড্রেসিং টেবিলের নিচে একটি কাজলের কৌটা দেখতে পায় তসলিমা। শখের বশে সেই কৌটো থেকে কিছু কাজল নিয়ে নিজের চোখে লাগায় ওই কিশোরী। এমন কাজ করে যে নির্মম নির্যাতনের শিকার হতে হবে, সেটি হয়তো তার কল্পনায়ও ছিল না। অথচ সেটিই ঘটেছে ভাগ্যে।
নিজের কাজল গৃহকর্মীর চোখে দেখে আক্রোশে ফেটে পড়েন চিকিৎসক নাহিদা আক্তার রেণু। সঙ্গে সঙ্গেই বেত আর চড়-থাপ্পড় ও ঘুষি দিয়ে হামলে পড়েন ১৪ বছরের ওই ছোট কিশোরীর ওপর। রাগ মেটাতে মুখে দেন কয়েক দফা কিল-ঘুষি, গলা টিপে করেন শ্বাসরোধের চেষ্টাও। এই বর্বর অমানুষিক নির্যাতন থেকে কোনোমতে নিজেকে ছাড়িয়ে সেদিন প্রাণে বাঁচে তসলিমা।
গতকাল বৃহস্পতিবার এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা আব্দুল গণির দায়ের করা মামলায় এমনসব গুরুতর অভিযোগ উঠে এসেছে চিকিৎসক নাহিদার বিরুদ্ধে। পরে সেদিনই ওই চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করেছে চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। অভিযুক্ত নাহিদা আক্তার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কাজ করেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে চান্দগাঁও থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজেশ বড়ুয়া বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েই ওই কিশোরীকে আমরা উদ্ধার করি। তার শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে। তাই চিকিৎসার জন্য বর্তমানে সে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি আছে। কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। অভিযুক্ত চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
রাজেশ বড়ুয়া বলেন, গত বছরের জুলাই মাস থেকে মাসিক তিন হাজার টাকা বেতনে ওই বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করত তসলিমা। নির্যাতিতার বাবার অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে নানা নির্যাতন করা হতো তাঁর মেয়ের ওপর। প্রায় তিন মাস ধরে তিনি মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না। গত বৃহস্পতিবার মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে ওই বাসায় গিয়েই নির্যাতনের বিষয়টি বুঝতে পেরে পুলিশে খবর দেন তিনি।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে