ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছুরিকাঘাতে সাংবাদিক আশিকুল ইসলাম আশিককে হত্যার ঘটনায় গতকাল সোমবার রাতে মামলা হয়েছে। মামলার পরপরই জেলা সদর থেকে প্রধান আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন প্রধান আসামি রায়হান মিয়া ওরফে সোহান ও আরেক আসামি সাফিন আহমেদ জুনায়েদ। রায়হানের বাড়ি পৌর এলাকার ভাদুঘর এলাকায়। সাফিনের বাড়ি শহরের দক্ষিণ মৌড়াইলে।
গতকাল সোমবার রাত ১১টার দিকে আশিকের বাবা আশরাফ উদ্দিন বাদী হয়ে জেলার সদর মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় দুজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত তিন-চারজনকে আসামি করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহরাব আল হোসাইন জানান, আশিকের বাবা হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় প্রধান আসামি রায়হান ও আরেক আসামি সাফিনকে সোমবার রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল সোমবার বিকেলে জেলা শহরের অবকাশ এলাকায় দুর্বৃত্তরা ছুরিকাঘাতে আশিককে হত্যা করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন থানার পরিদর্শক সোহরাব আল হোসাইন। তিনি বলেন, ‘ঘটনার দিন সন্ধ্যায় শহরের শিমরাইলকান্দি রেললাইন এলাকা থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিসহ রায়হানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই রাতেই শহরের মেটরা এলাকায় সাফিন গ্রেপ্তার হন।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বাতিঘরের সভাপতি আজহারউদ্দিন বলেন, ‘আশিক সাংবাদিকতা করার পাশাপাশি বাতিঘরে সক্রিয় ছিলেন। মানুষকে রক্ত দেওয়া ও অজ্ঞাত লাশ কবর দেওয়ার বিষয়ে তিনি সহযোগিতা করতেন।’
গতকাল বিকেলে শহরের অবকাশ পার্কে বাতিঘরের মাসিক সভা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন আশিকসহ কয়েকজন। বাতিঘরের সভাপতি বলেন, ‘আমরা দুটি রিকশায় করে ফিরছিলাম। আশিক আমার রিকশার পেছনে আরেকটি রিকশায় ছিলেন। এ সময় পাবলিক লাইব্রেরির সামনে রায়হানসহ কয়েকজন আশিকের শরীরে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।’
বাতিঘরের সভাপতি জানান, আশিককে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছুরিকাঘাতে সাংবাদিক আশিকুল ইসলাম আশিককে হত্যার ঘটনায় গতকাল সোমবার রাতে মামলা হয়েছে। মামলার পরপরই জেলা সদর থেকে প্রধান আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন প্রধান আসামি রায়হান মিয়া ওরফে সোহান ও আরেক আসামি সাফিন আহমেদ জুনায়েদ। রায়হানের বাড়ি পৌর এলাকার ভাদুঘর এলাকায়। সাফিনের বাড়ি শহরের দক্ষিণ মৌড়াইলে।
গতকাল সোমবার রাত ১১টার দিকে আশিকের বাবা আশরাফ উদ্দিন বাদী হয়ে জেলার সদর মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় দুজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত তিন-চারজনকে আসামি করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহরাব আল হোসাইন জানান, আশিকের বাবা হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় প্রধান আসামি রায়হান ও আরেক আসামি সাফিনকে সোমবার রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল সোমবার বিকেলে জেলা শহরের অবকাশ এলাকায় দুর্বৃত্তরা ছুরিকাঘাতে আশিককে হত্যা করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন থানার পরিদর্শক সোহরাব আল হোসাইন। তিনি বলেন, ‘ঘটনার দিন সন্ধ্যায় শহরের শিমরাইলকান্দি রেললাইন এলাকা থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিসহ রায়হানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই রাতেই শহরের মেটরা এলাকায় সাফিন গ্রেপ্তার হন।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বাতিঘরের সভাপতি আজহারউদ্দিন বলেন, ‘আশিক সাংবাদিকতা করার পাশাপাশি বাতিঘরে সক্রিয় ছিলেন। মানুষকে রক্ত দেওয়া ও অজ্ঞাত লাশ কবর দেওয়ার বিষয়ে তিনি সহযোগিতা করতেন।’
গতকাল বিকেলে শহরের অবকাশ পার্কে বাতিঘরের মাসিক সভা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন আশিকসহ কয়েকজন। বাতিঘরের সভাপতি বলেন, ‘আমরা দুটি রিকশায় করে ফিরছিলাম। আশিক আমার রিকশার পেছনে আরেকটি রিকশায় ছিলেন। এ সময় পাবলিক লাইব্রেরির সামনে রায়হানসহ কয়েকজন আশিকের শরীরে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।’
বাতিঘরের সভাপতি জানান, আশিককে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
৫ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
১৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
১৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১৬ দিন আগে