মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
মিরসরাইের জোরারগঞ্জে একই পরিবারের তিনজনকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের বড় ছেলেকে সাদেক হোসেনকে আটক করেছে পুলিশ। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় জোরারগঞ্জ থানার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য সোনাপাহাড় গ্রামের মোস্তফা সওদাগরের বাড়িতে এই তিন খুনের ঘটে। নিহতরা হলেন গৃহকর্তা সুফি সাহেবের ছেলে মোস্তফা সওদাগর (৭০), তাঁর স্ত্রী জোসনা আক্তার (৫৫) এবং মোস্তফার মেজ ছেলে আহমদ হোসেন (২৫)।
এলাকার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মনির আহমেদ ভাসানি জানান, মোস্তফার পাশের বাড়ির হাসেম ফোন করে জানান মোস্তফা নির্মমভাবে খুন হয়েছেন। তখন রাত ৪টা। ফজরের নামাজ পড়ে মুসল্লিদের নিয়ে মোস্তফার বাড়িতে গিয়ে দেখি বাড়ির উঠোনে বড় ছেলে সাদেক হোসেন শুয়ে আছে। শরীরে, হাতে, পায়ে রক্ত। তিনি রাতে ঘটনার পর বাড়ির ছাদে উঠে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার করে আশপাশের লোকজন জড়ো করেন। বাড়ির চারপাশে সীমানা ওয়াল দেওয়া, গেট ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। তাঁর মায়ের গলায় সোনার চেইনটিও রয়ে গেছে। ডাকাতির কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।
সাদেক চট্টগ্রামের ক্লিফটন গ্রুপে চাকরি করেন। তিনি প্রতি বৃহস্পতিবার বাড়িতে আসেন। গতকাল বুধবার বাড়িতে চলে আসায় মানুষের সন্দেহ বেড়ে যায়। মোস্তফার তিন ছেলে এক মেয়ে। দুই ছেলে ও মেয়ে বিবাহিত। আগামীকাল মোস্তফার মেজ ছেলে আহমদ হোসেনের বিয়ের ফর্দ হওয়ার কথা ছিল। সে বারৈয়ার হাটে মাছের আড়তে চাকরি করে। পারিবারিক জমিসংক্রান্ত বিরোধে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে স্থানীয়রা।
তবে এটি ডাকাতি না পরিকল্পিত খুন, তা এখনো জানা যায়নি। খুনের ঘটনা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
এ ঘটনায় জোরারগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ নুর হোসেন মামুন বলেন, `প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বড় ছেলে সাদেক হোসেনকে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। আমরা ঘটনাস্থলে আছি। তদন্ত চলছে। পরে বিস্তারিত জানাতে পারব।'
মিরসরাইের জোরারগঞ্জে একই পরিবারের তিনজনকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের বড় ছেলেকে সাদেক হোসেনকে আটক করেছে পুলিশ। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় জোরারগঞ্জ থানার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য সোনাপাহাড় গ্রামের মোস্তফা সওদাগরের বাড়িতে এই তিন খুনের ঘটে। নিহতরা হলেন গৃহকর্তা সুফি সাহেবের ছেলে মোস্তফা সওদাগর (৭০), তাঁর স্ত্রী জোসনা আক্তার (৫৫) এবং মোস্তফার মেজ ছেলে আহমদ হোসেন (২৫)।
এলাকার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মনির আহমেদ ভাসানি জানান, মোস্তফার পাশের বাড়ির হাসেম ফোন করে জানান মোস্তফা নির্মমভাবে খুন হয়েছেন। তখন রাত ৪টা। ফজরের নামাজ পড়ে মুসল্লিদের নিয়ে মোস্তফার বাড়িতে গিয়ে দেখি বাড়ির উঠোনে বড় ছেলে সাদেক হোসেন শুয়ে আছে। শরীরে, হাতে, পায়ে রক্ত। তিনি রাতে ঘটনার পর বাড়ির ছাদে উঠে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার করে আশপাশের লোকজন জড়ো করেন। বাড়ির চারপাশে সীমানা ওয়াল দেওয়া, গেট ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। তাঁর মায়ের গলায় সোনার চেইনটিও রয়ে গেছে। ডাকাতির কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।
সাদেক চট্টগ্রামের ক্লিফটন গ্রুপে চাকরি করেন। তিনি প্রতি বৃহস্পতিবার বাড়িতে আসেন। গতকাল বুধবার বাড়িতে চলে আসায় মানুষের সন্দেহ বেড়ে যায়। মোস্তফার তিন ছেলে এক মেয়ে। দুই ছেলে ও মেয়ে বিবাহিত। আগামীকাল মোস্তফার মেজ ছেলে আহমদ হোসেনের বিয়ের ফর্দ হওয়ার কথা ছিল। সে বারৈয়ার হাটে মাছের আড়তে চাকরি করে। পারিবারিক জমিসংক্রান্ত বিরোধে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে স্থানীয়রা।
তবে এটি ডাকাতি না পরিকল্পিত খুন, তা এখনো জানা যায়নি। খুনের ঘটনা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
এ ঘটনায় জোরারগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ নুর হোসেন মামুন বলেন, `প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বড় ছেলে সাদেক হোসেনকে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। আমরা ঘটনাস্থলে আছি। তদন্ত চলছে। পরে বিস্তারিত জানাতে পারব।'
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪