মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার জোরাগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সোহানা। সৎ মায়ের নির্যাতন, বার বার হত্যার চেষ্টা, আত্মহত্যার জন্য প্ররোচনা, মানসিক যন্ত্রণার বিবরণ দিয়ে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে নিজের স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে লিখিত দরখাস্ত করেছে সে।
লিখিত আবেদনে সোহানা জানায়, বাবার দ্বিতীয় সংসারে তার জন্ম হয়। বাবার দ্বিতীয় সংসারে সে একমাত্র সন্তান। মা বাবার ডিভোর্স হওয়ার পর সোহানা বাবার কাছে বড় হয়। বাবা যখন তৃতীয় বিয়ে করে, তখন থেকে নেমে আসে তার ওপর সৎ মা এবং বাবার নির্মম অত্যাচার।
চিঠিতে সোহানা জানায়, কখনো বালিশ চাপা দিয়ে। কখনো গরম লোহার ছেঁকা দিয়ে। শারীরিক নির্যাতন করে সৎ মা এবং বাবা। দিনদিন নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকে।
সোহানা স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত আবেদনে আরও জানায়, তাকে যেন বাবা এবং সৎ মায়ের অত্যাচার থেকে মুক্তির জন্য তার মায়ের কাছে যাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করেন।
জোরারগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান করিম মাস্টারের কাছেও একের পর এক সৎ মা এবং বাবার লোম লোমহর্ষক নির্যাতনের ঘটনাগুলো নিজের মুখে বর্ণনা দিয়েছে সোহানা। বর্তমানে সোহানাকে তার নানার বাড়িতে নানার জিম্মায় রাখা হয়েছে।
জোরাগঞ্জ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবু নেপাল কুমার নাথ বলেন, মেয়েটির অভিযোগের ভিত্তিতে গত সোমবার দুপুর ১টায় স্কুলের অফিস কক্ষে স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি রেজাউল করিম মাস্টার স্থানীয় ইউপি সদস্য সহ শিক্ষকদের উপস্থিতিতে বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে এক মাসের জন্য তাকে নানার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাবা কাছ থেকে মায়ের কাছে যেতে হলে ভরণপোষণ, বিয়েশাদি, ভবিষ্যতে লেনদেন সম্পন্ন করে আইনগত প্রক্রিয়া মেনে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জোরাগঞ্জ ইউনিয়নের নবনির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম মাস্টার বলেন, আমি সোহানার ওপর নির্মম নির্যাতনের কথা তার মুখে শুনেছি। এটি অত্যন্ত অমানবিক। আপাতত সোহানাকে নির্যাতন থেকে মুক্ত করতে নানার বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সে মায়ের কাছে থাকতে চায়। আইনি প্রক্রিয়া মেনে সে ব্যবস্থা করা হবে।
চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার জোরাগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সোহানা। সৎ মায়ের নির্যাতন, বার বার হত্যার চেষ্টা, আত্মহত্যার জন্য প্ররোচনা, মানসিক যন্ত্রণার বিবরণ দিয়ে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে নিজের স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে লিখিত দরখাস্ত করেছে সে।
লিখিত আবেদনে সোহানা জানায়, বাবার দ্বিতীয় সংসারে তার জন্ম হয়। বাবার দ্বিতীয় সংসারে সে একমাত্র সন্তান। মা বাবার ডিভোর্স হওয়ার পর সোহানা বাবার কাছে বড় হয়। বাবা যখন তৃতীয় বিয়ে করে, তখন থেকে নেমে আসে তার ওপর সৎ মা এবং বাবার নির্মম অত্যাচার।
চিঠিতে সোহানা জানায়, কখনো বালিশ চাপা দিয়ে। কখনো গরম লোহার ছেঁকা দিয়ে। শারীরিক নির্যাতন করে সৎ মা এবং বাবা। দিনদিন নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকে।
সোহানা স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত আবেদনে আরও জানায়, তাকে যেন বাবা এবং সৎ মায়ের অত্যাচার থেকে মুক্তির জন্য তার মায়ের কাছে যাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করেন।
জোরারগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান করিম মাস্টারের কাছেও একের পর এক সৎ মা এবং বাবার লোম লোমহর্ষক নির্যাতনের ঘটনাগুলো নিজের মুখে বর্ণনা দিয়েছে সোহানা। বর্তমানে সোহানাকে তার নানার বাড়িতে নানার জিম্মায় রাখা হয়েছে।
জোরাগঞ্জ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবু নেপাল কুমার নাথ বলেন, মেয়েটির অভিযোগের ভিত্তিতে গত সোমবার দুপুর ১টায় স্কুলের অফিস কক্ষে স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি রেজাউল করিম মাস্টার স্থানীয় ইউপি সদস্য সহ শিক্ষকদের উপস্থিতিতে বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে এক মাসের জন্য তাকে নানার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাবা কাছ থেকে মায়ের কাছে যেতে হলে ভরণপোষণ, বিয়েশাদি, ভবিষ্যতে লেনদেন সম্পন্ন করে আইনগত প্রক্রিয়া মেনে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জোরাগঞ্জ ইউনিয়নের নবনির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম মাস্টার বলেন, আমি সোহানার ওপর নির্মম নির্যাতনের কথা তার মুখে শুনেছি। এটি অত্যন্ত অমানবিক। আপাতত সোহানাকে নির্যাতন থেকে মুক্ত করতে নানার বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সে মায়ের কাছে থাকতে চায়। আইনি প্রক্রিয়া মেনে সে ব্যবস্থা করা হবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪