নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার চাপরাশিরহাট বাজারে নৈশপ্রহরীকে হত্যা করে দুটি সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও দুটি কার্তুজ জব্দ করা হয়েছে।
আজ সোমবার নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান জেলা পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলাম।
এর আগে, গতকাল রোববার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৬০ ভরি সোনা, ১৬০ ভরি রুপা ও স্বর্ণালংকার বিক্রির ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার সাতজন হলেন সোনাইমুড়ী উপজেলার জগজীবনপুর গ্রামের শাহাদাত হোসেন, বজরা গ্রামের সাদ্দাম হোসেন জিতু, চৌমুহনী পৌরসভার করিমপুর গ্রামের সালাউদ্দিন, কবিরহাটের জৈনদপুর গ্রামের মিজানুর রহমান রনি, লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরপাগলা গ্রামের নোমান, পশ্চিম চরমার্টিন গ্রামের সুজন হোসেন ও কৃষ্ণপুর গ্রামের কৃষ্ণ কমল সরকার।
পুলিশ সুপার জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন পরিকল্পনার পর ৭ ডিসেম্বর ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন এবং ৮ ডিসেম্বর ডাকাতি করেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ডাকাতির মূল হোতাসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বেশ কিছু মালপত্রও জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার প্রত্যেকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি, খুন, গরু চুরিসহ নানা অপরাধের মামলা রয়েছে। ঘটনার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রয়েছে।
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার চাপরাশিরহাট বাজারে নৈশপ্রহরীকে হত্যা করে দুটি সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও দুটি কার্তুজ জব্দ করা হয়েছে।
আজ সোমবার নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান জেলা পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলাম।
এর আগে, গতকাল রোববার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৬০ ভরি সোনা, ১৬০ ভরি রুপা ও স্বর্ণালংকার বিক্রির ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার সাতজন হলেন সোনাইমুড়ী উপজেলার জগজীবনপুর গ্রামের শাহাদাত হোসেন, বজরা গ্রামের সাদ্দাম হোসেন জিতু, চৌমুহনী পৌরসভার করিমপুর গ্রামের সালাউদ্দিন, কবিরহাটের জৈনদপুর গ্রামের মিজানুর রহমান রনি, লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরপাগলা গ্রামের নোমান, পশ্চিম চরমার্টিন গ্রামের সুজন হোসেন ও কৃষ্ণপুর গ্রামের কৃষ্ণ কমল সরকার।
পুলিশ সুপার জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন পরিকল্পনার পর ৭ ডিসেম্বর ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন এবং ৮ ডিসেম্বর ডাকাতি করেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ডাকাতির মূল হোতাসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বেশ কিছু মালপত্রও জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার প্রত্যেকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি, খুন, গরু চুরিসহ নানা অপরাধের মামলা রয়েছে। ঘটনার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪