নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে পশুর হাটের হাসিলের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে এক ছাত্রলীগ কর্মীকে গুলি করার ঘটনা ঘটেছে। আহত ছাত্রলীগ কর্মীর নাম রিফাতুল ইসলাম রিফাত (২৩)। এ সময় ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপে আহত হয়েছে আরও পাঁচজন।
আহত রিফাত উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নোয়াবাড়ির মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। গুলিবিদ্ধ রিফাত নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অন্য আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
জানা গেছে, সোনাইমুড়ী পৌরসভার হাইস্কুল মাঠে সরকারিভাবে একটি পশুর হাটের ইজারা দেওয়া হয়। ওই পশুর হাটের হাসিল আদায়ের টাকা সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সমন্বয় করে শিডিউল ক্রয়কারীদের মধ্যে বিতরণ করার সিদ্ধান্ত নেয় স্থানীয় নেতারা। হাসিল আদায়ের ২০ ভাগ করে টাকা শুক্রবার ছাত্রলীগ নেতা জুয়েল ও রাসেলকে দেওয়া হয়। পরে রাসেল টাকা কোনো নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভাগ হবে না ঘোষণা দিলে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ নিয়ে রাসেলের সঙ্গে জুয়েলসহ অন্য নেতা-কর্মীদের কথা-কাটাকাটি হয়।
এ ঘটনার জেরে শনিবার সন্ধ্যায় জুয়েলকে বাইপাস এলাকার একটি বাড়িতে ডাকে রাসেল। একপর্যায়ে ওই স্থানে জুয়েলের দুজন লোককে মারধর করা হয়। রোববার বিকেলে রাসেল ও তাঁর লোকজন ফের শিপন নামের একজনকে মারধর করে। এরপর রোববার রাত ৯টার দিকে ছাত্রলীগ কর্মী রিফাত দোকান থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে মদিনা ভবনের সামনে তাঁকে গতিরোধ করে রাসেল, জয়নালসহ ১০ থেকে ১৫ জন। এ সময় তাঁকে মারধর ও পরে রাসেলের নির্দেশে জয়নাল নামের এক যুবক রিফাতের পায়ে গুলি চালায়। এ সময় রিফাতকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে হামলাকারীদের সঙ্গে তাঁর সমর্থকদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় কয়েকজন আহত হন।
এ ব্যাপারে রাসেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বা জয়নাল কেউই ঘটনাস্থলে ছিলাম না। আমাদের ফাঁসানোর জন্য নিজেরা-নিজেরা গুলির নাটক সাজিয়েছে।’
সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন অর রশিদ বলেন, ‘পশুর হাটের হাসিলের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে একজনের পায়ে গুলি করেছে বলে শুনেছি। তবে আহতের পক্ষ থেকে এখনো থানায় কোনো অভিযোগ আসেনি।’
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে পশুর হাটের হাসিলের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে এক ছাত্রলীগ কর্মীকে গুলি করার ঘটনা ঘটেছে। আহত ছাত্রলীগ কর্মীর নাম রিফাতুল ইসলাম রিফাত (২৩)। এ সময় ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপে আহত হয়েছে আরও পাঁচজন।
আহত রিফাত উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নোয়াবাড়ির মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। গুলিবিদ্ধ রিফাত নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অন্য আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
জানা গেছে, সোনাইমুড়ী পৌরসভার হাইস্কুল মাঠে সরকারিভাবে একটি পশুর হাটের ইজারা দেওয়া হয়। ওই পশুর হাটের হাসিল আদায়ের টাকা সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সমন্বয় করে শিডিউল ক্রয়কারীদের মধ্যে বিতরণ করার সিদ্ধান্ত নেয় স্থানীয় নেতারা। হাসিল আদায়ের ২০ ভাগ করে টাকা শুক্রবার ছাত্রলীগ নেতা জুয়েল ও রাসেলকে দেওয়া হয়। পরে রাসেল টাকা কোনো নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভাগ হবে না ঘোষণা দিলে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ নিয়ে রাসেলের সঙ্গে জুয়েলসহ অন্য নেতা-কর্মীদের কথা-কাটাকাটি হয়।
এ ঘটনার জেরে শনিবার সন্ধ্যায় জুয়েলকে বাইপাস এলাকার একটি বাড়িতে ডাকে রাসেল। একপর্যায়ে ওই স্থানে জুয়েলের দুজন লোককে মারধর করা হয়। রোববার বিকেলে রাসেল ও তাঁর লোকজন ফের শিপন নামের একজনকে মারধর করে। এরপর রোববার রাত ৯টার দিকে ছাত্রলীগ কর্মী রিফাত দোকান থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে মদিনা ভবনের সামনে তাঁকে গতিরোধ করে রাসেল, জয়নালসহ ১০ থেকে ১৫ জন। এ সময় তাঁকে মারধর ও পরে রাসেলের নির্দেশে জয়নাল নামের এক যুবক রিফাতের পায়ে গুলি চালায়। এ সময় রিফাতকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে হামলাকারীদের সঙ্গে তাঁর সমর্থকদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় কয়েকজন আহত হন।
এ ব্যাপারে রাসেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বা জয়নাল কেউই ঘটনাস্থলে ছিলাম না। আমাদের ফাঁসানোর জন্য নিজেরা-নিজেরা গুলির নাটক সাজিয়েছে।’
সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন অর রশিদ বলেন, ‘পশুর হাটের হাসিলের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে একজনের পায়ে গুলি করেছে বলে শুনেছি। তবে আহতের পক্ষ থেকে এখনো থানায় কোনো অভিযোগ আসেনি।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪