সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় হত্যা ডাকাতিসহ একাধিক মামলার পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে চরজব্বার থানা-পুলিশ। শনিবার সকালে উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়নের অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুর দেড়টার দিকে পুলিশ পাহারায় নোয়াখালী জেলা আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ বলছে ওই ব্যক্তি নিহত ফরিদ সর্দার হত্যা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন (৪০)। তিনি উপজেলার চর ক্লার্ক ইউনিয়নের চরলক্ষী গ্রামের হুদু সর্দারের ছেলে।
চরজব্বার থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) উৎপল দেওয়ান বলেন, হত্যা ডাকাতিসহ একাধিক মামলায় পলাতক আসামি ইসমাইলকে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে কৌশলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
চরজব্বার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পুলিশের তালিকাভুক্ত হত্যা, ডাকাতিসহ একাধিক মামলায় পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান।
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ নভেম্বর চরক্লার্ক ইউনিয়ন পরিষদ এলাকা থেকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি যাচ্ছিল ফরিদ সর্দার ও চাঁন মিয়া। পথে কমলার বাপের দোকান এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন অস্ত্রধারী তাঁদের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। এ সময় অস্ত্রধারীরা মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে ফরিদ ও চাঁন মিয়াকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম এবং পরে ফরিদ সর্দারকে কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন আহত দুজনকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালের ওয়ার্ডে মারা যান ফরিদ সর্দার।
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় হত্যা ডাকাতিসহ একাধিক মামলার পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে চরজব্বার থানা-পুলিশ। শনিবার সকালে উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়নের অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুর দেড়টার দিকে পুলিশ পাহারায় নোয়াখালী জেলা আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ বলছে ওই ব্যক্তি নিহত ফরিদ সর্দার হত্যা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন (৪০)। তিনি উপজেলার চর ক্লার্ক ইউনিয়নের চরলক্ষী গ্রামের হুদু সর্দারের ছেলে।
চরজব্বার থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) উৎপল দেওয়ান বলেন, হত্যা ডাকাতিসহ একাধিক মামলায় পলাতক আসামি ইসমাইলকে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে কৌশলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
চরজব্বার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পুলিশের তালিকাভুক্ত হত্যা, ডাকাতিসহ একাধিক মামলায় পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান।
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ নভেম্বর চরক্লার্ক ইউনিয়ন পরিষদ এলাকা থেকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি যাচ্ছিল ফরিদ সর্দার ও চাঁন মিয়া। পথে কমলার বাপের দোকান এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন অস্ত্রধারী তাঁদের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। এ সময় অস্ত্রধারীরা মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে ফরিদ ও চাঁন মিয়াকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম এবং পরে ফরিদ সর্দারকে কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন আহত দুজনকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালের ওয়ার্ডে মারা যান ফরিদ সর্দার।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪