নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) প্রকৌশলী গোলাম ইয়াজদানী কক্ষে ঢুকে মারধরের ঘটনার মামলায় সাহাব উদ্দিন নামে এক ঠিকাদারকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টায় নগরের খুলশী থানার পশ্চিম বাঘঘোনা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) নিহাদ আদনান তাইয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাহাব উদ্দিন মামলার এজাহারনামীয় ১ নম্বর আসামি। তিনি ওই হামলার ঘটনায় নেতৃত্ব দেন। প্রকৌশলীকে মারধরের ঘটনার পর তিনি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন। চট্টগ্রামে পশ্চিম বাঘঘোনা এলাকায় আত্মগোপনের খবর পেয়ে পরে রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে এই ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২৯ জানুয়ারি ঠিকাদারি কাজ নিয়ে চসিক কার্যালয়ে প্রকৌশলী গোলাম ইয়াজদানীর কক্ষে ঢুকে মারধর করার পাশাপাশি টেবিলের কাচ এবং দরজার বাইরের নাম ফলক ভাঙচুরের অভিযোগ উঠে। ওই ঘটনায় খুলশী থানায় দায়ের হওয়া মামলাটির তদন্ত করছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ।
মামলায় চসিকের তালিকাভুক্ত ১০ জন ঠিকাদারকে আসামি করা হয়। আসামিরা হলেন–চসিকের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এস জে ট্রেডার্সের সাহাব উদ্দিন, শাহ আমানত ট্রেডার্সের কংকন, মাসুদ এন্টারপ্রাইজের মো. ফেরদৌস, শাহ আমানত ট্রেডার্সের সুভাষ, মেসার্স খান করপোরেশনের হাবিব উল্লাহ খান, মেসার্স নাজিম অ্যান্ড ব্রাদার্সের নাজিম, মেসার্স রাকিব এন্টারপ্রাইজের ফিরোজ, ইফতেখার অ্যান্ড ব্রাদার্সের ইউসুফ, জ্যোতি এন্টারপ্রাইজের আশীষ বাবু এবং ফরহাদ নামের এক ঠিকাদার। গত বছরের ১৪ আগস্ট চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের অধীনে বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের নির্বাহী হিসেবে প্রকৌশলী গোলাম ইয়াজদানীকে নিয়োগ দেয় স্থানীয় সরকার বিভাগ।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) প্রকৌশলী গোলাম ইয়াজদানী কক্ষে ঢুকে মারধরের ঘটনার মামলায় সাহাব উদ্দিন নামে এক ঠিকাদারকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টায় নগরের খুলশী থানার পশ্চিম বাঘঘোনা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) নিহাদ আদনান তাইয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাহাব উদ্দিন মামলার এজাহারনামীয় ১ নম্বর আসামি। তিনি ওই হামলার ঘটনায় নেতৃত্ব দেন। প্রকৌশলীকে মারধরের ঘটনার পর তিনি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন। চট্টগ্রামে পশ্চিম বাঘঘোনা এলাকায় আত্মগোপনের খবর পেয়ে পরে রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে এই ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২৯ জানুয়ারি ঠিকাদারি কাজ নিয়ে চসিক কার্যালয়ে প্রকৌশলী গোলাম ইয়াজদানীর কক্ষে ঢুকে মারধর করার পাশাপাশি টেবিলের কাচ এবং দরজার বাইরের নাম ফলক ভাঙচুরের অভিযোগ উঠে। ওই ঘটনায় খুলশী থানায় দায়ের হওয়া মামলাটির তদন্ত করছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ।
মামলায় চসিকের তালিকাভুক্ত ১০ জন ঠিকাদারকে আসামি করা হয়। আসামিরা হলেন–চসিকের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এস জে ট্রেডার্সের সাহাব উদ্দিন, শাহ আমানত ট্রেডার্সের কংকন, মাসুদ এন্টারপ্রাইজের মো. ফেরদৌস, শাহ আমানত ট্রেডার্সের সুভাষ, মেসার্স খান করপোরেশনের হাবিব উল্লাহ খান, মেসার্স নাজিম অ্যান্ড ব্রাদার্সের নাজিম, মেসার্স রাকিব এন্টারপ্রাইজের ফিরোজ, ইফতেখার অ্যান্ড ব্রাদার্সের ইউসুফ, জ্যোতি এন্টারপ্রাইজের আশীষ বাবু এবং ফরহাদ নামের এক ঠিকাদার। গত বছরের ১৪ আগস্ট চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের অধীনে বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের নির্বাহী হিসেবে প্রকৌশলী গোলাম ইয়াজদানীকে নিয়োগ দেয় স্থানীয় সরকার বিভাগ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫