কক্সবাজার ও উখিয়া প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও দুই রোহিঙ্গাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ বৃহস্পতিবার ১৭ নম্বর ক্যাম্পের ব্লক-সি, সাব ব্লক-এইচ/ ৭৬ এলাকার ইরানী পাহাড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি চৌধুরী হারুনর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন ওই ব্লকের বাসিন্দা কেফায়েত উল্লাহর ছেলে আয়াত উল্লাহ (৪০) এবং মোহাম্মদ কাশেমের ছেলে ইয়াছিন (৩০)।
রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত চৌধুরী হারুনর রশীদ বলেন, ভোরে ১৫ থেকে ২০ জনের একদল সন্ত্রাসী ১৭ নম্বর ক্যাম্পের সি ব্লকে হামলা চালায়। এ সময় সন্ত্রাসীরা সি ব্লকের বাসিন্দা আয়াত উল্লাহ ও ইয়াছিনকে বাড়ি থেকে বের করে এনে গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ইয়াছিনের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত আয়াত উল্লাহকে এমএসএফ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
হারুনর রশীদ আরও বলেন, কারা এবং কেন এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটিয়েছে এখনো জানা যায়নি। এ ঘটনার পর ক্যাম্পে ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য নিহতদের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এদিকে গতকাল বুধবারও পৃথক ঘটনায় দুজনকে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন জসিম নামে এক রোহিঙ্গা যুবক। অপরজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও দুই রোহিঙ্গাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ বৃহস্পতিবার ১৭ নম্বর ক্যাম্পের ব্লক-সি, সাব ব্লক-এইচ/ ৭৬ এলাকার ইরানী পাহাড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি চৌধুরী হারুনর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন ওই ব্লকের বাসিন্দা কেফায়েত উল্লাহর ছেলে আয়াত উল্লাহ (৪০) এবং মোহাম্মদ কাশেমের ছেলে ইয়াছিন (৩০)।
রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত চৌধুরী হারুনর রশীদ বলেন, ভোরে ১৫ থেকে ২০ জনের একদল সন্ত্রাসী ১৭ নম্বর ক্যাম্পের সি ব্লকে হামলা চালায়। এ সময় সন্ত্রাসীরা সি ব্লকের বাসিন্দা আয়াত উল্লাহ ও ইয়াছিনকে বাড়ি থেকে বের করে এনে গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ইয়াছিনের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত আয়াত উল্লাহকে এমএসএফ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
হারুনর রশীদ আরও বলেন, কারা এবং কেন এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটিয়েছে এখনো জানা যায়নি। এ ঘটনার পর ক্যাম্পে ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য নিহতদের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এদিকে গতকাল বুধবারও পৃথক ঘটনায় দুজনকে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন জসিম নামে এক রোহিঙ্গা যুবক। অপরজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৫ দিন আগে