পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের পটিয়ায় মাকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় ছেলে মাঈনুদ্দিন মো. মাঈনু দ্বিতীয়বারের রিমান্ডে অস্ত্র মামলার বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল বুধবার দুপুরে দ্বিতীয় দফার রিমান্ড শেষে পটিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিশ্বেশ্বর সিংহের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন মাঈনু।
এর আগে প্রথম দফায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে এনে মাঈনুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। ওই সময় তৃতীয় দিনের রিমান্ড শেষে মাঈনু পুলিশকে জানান, তিনি আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেবেন। কিন্তু সেদিন মাঈনুকে আদালতে পাঠানো হলে আদালতে স্বীকারোক্তি দেননি।
জানা গেছে, গত ১৬ আগস্ট পারিবারিক টাকা ও সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে পটিয়ার সাবেক পৌর চেয়ারম্যান ও জাতীয় পার্টির নেতা সামশুল আলম মাস্টারের ছেলে মাঈনু তাঁর মা জেসমিন আকতারকে গুলি করে হত্যা করেন। সেদিন প্রথম গুলিটি তাঁর বড় বোন শায়লা শারমিন নিপাকে করেছিলেন। ভাগ্যক্রমে নিপা প্রাণে বেঁচে যান। পরের গুলিটি মা জেসমিন আকতারের বাঁ চোখের নিচে লাগে। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি। ওই দিন রাতে নিপা তাঁর মাকে হত্যার দায়ে ছোট ভাই মাঈনুকে একমাত্র আসামি করে পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে বাড়িতে অবৈধভাবে অস্ত্র ও গুলি রাখার অভিযোগে পটিয়া থানায় অস্ত্র আইনে আরও একটি মামলা দায়ের করেন পটিয়া থানার এসআই আমিনুল ইসলাম হাজারী।
গত ১৭ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী একটি এসি বাসে করে টিকিট না কেটে কৌশলে পালানোর সময় শাহ আমানত সেতু এলাকা থেকে মাঈনুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সাতকানিয়া থানার রসুলপুর এলাকার একটি গুদামঘর থেকে জেসমিন আকতারকে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। পরে র্যাবের পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে সাতকানিয়া থানায় অস্ত্র আইনে পৃথক আরও একটি মামলা দায়ের করেন।
হত্যা মামলায় গত ২৮ আগস্ট পটিয়া থানার পুলিশ পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে শুক্রবার দ্বিতীয় দফায় একটি অস্ত্র মামলায় পুনরায় রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে মাঈনু আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। মৃতের মেয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পটিয়া থানার পুলিশের পরিবর্তে হত্যা মামলাটি তদন্ত করছে পিবিআই।
এ বিষয়ে পটিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘মা জেসমিন আকতারকে হত্যার ঘটনায় ছেলে মাঈনুকে দুই দফায় থানায় রিমান্ডে আনা হয়। তিনি হত্যা মামলায় জবানবন্দি না দিলেও অস্ত্র মামলায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’
চট্টগ্রামের পটিয়ায় মাকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় ছেলে মাঈনুদ্দিন মো. মাঈনু দ্বিতীয়বারের রিমান্ডে অস্ত্র মামলার বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল বুধবার দুপুরে দ্বিতীয় দফার রিমান্ড শেষে পটিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিশ্বেশ্বর সিংহের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন মাঈনু।
এর আগে প্রথম দফায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে এনে মাঈনুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। ওই সময় তৃতীয় দিনের রিমান্ড শেষে মাঈনু পুলিশকে জানান, তিনি আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেবেন। কিন্তু সেদিন মাঈনুকে আদালতে পাঠানো হলে আদালতে স্বীকারোক্তি দেননি।
জানা গেছে, গত ১৬ আগস্ট পারিবারিক টাকা ও সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে পটিয়ার সাবেক পৌর চেয়ারম্যান ও জাতীয় পার্টির নেতা সামশুল আলম মাস্টারের ছেলে মাঈনু তাঁর মা জেসমিন আকতারকে গুলি করে হত্যা করেন। সেদিন প্রথম গুলিটি তাঁর বড় বোন শায়লা শারমিন নিপাকে করেছিলেন। ভাগ্যক্রমে নিপা প্রাণে বেঁচে যান। পরের গুলিটি মা জেসমিন আকতারের বাঁ চোখের নিচে লাগে। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি। ওই দিন রাতে নিপা তাঁর মাকে হত্যার দায়ে ছোট ভাই মাঈনুকে একমাত্র আসামি করে পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে বাড়িতে অবৈধভাবে অস্ত্র ও গুলি রাখার অভিযোগে পটিয়া থানায় অস্ত্র আইনে আরও একটি মামলা দায়ের করেন পটিয়া থানার এসআই আমিনুল ইসলাম হাজারী।
গত ১৭ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী একটি এসি বাসে করে টিকিট না কেটে কৌশলে পালানোর সময় শাহ আমানত সেতু এলাকা থেকে মাঈনুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সাতকানিয়া থানার রসুলপুর এলাকার একটি গুদামঘর থেকে জেসমিন আকতারকে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। পরে র্যাবের পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে সাতকানিয়া থানায় অস্ত্র আইনে পৃথক আরও একটি মামলা দায়ের করেন।
হত্যা মামলায় গত ২৮ আগস্ট পটিয়া থানার পুলিশ পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে শুক্রবার দ্বিতীয় দফায় একটি অস্ত্র মামলায় পুনরায় রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে মাঈনু আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। মৃতের মেয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পটিয়া থানার পুলিশের পরিবর্তে হত্যা মামলাটি তদন্ত করছে পিবিআই।
এ বিষয়ে পটিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘মা জেসমিন আকতারকে হত্যার ঘটনায় ছেলে মাঈনুকে দুই দফায় থানায় রিমান্ডে আনা হয়। তিনি হত্যা মামলায় জবানবন্দি না দিলেও অস্ত্র মামলায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৯ দিন আগে