ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, চুরির ঘটনায় ব্যবসায়ীকে বাড়ি থেকে সুস্থ অবস্থায় থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পুলিশ জানায়, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। যদিও এখন মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, জমিজমা নিয়ে বিরোধে প্রতিপক্ষের মারধরে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে।
চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল থানায়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সরাইল থানার পুলিশ হেফাজতে নজির আহমেদ (৪০) নামে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়।
প্রথমে সরাইল থানার পুলিশ জানায়, নজির আহমেদের বাড়িতে চুরি হওয়ায় এক চোরকে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ সরাইল গ্রামে গিয়ে নজির আহমেদসহ চোরকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্র জানায়, পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় ব্যবসায়ী নজির আহমেদ মারা যান। এরপর সরাইল পুলিশের হেফাজতে ব্যবসায়ীর মৃত্যুর ঘটনায় ১৩ জনকে আসামি করে সরাইল থানায় হত্যা মামলা করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে নজির আহমেদের ভাই মো. জাফর আহমেদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
শুক্রবার সকালে যোগাযোগ করা হলে সরাইল থানার পুলিশ জানায়, প্রতিবেশীর সঙ্গে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে নজিরকে প্রহার করা হয়। রাতে তাঁকে থানায় নিয়ে আসা হয়। থানায় আনার পর অসুস্থ হয়ে পড়লে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মামলার এজাহার ও স্থানীয় ব্যক্তিদের সূত্রে জানা যায়, বসতবাড়ির জায়গা নিয়ে কয়েক বছর ধরে নজির আহমেদের সঙ্গে প্রতিবেশী জুম্মান মিয়ার বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি মামলাও করেছে। গ্রামে দফায় দফায় সালিশও হয়েছে। জুম্মান এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত। তাঁর অসহযোগিতার কারণে ওই বিরোধ নিষ্পত্তি হয়নি। সম্প্রতি জুম্মান মিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোশায়েদ উল্লাহসহ আশপাশের গ্রামের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিরোধ উসকে দেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সরাইল থানার ওসি আসলাম হোসেন বলেন, ‘হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সে মারা গেছে। মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট করা হয়েছে। এ ঘটনায় জুম্মান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিসিটিভির ফুটেজসহ বিভিন্ন আলামত জব্দ করা হয়েছে।’
পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, চুরির ঘটনায় ব্যবসায়ীকে বাড়ি থেকে সুস্থ অবস্থায় থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পুলিশ জানায়, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। যদিও এখন মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, জমিজমা নিয়ে বিরোধে প্রতিপক্ষের মারধরে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে।
চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল থানায়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সরাইল থানার পুলিশ হেফাজতে নজির আহমেদ (৪০) নামে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়।
প্রথমে সরাইল থানার পুলিশ জানায়, নজির আহমেদের বাড়িতে চুরি হওয়ায় এক চোরকে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ সরাইল গ্রামে গিয়ে নজির আহমেদসহ চোরকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্র জানায়, পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় ব্যবসায়ী নজির আহমেদ মারা যান। এরপর সরাইল পুলিশের হেফাজতে ব্যবসায়ীর মৃত্যুর ঘটনায় ১৩ জনকে আসামি করে সরাইল থানায় হত্যা মামলা করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে নজির আহমেদের ভাই মো. জাফর আহমেদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
শুক্রবার সকালে যোগাযোগ করা হলে সরাইল থানার পুলিশ জানায়, প্রতিবেশীর সঙ্গে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে নজিরকে প্রহার করা হয়। রাতে তাঁকে থানায় নিয়ে আসা হয়। থানায় আনার পর অসুস্থ হয়ে পড়লে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মামলার এজাহার ও স্থানীয় ব্যক্তিদের সূত্রে জানা যায়, বসতবাড়ির জায়গা নিয়ে কয়েক বছর ধরে নজির আহমেদের সঙ্গে প্রতিবেশী জুম্মান মিয়ার বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি মামলাও করেছে। গ্রামে দফায় দফায় সালিশও হয়েছে। জুম্মান এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত। তাঁর অসহযোগিতার কারণে ওই বিরোধ নিষ্পত্তি হয়নি। সম্প্রতি জুম্মান মিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোশায়েদ উল্লাহসহ আশপাশের গ্রামের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিরোধ উসকে দেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সরাইল থানার ওসি আসলাম হোসেন বলেন, ‘হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সে মারা গেছে। মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট করা হয়েছে। এ ঘটনায় জুম্মান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিসিটিভির ফুটেজসহ বিভিন্ন আলামত জব্দ করা হয়েছে।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে