রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় চাঞ্চল্যকর প্রবাসী ইউসুফ আলী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি স্কুলশিক্ষক মুহসিনুল হককে (৫৬) কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম জেলা দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে তাঁকে জেলহাজতে পাঠায়।
আসামি মুহসিনুল হক উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের বগাবিলি গ্রামের মৃত সুলতান আহমদের ছেলে। তিনি জঙ্গল বগাবিলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক।
নিহতের ছোট ভাই ইউপি সদস্য মো. আবু তৈয়ব বলেন, ‘শিক্ষক মুহসিনুল হক এলাকায় নানা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। তিনি ২০০৫ সালে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত আসামি ছিলেন। নির্বাচনের পর তাঁরা সবাই মিলে প্রথমে আমার এক সমর্থকের ওপর হামলা চালান। এরপর আমাকে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করেন। এর কয়েক দিনের মধ্যে আমার ভাইকে তাঁরা পরিকল্পিতভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছেন।’
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী নুরুল ইসলাম বলেন, ইউসুফ আলীর ওপর নৃশংসভাবে হামলার পর যখন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিলেন তখন শিক্ষক মুহসিনুল হক নিম্ন আদালত থেকে গত ১৫ মার্চ পর্যন্ত জামিন নিয়েছিলেন। এ সময় তিনি জামিনের অপব্যবহার করেছেন মর্মে তদন্তে প্রমাণিত হয়।
এর মধ্যে হাসপাতালে মারা যান প্রবাসী ইউসুফ আলী। তাই একইদিন নিম্ন আদালতে জামিন পাবেন না জেনে তিনি প্রতারণার আশ্রয় নেন। তিনি নিম্ন আদালতে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের কথা গোপন রেখে ১৫ মার্চের আগে উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের জামিন নিয়ে নেন। ছয় সপ্তাহের মধ্যে তিনি উচ্চ আদালতের আদেশ মতে দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাঁর প্রতারণার বিষয়টি আদালতের নজরে আসে। এতে আদালত তাঁকে জেলহাজতে পাঠায়।
উল্লেখ্য, গত ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের রাণীরহাট থেকে বগাবিলী গ্রামে যাওয়ার পথে ইউসুফের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করেন দুর্বৃত্তরা। এ সময় তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১২ ফেব্রুয়ারি মারা যান তিনি। এ ঘটনায় ইউসুফ আলীর স্ত্রী শাহিনুর আকতার বাদী হয়ে নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী আজগর আলীসহ ১২ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। শিক্ষক মুহসিনুল হক এই মামলার অন্যতম আসামি।
ইউপি নির্বাচনে তৈয়বের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজগর আলী পরাজিত হয়ে তাঁর লোকজন নিয়ে এ হামলা চালিয়েছিলেন বলে মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় এখন পর্যন্ত আজগর, মামুন, সাগর, আবু বক্করকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া এখনো আরও ৭ জন আসামি পলাতক রয়েছেন।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় চাঞ্চল্যকর প্রবাসী ইউসুফ আলী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি স্কুলশিক্ষক মুহসিনুল হককে (৫৬) কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম জেলা দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে তাঁকে জেলহাজতে পাঠায়।
আসামি মুহসিনুল হক উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের বগাবিলি গ্রামের মৃত সুলতান আহমদের ছেলে। তিনি জঙ্গল বগাবিলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক।
নিহতের ছোট ভাই ইউপি সদস্য মো. আবু তৈয়ব বলেন, ‘শিক্ষক মুহসিনুল হক এলাকায় নানা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। তিনি ২০০৫ সালে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত আসামি ছিলেন। নির্বাচনের পর তাঁরা সবাই মিলে প্রথমে আমার এক সমর্থকের ওপর হামলা চালান। এরপর আমাকে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করেন। এর কয়েক দিনের মধ্যে আমার ভাইকে তাঁরা পরিকল্পিতভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছেন।’
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী নুরুল ইসলাম বলেন, ইউসুফ আলীর ওপর নৃশংসভাবে হামলার পর যখন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিলেন তখন শিক্ষক মুহসিনুল হক নিম্ন আদালত থেকে গত ১৫ মার্চ পর্যন্ত জামিন নিয়েছিলেন। এ সময় তিনি জামিনের অপব্যবহার করেছেন মর্মে তদন্তে প্রমাণিত হয়।
এর মধ্যে হাসপাতালে মারা যান প্রবাসী ইউসুফ আলী। তাই একইদিন নিম্ন আদালতে জামিন পাবেন না জেনে তিনি প্রতারণার আশ্রয় নেন। তিনি নিম্ন আদালতে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের কথা গোপন রেখে ১৫ মার্চের আগে উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের জামিন নিয়ে নেন। ছয় সপ্তাহের মধ্যে তিনি উচ্চ আদালতের আদেশ মতে দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাঁর প্রতারণার বিষয়টি আদালতের নজরে আসে। এতে আদালত তাঁকে জেলহাজতে পাঠায়।
উল্লেখ্য, গত ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের রাণীরহাট থেকে বগাবিলী গ্রামে যাওয়ার পথে ইউসুফের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করেন দুর্বৃত্তরা। এ সময় তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১২ ফেব্রুয়ারি মারা যান তিনি। এ ঘটনায় ইউসুফ আলীর স্ত্রী শাহিনুর আকতার বাদী হয়ে নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী আজগর আলীসহ ১২ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। শিক্ষক মুহসিনুল হক এই মামলার অন্যতম আসামি।
ইউপি নির্বাচনে তৈয়বের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজগর আলী পরাজিত হয়ে তাঁর লোকজন নিয়ে এ হামলা চালিয়েছিলেন বলে মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় এখন পর্যন্ত আজগর, মামুন, সাগর, আবু বক্করকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া এখনো আরও ৭ জন আসামি পলাতক রয়েছেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে