কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় স্কুলছাত্র আশিকুর রহমান হত্যা মামলায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ রোববার কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৫ম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন। মামলার অপর দুই আসামিকে সাত বছরের সাজা ও একজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি জাকির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রায়ে একই সঙ্গে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ৩০ হাজার এবং সাজাপ্রাপ্ত দুজনকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেন–কুমিল্লার হোমনা উপজেলার আসাদপুর এলাকার মো. শাহীন মিয়া, মো. সুজন মিয়া, মো. সোহেল মিয়া, মো. আল আমিন ও মো. সোহাগ মিয়া।
সাত বছর করে কারাদণ্ড প্রাপ্ত হলেন– আকিমুল হক মধু ও আবদুর রহমান। মৃত্যুদণ্ড আসামিদের মধ্যে মো. সোহেল মিয়া ছাড়া সবাই পলাতক রয়েছে।
মামলার সরকারি কৌঁসুলি জাকির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার হোমনার আশিক হত্যার মামলার আটজন আসামি মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড ও দুজন সাত বছরের সাজা ও একজনকে খালাস দেন।’
তিনি বলেন, ‘এ ছাড়া মামলার ১০ জন আসামির মধ্যে দুজনের বিষয়ে উচ্চ আদালতে বিচারাধীন আছে। এ মামলায় ২৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্য ও প্রমাণ শেষে আদালত এ রায় দেন। মৃত্যুদণ্ড আসামিদের মধ্যে মো. সোহেল মিয়া ছাড়া সবাই পলাতক রয়েছে।’
মামলার বিবরণে জানা যায়, পূর্ব বিরোধের জের ধরে ২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার হোমনা আসাদপুর এলাকার হারুন উর রশিদের ছেলে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান আশিককে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করে তার কয়েক বন্ধু। হত্যার পর মরদেহ খালের ডোবায় লুকিয়ে রাখে। পরে এ ঘটনায় নিহতের দাদা আব্দুল খালেদ ভূঞা বাদী হয়ে ২৩ সেপ্টেম্বর থানায় নিখোঁজের একটি ডায়েরি করেন। পরে ২৪ সেপ্টেম্বর ডোবা থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করার পর থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
কুমিল্লায় স্কুলছাত্র আশিকুর রহমান হত্যা মামলায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ রোববার কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৫ম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন। মামলার অপর দুই আসামিকে সাত বছরের সাজা ও একজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি জাকির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রায়ে একই সঙ্গে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ৩০ হাজার এবং সাজাপ্রাপ্ত দুজনকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেন–কুমিল্লার হোমনা উপজেলার আসাদপুর এলাকার মো. শাহীন মিয়া, মো. সুজন মিয়া, মো. সোহেল মিয়া, মো. আল আমিন ও মো. সোহাগ মিয়া।
সাত বছর করে কারাদণ্ড প্রাপ্ত হলেন– আকিমুল হক মধু ও আবদুর রহমান। মৃত্যুদণ্ড আসামিদের মধ্যে মো. সোহেল মিয়া ছাড়া সবাই পলাতক রয়েছে।
মামলার সরকারি কৌঁসুলি জাকির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার হোমনার আশিক হত্যার মামলার আটজন আসামি মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড ও দুজন সাত বছরের সাজা ও একজনকে খালাস দেন।’
তিনি বলেন, ‘এ ছাড়া মামলার ১০ জন আসামির মধ্যে দুজনের বিষয়ে উচ্চ আদালতে বিচারাধীন আছে। এ মামলায় ২৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্য ও প্রমাণ শেষে আদালত এ রায় দেন। মৃত্যুদণ্ড আসামিদের মধ্যে মো. সোহেল মিয়া ছাড়া সবাই পলাতক রয়েছে।’
মামলার বিবরণে জানা যায়, পূর্ব বিরোধের জের ধরে ২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার হোমনা আসাদপুর এলাকার হারুন উর রশিদের ছেলে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান আশিককে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করে তার কয়েক বন্ধু। হত্যার পর মরদেহ খালের ডোবায় লুকিয়ে রাখে। পরে এ ঘটনায় নিহতের দাদা আব্দুল খালেদ ভূঞা বাদী হয়ে ২৩ সেপ্টেম্বর থানায় নিখোঁজের একটি ডায়েরি করেন। পরে ২৪ সেপ্টেম্বর ডোবা থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করার পর থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১ হাজার ৬৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৯৭২ জন ও অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৯৩ জন। আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
৩ দিন আগেরাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৮ এপ্রিল ২০২৫রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৪ এপ্রিল ২০২৫