নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে উত্তর পতেঙ্গায় ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের মামলার আসামি আবদুস সালামকে (৪২) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অনাদায়ে আরও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ ফেরদৌস আরা আসামির উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবদুস সালাম ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার শামসুল হকের ছেলে। তিনি নগরীর উত্তর পতেঙ্গা এলাকায় থাকতেন।
ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট খন্দকার আরিফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৮ সালের ২ জুন ছয় বছরের এক শিশুকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছিলেন আসামি আবদুস সালাম। বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়। এই ঘটনায় আবদুস সালামকে একমাত্র আসামি করে পতেঙ্গা থানায় একটি মামলা হয়। ট্রাইব্যুনালে এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ মোট আটজন সাক্ষীকে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়। তাতে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের রায় দেন। এই ৩ লাখ টাকা শিশুটির পরিবার পাবে। সেই সঙ্গে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আসামিকে আরও ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
খন্দকার আরিফুল আলম বলেন, এই ঘটনায় মামলা দায়েরের পর আসামি গ্রেপ্তার হয়ে শুরু থেকে কারাগারে রয়েছেন। সোমবার তাঁকে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। তাঁর উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, শিশুটি স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় প্লে-গ্রুপে পড়ত। ঘটনার দিন দুপুরে খাওয়া-দাওয়া শেষে শিশুটি কলোনির গলিতে খেলাধুলা করতে থাকে। এ সময় তার মা-বাবা বাসায় ছিলেন না। একটি সময় শিশুটির মা বাসায় এসে তাঁকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। এ সময় আসামি আবদুস সালামের বাসা থেকে শিশুটির কান্নার আওয়াজ শুনতে পেয়ে সেখানে গেলে শিশুটিকে ধর্ষণ করতে দেখেন তাঁর মা। এ সময় আবদুস সালাম পালিয়ে যান। পরে শিশুটিকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
চট্টগ্রামে উত্তর পতেঙ্গায় ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের মামলার আসামি আবদুস সালামকে (৪২) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অনাদায়ে আরও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ ফেরদৌস আরা আসামির উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবদুস সালাম ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার শামসুল হকের ছেলে। তিনি নগরীর উত্তর পতেঙ্গা এলাকায় থাকতেন।
ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট খন্দকার আরিফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৮ সালের ২ জুন ছয় বছরের এক শিশুকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছিলেন আসামি আবদুস সালাম। বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়। এই ঘটনায় আবদুস সালামকে একমাত্র আসামি করে পতেঙ্গা থানায় একটি মামলা হয়। ট্রাইব্যুনালে এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ মোট আটজন সাক্ষীকে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়। তাতে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের রায় দেন। এই ৩ লাখ টাকা শিশুটির পরিবার পাবে। সেই সঙ্গে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আসামিকে আরও ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
খন্দকার আরিফুল আলম বলেন, এই ঘটনায় মামলা দায়েরের পর আসামি গ্রেপ্তার হয়ে শুরু থেকে কারাগারে রয়েছেন। সোমবার তাঁকে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। তাঁর উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, শিশুটি স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় প্লে-গ্রুপে পড়ত। ঘটনার দিন দুপুরে খাওয়া-দাওয়া শেষে শিশুটি কলোনির গলিতে খেলাধুলা করতে থাকে। এ সময় তার মা-বাবা বাসায় ছিলেন না। একটি সময় শিশুটির মা বাসায় এসে তাঁকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। এ সময় আসামি আবদুস সালামের বাসা থেকে শিশুটির কান্নার আওয়াজ শুনতে পেয়ে সেখানে গেলে শিশুটিকে ধর্ষণ করতে দেখেন তাঁর মা। এ সময় আবদুস সালাম পালিয়ে যান। পরে শিশুটিকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৭ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫