পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পটিয়ার স্বর্ণ ব্যবসায়ী বিমান ধরকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন তাঁর বাবা দুলাল ধর। গতকাল বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একটি তদন্ত দল হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলসহ বিমান ধরের গ্রামের বাড়িতে তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) সদস্য বিমান ধরকে হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারে দাবিতে সংগঠনটির প্রধান কার্যালয় রাজধানীর পান্থপথে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সের বাজুসে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে দুলাল ধর জানান, বিমান ধরের চট্টগ্রাম মহানগরীর বাকলিয়া থানাধীন রাহাত্তার পুল এলাকায় সৌদিয়া গোল্ড ফ্যাশন নামে একটা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পাশের আরেক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর সঙ্গে তাঁর ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব ছিল। এ কারণেই বিমান ধরকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। খুনের রহস্য যাতে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা যায়, সে জন্য গ্রামের বাড়িতে আসার পথেই রাতের আঁধারে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। প্রায় সময় তাঁর ছেলেকে ডিস্টার্ব করতেন পাশের দোকানদার। তিনি তাঁর নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি। তবে তাঁর বাড়ি বাঁশখালী বলে জানিয়েছেন দুলাল ধর।
পিবিআইয়ের পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে পারিবারিক বা ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব আছে কি না, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। তবে যেভাবে বিমান ধরকে হত্যা করা হয়েছে, তাতে বোঝা যাচ্ছে তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। যদি অন্য কোনো কারণে হত্যা করা হতো, তাহলে তাঁর সঙ্গে থাকা ব্যাগ, মোবাইল ফোনসহ অন্যান্য জিনিসপত্র খোয়া যেত। দুর্বৃত্তরা তাঁকে যেভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে, তাতেই আমরা বুঝতে পেরেছি এটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।’
হত্যাকাণ্ডের স্থান অনুসন্ধানে দায়িত্বরত পটিয়া থানার পুলিশের উপপরিদর্শক সঞ্জয় কুমার ঘোষ বলেন, ‘আমরা এই হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই অনুসন্ধানে নেমেছি। পুরো এলাকার সবার সঙ্গে কথা বলেছি। মৃত বিমান ধরের পরিবারের সবার সঙ্গেও কথা বলা হয়েছে।’
উপপরিদর্শক আরও বলেন, ‘যেভাবে দুর্বৃত্তরা বিমান ধরকে এলোপাতাড়ি কুপিয়েছেন, তাতেই সন্দেহ করা হচ্ছে ঘটনাটি পরিকল্পিতভাবে হয়েছে। বিমান ধর দুর্বৃত্তদের হাত থেকে বাঁচতে অনেক চেষ্টা করেছেন। বিশেষ ধরনের অস্ত্রের (দা) কোপে তাঁর দুই হাত ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। একপর্যায়ে তাঁকে কুপিয়ে ও জবাই করে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।’
এদিকে গতকাল দুপুরে বিমান ধরের গ্রামের বাড়ি উপজেলা ধলঘাট ইউনিয়নের বণিকপাড়ার বাড়িতে গেলে দেখা গেছে তাঁর বাবা, মা, স্ত্রী ও সন্তানসহ স্বজনেরা আহাজারি করছে। তাদের কান্নায় আশপাশের লোকজনও কান্না করছে। বিমান ধরের স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা ধর বিলাপ করতে করতে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন।
নিহতের বড় ছেলে অরিত্র ধর অয়নের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সে স্থানীয় পশ্চিম গৈড়লা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। তার বাবা প্রতিদিন সকালে দোকানে চলে যান মোটরসাইকেল নিয়ে, আবার রাতে ফিরে আসেন বাড়িতে। এরপর তারা সবাই একসঙ্গে রাতের খাবার খায়।
স্থানীয় বাসিন্দা মিশু ধর বলেন, ‘বিমান ধরের সঙ্গে এলাকার কারও কোনো ধরনের মনোমালিন্য নেই। তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম শহরে। এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। এই নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মানা যায় না। আমি আশা করছি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে হত্যাকারীদের ধরে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করবে। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিমান ধর চট্টগ্রামের রাহাত্তার পুল এলাকার সৌদিয়া গোল্ড ফ্যাশন নামে তাঁর দোকানটি বন্ধ করেন। পরে প্রতিদিনের মতো মোটরসাইকেল চালিয়ে পটিয়ায় আসার পথে হাবিলাস দ্বীপ ইউনিয়নের লড়িহড়া এলাকায় দুর্বৃত্তরা তাঁকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে গলা কেটে হত্যা করে এবং মরদেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাঁর রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পটিয়া থানার পুলিশে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে মৃতের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও একটি ধারালো অস্ত্র (দা) উদ্ধার করে।
ঘটনার পর পটিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারিক রহমান, পটিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) রাশেদুল ইসলামসহ থানার পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছে। তবে কী কারণে বিমান ধরকে হত্যা করা হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
মৃতের ছোট ভাই রিমন ধর বলেন, ‘আমার বড় ভাই বিমান ধর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে প্রতিদিনের ন্যায় মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়িতে ফিরছিলেন। কিন্তু বাড়ির অদূরে গলা কেটে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের সঙ্গে কারও কোনো শত্রুতা নেই। কেন এ ঘটনা ঘটেছে, তা উন্মোচন করতে পুলিশের কাছে অনুরোধ করছি।’
পটিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারিক রহমান বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি কী কারণে বা কেন ঘটেছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে আমরা মনে করেছি, পূর্বশত্রুতার জেরে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা। যত দ্রুত সম্ভব হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক টিম কাজ করছে। আশা করছি, খুব শিগগির বিমান ধরের খুনিদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
পটিয়ার স্বর্ণ ব্যবসায়ী বিমান ধরকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন তাঁর বাবা দুলাল ধর। গতকাল বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একটি তদন্ত দল হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলসহ বিমান ধরের গ্রামের বাড়িতে তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) সদস্য বিমান ধরকে হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারে দাবিতে সংগঠনটির প্রধান কার্যালয় রাজধানীর পান্থপথে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সের বাজুসে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে দুলাল ধর জানান, বিমান ধরের চট্টগ্রাম মহানগরীর বাকলিয়া থানাধীন রাহাত্তার পুল এলাকায় সৌদিয়া গোল্ড ফ্যাশন নামে একটা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পাশের আরেক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর সঙ্গে তাঁর ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব ছিল। এ কারণেই বিমান ধরকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। খুনের রহস্য যাতে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা যায়, সে জন্য গ্রামের বাড়িতে আসার পথেই রাতের আঁধারে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। প্রায় সময় তাঁর ছেলেকে ডিস্টার্ব করতেন পাশের দোকানদার। তিনি তাঁর নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি। তবে তাঁর বাড়ি বাঁশখালী বলে জানিয়েছেন দুলাল ধর।
পিবিআইয়ের পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে পারিবারিক বা ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব আছে কি না, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। তবে যেভাবে বিমান ধরকে হত্যা করা হয়েছে, তাতে বোঝা যাচ্ছে তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। যদি অন্য কোনো কারণে হত্যা করা হতো, তাহলে তাঁর সঙ্গে থাকা ব্যাগ, মোবাইল ফোনসহ অন্যান্য জিনিসপত্র খোয়া যেত। দুর্বৃত্তরা তাঁকে যেভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে, তাতেই আমরা বুঝতে পেরেছি এটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।’
হত্যাকাণ্ডের স্থান অনুসন্ধানে দায়িত্বরত পটিয়া থানার পুলিশের উপপরিদর্শক সঞ্জয় কুমার ঘোষ বলেন, ‘আমরা এই হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই অনুসন্ধানে নেমেছি। পুরো এলাকার সবার সঙ্গে কথা বলেছি। মৃত বিমান ধরের পরিবারের সবার সঙ্গেও কথা বলা হয়েছে।’
উপপরিদর্শক আরও বলেন, ‘যেভাবে দুর্বৃত্তরা বিমান ধরকে এলোপাতাড়ি কুপিয়েছেন, তাতেই সন্দেহ করা হচ্ছে ঘটনাটি পরিকল্পিতভাবে হয়েছে। বিমান ধর দুর্বৃত্তদের হাত থেকে বাঁচতে অনেক চেষ্টা করেছেন। বিশেষ ধরনের অস্ত্রের (দা) কোপে তাঁর দুই হাত ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। একপর্যায়ে তাঁকে কুপিয়ে ও জবাই করে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।’
এদিকে গতকাল দুপুরে বিমান ধরের গ্রামের বাড়ি উপজেলা ধলঘাট ইউনিয়নের বণিকপাড়ার বাড়িতে গেলে দেখা গেছে তাঁর বাবা, মা, স্ত্রী ও সন্তানসহ স্বজনেরা আহাজারি করছে। তাদের কান্নায় আশপাশের লোকজনও কান্না করছে। বিমান ধরের স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা ধর বিলাপ করতে করতে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন।
নিহতের বড় ছেলে অরিত্র ধর অয়নের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সে স্থানীয় পশ্চিম গৈড়লা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। তার বাবা প্রতিদিন সকালে দোকানে চলে যান মোটরসাইকেল নিয়ে, আবার রাতে ফিরে আসেন বাড়িতে। এরপর তারা সবাই একসঙ্গে রাতের খাবার খায়।
স্থানীয় বাসিন্দা মিশু ধর বলেন, ‘বিমান ধরের সঙ্গে এলাকার কারও কোনো ধরনের মনোমালিন্য নেই। তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম শহরে। এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। এই নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মানা যায় না। আমি আশা করছি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে হত্যাকারীদের ধরে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করবে। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিমান ধর চট্টগ্রামের রাহাত্তার পুল এলাকার সৌদিয়া গোল্ড ফ্যাশন নামে তাঁর দোকানটি বন্ধ করেন। পরে প্রতিদিনের মতো মোটরসাইকেল চালিয়ে পটিয়ায় আসার পথে হাবিলাস দ্বীপ ইউনিয়নের লড়িহড়া এলাকায় দুর্বৃত্তরা তাঁকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে গলা কেটে হত্যা করে এবং মরদেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাঁর রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পটিয়া থানার পুলিশে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে মৃতের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও একটি ধারালো অস্ত্র (দা) উদ্ধার করে।
ঘটনার পর পটিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারিক রহমান, পটিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) রাশেদুল ইসলামসহ থানার পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছে। তবে কী কারণে বিমান ধরকে হত্যা করা হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
মৃতের ছোট ভাই রিমন ধর বলেন, ‘আমার বড় ভাই বিমান ধর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে প্রতিদিনের ন্যায় মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়িতে ফিরছিলেন। কিন্তু বাড়ির অদূরে গলা কেটে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের সঙ্গে কারও কোনো শত্রুতা নেই। কেন এ ঘটনা ঘটেছে, তা উন্মোচন করতে পুলিশের কাছে অনুরোধ করছি।’
পটিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারিক রহমান বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি কী কারণে বা কেন ঘটেছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে আমরা মনে করেছি, পূর্বশত্রুতার জেরে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা। যত দ্রুত সম্ভব হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক টিম কাজ করছে। আশা করছি, খুব শিগগির বিমান ধরের খুনিদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৩ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫