নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম
প্রতিপক্ষের হামলায় মাথায় গুরুতর জখম নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (চমেক) আইসিইউতে ভর্তি থাকা সেই মাহাদি আকিব তরল খাবার খেয়েছেন। শুধু তাই নয় উঠেও দাঁড়িয়েছেন তিনি। চিকিৎসকের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে পাশে বসে কথাও বলেছেন বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা।
বুধবার সন্ধ্যায় চমেকের অধ্যাপক ও ক্লিনিক্যাল নিউরো সার্জন এবং নিউরো সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. এস এম নোমান খালেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
ডা. এস এম নোমান খালেদ বলেন, তাঁর (আকিব) অবস্থা আরও উন্নতি হয়েছে। আজকে থেকে তরল খাবার দেওয়া হয়েছে। সে খাবার খেয়েছেও। উঠে দাঁড়িয়ে হ্যান্ডশেকও করেছে। আরও কিছুদিন অপেক্ষা করার পর পরবর্তী চিকিৎসার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ডা. এস এম নোমান আরও বলেন, সবার দোয়ায় আকিব ভালো হয়ে যাচ্ছে। মাথার একটি হাড়ের অংশ অপারেশন করে পেটে চামড়ার নিচে সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। আকিব আরও উন্নতি হলে সেই অংশটি পুনরায় অপারেশন করে জোড়া লাগিয়ে দেওয়া হবে।
আকিবের বাবা গোলাম ফারুক মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজকে (বুধবার) আকিবের সঙ্গে কথা বলেছি। তবে মাথায় এখনো ব্যথা আছে। চিকিৎসকেরা এগুলো স্বাভাবিক বলে জানিয়েছেন। সবার দোয়ায় আকিব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে ইনশা আল্লাহ।
আকিবের এই পরিণতি যারা করেছে তাঁদের বিচার চেয়ে গোলাম ফারুক বলেন, স্বল্প আয়ের সংসারে কখনো তাঁদের অভাববোধ করতে দেইনি। অনেক বড় স্বপ্ন নিয়ে চমেকে ভর্তি করিয়েছি।
গত ৩০ অক্টোবর সকাল ৯টায় চমেকের মেইন গেটের অদূরে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে অতর্কিত হামলা করে ছাত্রলীগের একটি পক্ষ। প্রত্যক্ষদর্শী ও সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে মাহাদি আকিবকে পেয়ে ঘিরে ধরেন প্রতিপক্ষরা। গলায় রিকশার চেইন দিয়ে বাঁধা হয়। কাচের বোতল দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়। রামদা দিয়ে কোপানো হয় মাথায়। পরে হকিস্টিক দিয়ে মাথা থেঁতলে দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ৬২ তম ব্যাচের ছাত্র মো. মাহাদি আকিব। তিনি নটর ডেম কলেজ থেকে পাশ করে চমেকে চান্স পান। গত ২৯ অক্টোবর রাত ১২টায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। পরদিন আকিবের ওপর হামলা করে প্রতিপক্ষরা।
মাহাদি জে আকিবকে মারধরের ঘটনায় চমেক শিক্ষার্থী তৌফিকুর রহমান বাদী হয়ে শনিবার (৩০ অক্টোবর) নগরীর পাঁচলাইশ থানায় ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন। এরা সবাই চমেকের ছাত্র। এদের মধ্যে রক্তিম দে (২১) ও এনামুল হোসেন সীমান্ত (২১) নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
প্রতিপক্ষের হামলায় মাথায় গুরুতর জখম নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (চমেক) আইসিইউতে ভর্তি থাকা সেই মাহাদি আকিব তরল খাবার খেয়েছেন। শুধু তাই নয় উঠেও দাঁড়িয়েছেন তিনি। চিকিৎসকের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে পাশে বসে কথাও বলেছেন বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা।
বুধবার সন্ধ্যায় চমেকের অধ্যাপক ও ক্লিনিক্যাল নিউরো সার্জন এবং নিউরো সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. এস এম নোমান খালেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
ডা. এস এম নোমান খালেদ বলেন, তাঁর (আকিব) অবস্থা আরও উন্নতি হয়েছে। আজকে থেকে তরল খাবার দেওয়া হয়েছে। সে খাবার খেয়েছেও। উঠে দাঁড়িয়ে হ্যান্ডশেকও করেছে। আরও কিছুদিন অপেক্ষা করার পর পরবর্তী চিকিৎসার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ডা. এস এম নোমান আরও বলেন, সবার দোয়ায় আকিব ভালো হয়ে যাচ্ছে। মাথার একটি হাড়ের অংশ অপারেশন করে পেটে চামড়ার নিচে সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। আকিব আরও উন্নতি হলে সেই অংশটি পুনরায় অপারেশন করে জোড়া লাগিয়ে দেওয়া হবে।
আকিবের বাবা গোলাম ফারুক মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজকে (বুধবার) আকিবের সঙ্গে কথা বলেছি। তবে মাথায় এখনো ব্যথা আছে। চিকিৎসকেরা এগুলো স্বাভাবিক বলে জানিয়েছেন। সবার দোয়ায় আকিব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে ইনশা আল্লাহ।
আকিবের এই পরিণতি যারা করেছে তাঁদের বিচার চেয়ে গোলাম ফারুক বলেন, স্বল্প আয়ের সংসারে কখনো তাঁদের অভাববোধ করতে দেইনি। অনেক বড় স্বপ্ন নিয়ে চমেকে ভর্তি করিয়েছি।
গত ৩০ অক্টোবর সকাল ৯টায় চমেকের মেইন গেটের অদূরে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে অতর্কিত হামলা করে ছাত্রলীগের একটি পক্ষ। প্রত্যক্ষদর্শী ও সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে মাহাদি আকিবকে পেয়ে ঘিরে ধরেন প্রতিপক্ষরা। গলায় রিকশার চেইন দিয়ে বাঁধা হয়। কাচের বোতল দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়। রামদা দিয়ে কোপানো হয় মাথায়। পরে হকিস্টিক দিয়ে মাথা থেঁতলে দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ৬২ তম ব্যাচের ছাত্র মো. মাহাদি আকিব। তিনি নটর ডেম কলেজ থেকে পাশ করে চমেকে চান্স পান। গত ২৯ অক্টোবর রাত ১২টায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। পরদিন আকিবের ওপর হামলা করে প্রতিপক্ষরা।
মাহাদি জে আকিবকে মারধরের ঘটনায় চমেক শিক্ষার্থী তৌফিকুর রহমান বাদী হয়ে শনিবার (৩০ অক্টোবর) নগরীর পাঁচলাইশ থানায় ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন। এরা সবাই চমেকের ছাত্র। এদের মধ্যে রক্তিম দে (২১) ও এনামুল হোসেন সীমান্ত (২১) নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে