সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় অসাবধানতাবশত মামাতো ভাইয়ের গুলিতে ফুফাতো ভাই নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার এক মাস পর মামলার একমাত্র আসামি মামাতো ভাই সঞ্জয় চৌধুরীকে (৩৭) গ্রেপ্তার করেছে থানা-পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার এওচিয়া ইউনিয়নের সাতকানিয়া-বাঁশখালী সড়কের চুড়ামনি পাহাড়ি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর বাড়ির উত্তরে স্টিলের ধানের গোলা থেকে প্লাস্টিকের ব্যাগে মোড়ানো অবস্থা থেকে ওই ঘটনায় ব্যবহৃত একটি দেশীয় তৈরি এলজি ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার সঞ্জয় উপজেলার দক্ষিণ কাঞ্চনা এলাকার অমল চৌধুরীর ছেলে।
জানা যায়, উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের দক্ষিণ কাঞ্চনায় মামার বাড়িতে বেড়াতে যান পংকজ তালুকদার (৩৪)। তাঁর বাড়ি একই উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নে। চলতি বছরের ৫ নভেম্বর রাতে মামার বাড়ির উঠানে পংকজসহ আত্মীয়স্বজনেরা বসে গল্প করছিলেন। এ সময় কোমরে থাকা অবৈধ অস্ত্রটি (এলজি) বের করে নাড়াচাড়া করছিলেন সঞ্জয়। এরপর অসাবধানতাবশত ওই অস্ত্র থেকে গুলি বের হয়ে পংকজের পেটে বিদ্ধ হলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে আত্মীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে ৯ নভেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনার পরদিন ১০ নভেম্বর পংকজের মা বাদী হয়ে সঞ্জয়কে একমাত্র আসামি করে সাতকানিয়া থানায় একটি মামলা করেন।
সাতকানিয়া থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, ঘটনার পর থেকেই সঞ্জয় দেশের বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন এবং মোবাইল ব্যবহারে বিরত ছিলেন। গতকাল রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাঁকে চুড়ামনি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁর দেখানো মতে, একটি দেশীয় তৈরি এলজি ও তিনটি কার্তুজের গুলি উদ্ধার করা হয়। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। তাঁকে আজ মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় অসাবধানতাবশত মামাতো ভাইয়ের গুলিতে ফুফাতো ভাই নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার এক মাস পর মামলার একমাত্র আসামি মামাতো ভাই সঞ্জয় চৌধুরীকে (৩৭) গ্রেপ্তার করেছে থানা-পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার এওচিয়া ইউনিয়নের সাতকানিয়া-বাঁশখালী সড়কের চুড়ামনি পাহাড়ি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর বাড়ির উত্তরে স্টিলের ধানের গোলা থেকে প্লাস্টিকের ব্যাগে মোড়ানো অবস্থা থেকে ওই ঘটনায় ব্যবহৃত একটি দেশীয় তৈরি এলজি ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার সঞ্জয় উপজেলার দক্ষিণ কাঞ্চনা এলাকার অমল চৌধুরীর ছেলে।
জানা যায়, উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের দক্ষিণ কাঞ্চনায় মামার বাড়িতে বেড়াতে যান পংকজ তালুকদার (৩৪)। তাঁর বাড়ি একই উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নে। চলতি বছরের ৫ নভেম্বর রাতে মামার বাড়ির উঠানে পংকজসহ আত্মীয়স্বজনেরা বসে গল্প করছিলেন। এ সময় কোমরে থাকা অবৈধ অস্ত্রটি (এলজি) বের করে নাড়াচাড়া করছিলেন সঞ্জয়। এরপর অসাবধানতাবশত ওই অস্ত্র থেকে গুলি বের হয়ে পংকজের পেটে বিদ্ধ হলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে আত্মীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে ৯ নভেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনার পরদিন ১০ নভেম্বর পংকজের মা বাদী হয়ে সঞ্জয়কে একমাত্র আসামি করে সাতকানিয়া থানায় একটি মামলা করেন।
সাতকানিয়া থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, ঘটনার পর থেকেই সঞ্জয় দেশের বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন এবং মোবাইল ব্যবহারে বিরত ছিলেন। গতকাল রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাঁকে চুড়ামনি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁর দেখানো মতে, একটি দেশীয় তৈরি এলজি ও তিনটি কার্তুজের গুলি উদ্ধার করা হয়। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। তাঁকে আজ মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫