নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার বজরা ইউনিয়ন থেকে আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সবাই আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম। এর আগে একইদিন ভোরে বজরা ইউনিয়নের বারাহী নগর এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বেগমগঞ্জ উপজেলার ইলিয়াছ হোসেন সোহাগ (৩৫), রাশেদ (২৫), সাদ্দাম (২৮), তানিম (২২), আব্দুর রহিম আরফান (২৪), জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ এলাকার সুমন (২৬), খোকন (২২) এবং ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল এলাকার আল আমিন (২৭)।
পুলিশ জানায়, মাইজদী সোনাইমুড়ী সড়কের বজরার বারাহী নগর এলাকায় আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ডাকাতি করার জন্য একদল ডাকাত অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালায় সোনাইমুড়ী থানা—পুলিশ।
এ সময় ডাকাত দল পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদের ধাওয়া করে আটজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাদের সঙ্গে থাকা পাইপগান, চার রাউন্ড গুলি, একটি চাইনিজ কুড়াল, দুইটি কিরিচ, একটি হাতুড়ি, নয়টি মোবাইল, পাঁচটি অটোরিকশা ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। তবে এ সময় ডাকাত দলের অন্য সদস্যরা পালিয়ে যায়।
পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা একত্রিত হয়ে সোনাইমুড়ীসহ আশপাশের এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি গ্রহণ করছিল। তারা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে, সবাই আন্তজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য।
ডাকাতি, ছিনতাই ও চুরি করা তাদের পেশা। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে সোনাইমুড়ী থানায় ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার বজরা ইউনিয়ন থেকে আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সবাই আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম। এর আগে একইদিন ভোরে বজরা ইউনিয়নের বারাহী নগর এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বেগমগঞ্জ উপজেলার ইলিয়াছ হোসেন সোহাগ (৩৫), রাশেদ (২৫), সাদ্দাম (২৮), তানিম (২২), আব্দুর রহিম আরফান (২৪), জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ এলাকার সুমন (২৬), খোকন (২২) এবং ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল এলাকার আল আমিন (২৭)।
পুলিশ জানায়, মাইজদী সোনাইমুড়ী সড়কের বজরার বারাহী নগর এলাকায় আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ডাকাতি করার জন্য একদল ডাকাত অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালায় সোনাইমুড়ী থানা—পুলিশ।
এ সময় ডাকাত দল পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদের ধাওয়া করে আটজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাদের সঙ্গে থাকা পাইপগান, চার রাউন্ড গুলি, একটি চাইনিজ কুড়াল, দুইটি কিরিচ, একটি হাতুড়ি, নয়টি মোবাইল, পাঁচটি অটোরিকশা ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। তবে এ সময় ডাকাত দলের অন্য সদস্যরা পালিয়ে যায়।
পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা একত্রিত হয়ে সোনাইমুড়ীসহ আশপাশের এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি গ্রহণ করছিল। তারা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে, সবাই আন্তজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য।
ডাকাতি, ছিনতাই ও চুরি করা তাদের পেশা। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে সোনাইমুড়ী থানায় ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৭ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫