লামা (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের লামা উপজেলায় বাড়িতে ঢুকে মংক্যচিং মার্মা (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে আসার পাঁচ ঘণ্টা পর এ ঘটনার শিকার হন তিনি। অভিযোগ উঠেছে, অস্ত্রধারী একটি পাহাড়ি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টায় উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড অংহ্লাপাড়ায় আথুইমং মার্মার (নিহতের শ্বশুর) খামারবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মংক্যচিং মার্মা (৩৫) রাঙামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালখালী এলাকার কাঁঠালছড়াপাড়ার মৃত মংছুরি মার্মার ছেলে। এদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লামার রূপসীপাড়া ক্যাম্পের একটি সেনা টিম ও লামা থানার পুলিশ।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে লামা থানার ওসি শহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ঘটনা জানার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ঘটনার সময় প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে ছয়জন সশস্ত্র অস্ত্রধারী এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তবে সশস্ত্র অস্ত্রধারীরা পার্বত্য এলাকার কোনো আঞ্চলিক দলের সদস্য কি না, তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। কী কারণে এ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তার তদন্ত করা হচ্ছে।’
নিহত মংক্যচিং মার্মার শ্যালক অংসিং মার্মা (২৮) বলেন, ‘আমার বড় বোনের স্বামী মংক্যচিং মার্মা ওই দিন সন্ধ্যা ৭টার সময় আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসে। রাত ১২টার সময় ছয়জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বাড়ি ঘিরে ফেলে। সন্ত্রাসীরা ঘরের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তার বোনজামাইকে গুলি করে হত্যা করে। সন্ত্রাসীরা তিন রাউন্ড গুলি করে মংক্যচিং মার্মার মৃত্যু নিশ্চিত করে চলে যায়।’
স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায়, নিহত মংক্যচিং মার্মা রাঙামাটির রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালখালী এলাকায় আঞ্চলিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে কোন দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত তা নিশ্চিত জানা যায়নি।
লামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, মরদেহ উদ্ধার করে প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবান জেলা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বান্দরবানের লামা উপজেলায় বাড়িতে ঢুকে মংক্যচিং মার্মা (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে আসার পাঁচ ঘণ্টা পর এ ঘটনার শিকার হন তিনি। অভিযোগ উঠেছে, অস্ত্রধারী একটি পাহাড়ি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টায় উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড অংহ্লাপাড়ায় আথুইমং মার্মার (নিহতের শ্বশুর) খামারবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মংক্যচিং মার্মা (৩৫) রাঙামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালখালী এলাকার কাঁঠালছড়াপাড়ার মৃত মংছুরি মার্মার ছেলে। এদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লামার রূপসীপাড়া ক্যাম্পের একটি সেনা টিম ও লামা থানার পুলিশ।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে লামা থানার ওসি শহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ঘটনা জানার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ঘটনার সময় প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে ছয়জন সশস্ত্র অস্ত্রধারী এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তবে সশস্ত্র অস্ত্রধারীরা পার্বত্য এলাকার কোনো আঞ্চলিক দলের সদস্য কি না, তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। কী কারণে এ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তার তদন্ত করা হচ্ছে।’
নিহত মংক্যচিং মার্মার শ্যালক অংসিং মার্মা (২৮) বলেন, ‘আমার বড় বোনের স্বামী মংক্যচিং মার্মা ওই দিন সন্ধ্যা ৭টার সময় আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসে। রাত ১২টার সময় ছয়জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বাড়ি ঘিরে ফেলে। সন্ত্রাসীরা ঘরের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তার বোনজামাইকে গুলি করে হত্যা করে। সন্ত্রাসীরা তিন রাউন্ড গুলি করে মংক্যচিং মার্মার মৃত্যু নিশ্চিত করে চলে যায়।’
স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায়, নিহত মংক্যচিং মার্মা রাঙামাটির রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালখালী এলাকায় আঞ্চলিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে কোন দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত তা নিশ্চিত জানা যায়নি।
লামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, মরদেহ উদ্ধার করে প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবান জেলা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে