বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনার বামনায় চারছরের শিশুকন্যাকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বাবা ইউসুফ খানকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে শিশুটির মা থানায় মামলা করলে রাত ১০টার দিকে ইউসুফ খানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ বামনা থানা-পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বশিরুল আলম।
গ্রেপ্তারকৃত ইউসুফের বাড়ি বামনার গোলাঘাটা এলাকায়। সেখানে একটি সরকারি আবাসন কক্ষে এ দম্পতি বসবাস করে। তিনি পেশায় একজন বালির কার্গোর শ্রমিক।
মামলার বাদী শিশুটির মা বলেন, ‘একদিন গভীর রাতে আমার স্বামী ইউসুফ মেয়ের যৌনাঙ্গে হাত দিয়ে নিপীড়ন চালাচ্ছে দেখতে পেয়ে আমি রাগে তাঁকে চড় দিয়েছি। সে বিষয়টি অস্বীকার করে এড়িয়ে গিয়েছে। কিন্তু সে এ কাজ বন্ধ করেনি। সবশেষ গত শনিবার আমি এ অবস্থায় হাতেনাতে ধরি এবং বিষয়টি নিয়ে আমাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। লজ্জায় কাউকে না জানিয়ে আমি এত দিন গোপনে চিকিৎসা করিয়েছি।’
শিশুটির মা আরও বলেন, বিয়ের পর থেকেই স্বামীর সঙ্গে তাঁর কলহ চলছিল। প্রায় ৭-৮ মাস আগে তাঁর অবর্তমানে তাদের ৪ বছরের শিশু কন্যাকে যৌন নিপীড়ন করেন তাঁর স্বামী। তখন শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে বিষয়টি গোপন রেখে তাঁর স্বামী বরগুনা এনে শিশুটির চিকিৎসা করান। গত শনিবার শিশুটি যৌনাঙ্গে প্রদাহ হয়ে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে প্রথমে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও পরে সেখানকার চিকিৎসকদের পরামর্শে বরগুনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের গাইনী বিভাগের চিকিৎসক ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকা বলেন, ‘শিশুটির যৌনাঙ্গে ইনফেকশন হয়েছে। আমরা তার সুচিকিৎসা দিচ্ছি।’
বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বশিরুল আলম বলেন, ‘সোমবার রাতে স্বামীর বিরুদ্ধে বামনা থানায় মামলা করেন শিশুটির মা। পুলিশ তাৎক্ষণিক শিশুটির বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে বরগুনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।’
বরগুনার বামনায় চারছরের শিশুকন্যাকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বাবা ইউসুফ খানকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে শিশুটির মা থানায় মামলা করলে রাত ১০টার দিকে ইউসুফ খানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ বামনা থানা-পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বশিরুল আলম।
গ্রেপ্তারকৃত ইউসুফের বাড়ি বামনার গোলাঘাটা এলাকায়। সেখানে একটি সরকারি আবাসন কক্ষে এ দম্পতি বসবাস করে। তিনি পেশায় একজন বালির কার্গোর শ্রমিক।
মামলার বাদী শিশুটির মা বলেন, ‘একদিন গভীর রাতে আমার স্বামী ইউসুফ মেয়ের যৌনাঙ্গে হাত দিয়ে নিপীড়ন চালাচ্ছে দেখতে পেয়ে আমি রাগে তাঁকে চড় দিয়েছি। সে বিষয়টি অস্বীকার করে এড়িয়ে গিয়েছে। কিন্তু সে এ কাজ বন্ধ করেনি। সবশেষ গত শনিবার আমি এ অবস্থায় হাতেনাতে ধরি এবং বিষয়টি নিয়ে আমাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। লজ্জায় কাউকে না জানিয়ে আমি এত দিন গোপনে চিকিৎসা করিয়েছি।’
শিশুটির মা আরও বলেন, বিয়ের পর থেকেই স্বামীর সঙ্গে তাঁর কলহ চলছিল। প্রায় ৭-৮ মাস আগে তাঁর অবর্তমানে তাদের ৪ বছরের শিশু কন্যাকে যৌন নিপীড়ন করেন তাঁর স্বামী। তখন শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে বিষয়টি গোপন রেখে তাঁর স্বামী বরগুনা এনে শিশুটির চিকিৎসা করান। গত শনিবার শিশুটি যৌনাঙ্গে প্রদাহ হয়ে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে প্রথমে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও পরে সেখানকার চিকিৎসকদের পরামর্শে বরগুনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের গাইনী বিভাগের চিকিৎসক ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকা বলেন, ‘শিশুটির যৌনাঙ্গে ইনফেকশন হয়েছে। আমরা তার সুচিকিৎসা দিচ্ছি।’
বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বশিরুল আলম বলেন, ‘সোমবার রাতে স্বামীর বিরুদ্ধে বামনা থানায় মামলা করেন শিশুটির মা। পুলিশ তাৎক্ষণিক শিশুটির বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে বরগুনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪