গৌরনদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের গৌরনদী উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার আলী মৃধার (৭১) ওপর ১৪-১৫ জন সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার কয়ারিয়া বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় ভুক্তভোগীর ডান হাতের কবজি ভেঙে যায় এবং মাথা, কপাল ও বুকে গুরুতর আঘাত পান তিনি।
ভুক্তভোগী সেকেন্দার আলী মৃধা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার কয়ারিয়া বাজারের একটি সেলুনে চুল কাটাচ্ছিলাম। এ সময় নলচিড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য মো. শহিদ খানের (৪২) নেতৃত্বে ১৪-১৫ জন সন্ত্রাসী লোহার রড, পাইপ ও লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিতভাবে আমার ওপর হামলা চালায়। আমাকে বেদম পিটিয়ে আহত করে এবং ডান হাতের কবজি ভেঙে দেয়। হামলার পর রক্তাক্ত অবস্থায় আমাকে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখা হয়। হামলাকারীদের মধ্যে রাশেদ খান, মাসুদ খান, মাসুম খান, ফারুক তালুকদার ও খলিল খান ছিলেন।’ হামলার সময় টহল পুলিশ উপস্থিত ছিল বলে অভিযোগ করেন তিনি।
জানা গেছে, পরে স্থানীয়রা সেকেন্দার আলীকে উদ্ধার করে রাতেই গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় মো. শহিদ খানসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভুক্তভোগীর পরিবার। যদিও পুলিশ লিখিত অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করছে না।
গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. নিখিল চন্দ্র আজকের পত্রিকাকে বলেন, আহতের শরীরে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাঁর ডান হাতের কবজি ভেঙে গেছে এবং মাথা, কপাল ও বুকে গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে মো. শহিদ খান বলেন, ‘হামলার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে। কতিপয় যুবকেরা হামলা করলে সেকেন্দার আলী দৌড়ে পালানোর সময় পড়ে গিয়ে আহত হয়েছেন বলে শুনেছি।’
গৌরনদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আফজাল হোসেন বলেন, এ ঘটনায় থানায় এখনো কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশালের গৌরনদী উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার আলী মৃধার (৭১) ওপর ১৪-১৫ জন সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার কয়ারিয়া বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় ভুক্তভোগীর ডান হাতের কবজি ভেঙে যায় এবং মাথা, কপাল ও বুকে গুরুতর আঘাত পান তিনি।
ভুক্তভোগী সেকেন্দার আলী মৃধা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার কয়ারিয়া বাজারের একটি সেলুনে চুল কাটাচ্ছিলাম। এ সময় নলচিড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য মো. শহিদ খানের (৪২) নেতৃত্বে ১৪-১৫ জন সন্ত্রাসী লোহার রড, পাইপ ও লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিতভাবে আমার ওপর হামলা চালায়। আমাকে বেদম পিটিয়ে আহত করে এবং ডান হাতের কবজি ভেঙে দেয়। হামলার পর রক্তাক্ত অবস্থায় আমাকে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখা হয়। হামলাকারীদের মধ্যে রাশেদ খান, মাসুদ খান, মাসুম খান, ফারুক তালুকদার ও খলিল খান ছিলেন।’ হামলার সময় টহল পুলিশ উপস্থিত ছিল বলে অভিযোগ করেন তিনি।
জানা গেছে, পরে স্থানীয়রা সেকেন্দার আলীকে উদ্ধার করে রাতেই গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় মো. শহিদ খানসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভুক্তভোগীর পরিবার। যদিও পুলিশ লিখিত অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করছে না।
গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. নিখিল চন্দ্র আজকের পত্রিকাকে বলেন, আহতের শরীরে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাঁর ডান হাতের কবজি ভেঙে গেছে এবং মাথা, কপাল ও বুকে গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে মো. শহিদ খান বলেন, ‘হামলার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে। কতিপয় যুবকেরা হামলা করলে সেকেন্দার আলী দৌড়ে পালানোর সময় পড়ে গিয়ে আহত হয়েছেন বলে শুনেছি।’
গৌরনদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আফজাল হোসেন বলেন, এ ঘটনায় থানায় এখনো কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫