প্রতিনিধি
মাদারীপুর: শিবচরের কুতুবপুর ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষে সাতজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৮ টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডাক্তার মো. এমদাদুল হক রাসেল বলেন, রাতের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত কয়েকজন রোগী হাসপাতালে এসেছে। এর মধ্যে সাতজন গুলিবিদ্ধ ছিল। আহতদের চিকিৎসা চলছে।'
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. মিরাজুল হোসেন বলেন, 'এ ঘটনায় চার জনকে আটক করা হয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।'
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউপি নির্বাচনে আতিকুর রহমান ও মনোয়ার হোসেন দুইজনই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী। তাঁদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই বিরোধ চলে আসছে। এরই জেরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ বাধে। আতিকুর রহমানের সমর্থক মিরাজ ও মনোয়ার হোসেনের সমর্থক তুষারের সঙ্গে ইউপি নির্বাচন নিয়ে কথাকাটি হয়। একপর্যায়ে সেটি সংঘর্ষে রূপ নেয়। মাহবুবুর রহমান (৩৮), এসকান (৪০), কাউসার (৩৭), আব্দুর রাজ্জাক মাদবর (৬৫), ওবায়দুল বেপারীসহ সাতজন গুলিবিদ্ধ হন। এছাড়া এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। তাঁদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। বাকি আহতদের শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এ ঘটনায় আটক চারজন হলেন- চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোয়ার হোসেন, শাহাদাত বেপারী, কাদের বেপারী, আলমগীর বেপারী।
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আতিকুর রহমান বলেন, 'উভয় পক্ষের কোনো সংঘর্ষ ঘটেনি। ওরা ওদের বাড়ির কাছে আমার কর্মী দুলাল বেপারীর মার্কেটে গুলি চালিয়ে আমার সমর্থকদের আহত করেছে।'
তবে এ ঘটনায় অপর চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনোয়ার হোসেনের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
মাদারীপুর: শিবচরের কুতুবপুর ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষে সাতজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৮ টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডাক্তার মো. এমদাদুল হক রাসেল বলেন, রাতের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত কয়েকজন রোগী হাসপাতালে এসেছে। এর মধ্যে সাতজন গুলিবিদ্ধ ছিল। আহতদের চিকিৎসা চলছে।'
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. মিরাজুল হোসেন বলেন, 'এ ঘটনায় চার জনকে আটক করা হয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।'
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউপি নির্বাচনে আতিকুর রহমান ও মনোয়ার হোসেন দুইজনই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী। তাঁদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই বিরোধ চলে আসছে। এরই জেরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ বাধে। আতিকুর রহমানের সমর্থক মিরাজ ও মনোয়ার হোসেনের সমর্থক তুষারের সঙ্গে ইউপি নির্বাচন নিয়ে কথাকাটি হয়। একপর্যায়ে সেটি সংঘর্ষে রূপ নেয়। মাহবুবুর রহমান (৩৮), এসকান (৪০), কাউসার (৩৭), আব্দুর রাজ্জাক মাদবর (৬৫), ওবায়দুল বেপারীসহ সাতজন গুলিবিদ্ধ হন। এছাড়া এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। তাঁদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। বাকি আহতদের শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এ ঘটনায় আটক চারজন হলেন- চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোয়ার হোসেন, শাহাদাত বেপারী, কাদের বেপারী, আলমগীর বেপারী।
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আতিকুর রহমান বলেন, 'উভয় পক্ষের কোনো সংঘর্ষ ঘটেনি। ওরা ওদের বাড়ির কাছে আমার কর্মী দুলাল বেপারীর মার্কেটে গুলি চালিয়ে আমার সমর্থকদের আহত করেছে।'
তবে এ ঘটনায় অপর চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনোয়ার হোসেনের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৪ দিন আগে