কাঠালিয়া (ঝালকাঠি) প্রতিনিধি
ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলায় এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করায় ক্ষিপ্ত হয়ে মো. আলমগীর হোসেন (৪০) নামের এক পুলিশের উপপরিদর্শককে (এসআই) কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত পুলিশের উপপরিদর্শক আলমগীর হোসেন উপজেলার পাটিখালঘাটার তারাবুনিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত আছেন। তিনি বর্তমানে গোপনে অন্যত্র চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানান স্থানীয়রা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কোনো মামলা হয়নি।
এ বিষয়ে মো. শাহিন হাওলাদার নামে এক ইউপি সদস্য জানান, ভুক্তভোগী ওই নারীর ভগ্নিপতির একটি চায়ের দোকান রয়েছে। সেই দোকানে পুলিশ সদস্যরা আড্ডা দিতেন। বোনের বাড়িতে বেড়াতে আসার সুবাদে চায়ের দোকানে প্রায়ই বসতেন ওই নারী। সেখানেই এসআই আলমগীরের সঙ্গে পরিচয় হয় ওই নারীর। গতকাল সোমবার রাতে এসআই আলমগীর সেই নারীর বাড়িতে যান। সেখানে তাঁকে ধর্ষণ করায় ওই নারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে এসআই আলমগীরকে কুপিয়ে জখম করে।
এদিকে এ ঘটনার পর থেকে ভুক্তভোগী সেই নারীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তবে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইলে কল দিলে অপর প্রান্ত থেকে জসিম নামের একজন কল রিসিভ করেন। তাঁর কাছে ওই নারীর কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন ফোন রেখে পার্শ্ববর্তী উপজেলায় গেছে বলে জানান।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত এসআই আলমগীরের ব্যবহৃত মোবাইল বন্ধ থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
তবে তারাবুনিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মাহাবুবুর রহমান বলেন, ‘আমি এ ধরনের একটি ঘটনার কথা শুনেছি। ঘটনার দিন আমি ছুটিতে ছিলাম এবং এখন কুষ্টিয়া যাচ্ছি। তবে খোঁজ নিয়ে জেনেছি এসআই আলমগীর বর্তমানে তারাবুনিয়া তদন্ত কেন্দ্রে আছেন।’
কাঠালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুরাদ আলী বলেন, ভুক্তভোগী ওই নারী জাতীয় পরিসেবা ৯৯৯ নম্বরে অভিযোগ করে জানান-তাঁকে এসআই আলমগীর ধর্ষণ করেছে। পরে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে এসআই আলমগীর হোসেনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। ওই নারীকে থানায় লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলায় এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করায় ক্ষিপ্ত হয়ে মো. আলমগীর হোসেন (৪০) নামের এক পুলিশের উপপরিদর্শককে (এসআই) কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত পুলিশের উপপরিদর্শক আলমগীর হোসেন উপজেলার পাটিখালঘাটার তারাবুনিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত আছেন। তিনি বর্তমানে গোপনে অন্যত্র চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানান স্থানীয়রা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কোনো মামলা হয়নি।
এ বিষয়ে মো. শাহিন হাওলাদার নামে এক ইউপি সদস্য জানান, ভুক্তভোগী ওই নারীর ভগ্নিপতির একটি চায়ের দোকান রয়েছে। সেই দোকানে পুলিশ সদস্যরা আড্ডা দিতেন। বোনের বাড়িতে বেড়াতে আসার সুবাদে চায়ের দোকানে প্রায়ই বসতেন ওই নারী। সেখানেই এসআই আলমগীরের সঙ্গে পরিচয় হয় ওই নারীর। গতকাল সোমবার রাতে এসআই আলমগীর সেই নারীর বাড়িতে যান। সেখানে তাঁকে ধর্ষণ করায় ওই নারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে এসআই আলমগীরকে কুপিয়ে জখম করে।
এদিকে এ ঘটনার পর থেকে ভুক্তভোগী সেই নারীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তবে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইলে কল দিলে অপর প্রান্ত থেকে জসিম নামের একজন কল রিসিভ করেন। তাঁর কাছে ওই নারীর কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন ফোন রেখে পার্শ্ববর্তী উপজেলায় গেছে বলে জানান।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত এসআই আলমগীরের ব্যবহৃত মোবাইল বন্ধ থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
তবে তারাবুনিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মাহাবুবুর রহমান বলেন, ‘আমি এ ধরনের একটি ঘটনার কথা শুনেছি। ঘটনার দিন আমি ছুটিতে ছিলাম এবং এখন কুষ্টিয়া যাচ্ছি। তবে খোঁজ নিয়ে জেনেছি এসআই আলমগীর বর্তমানে তারাবুনিয়া তদন্ত কেন্দ্রে আছেন।’
কাঠালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুরাদ আলী বলেন, ভুক্তভোগী ওই নারী জাতীয় পরিসেবা ৯৯৯ নম্বরে অভিযোগ করে জানান-তাঁকে এসআই আলমগীর ধর্ষণ করেছে। পরে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে এসআই আলমগীর হোসেনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। ওই নারীকে থানায় লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪