বরিশাল প্রতিনিধি
রাজধানীর মাতুয়াইলে সেন্টমার্টিন পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় নিহত একই পরিবারের তিনজনের বাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জে। দুর্ঘটনায় বেঁচে আছে ছয় বছরের শিশু বৃষ্টি আক্তার। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শয্যাশয়ী বৃষ্টি শুধু বাবা-মাকে খুঁজছে। সে জানে না তার বাবা-মা আর নেই। নানা আব্দুর রহমানও চিরতরে চলে গেছেন। বৃষ্টির বাবা ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। বৃষ্টির বড় ভাইয়ের বয়সও মাত্র ১২ বছর।
নিহত স্বামী-স্ত্রী রিয়াজুল ইসলাম (৪২) ও শারমিন আক্তারকে (৩৬) শনিবার (২২ জানুয়ারি) বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নে চরফতেপুর গ্রামে দাফন করা হয়েছে। আর আব্দুর রহমানকে উজিরপুর উপজেলার মশাং গ্রামে দাফন করা হয়েছে। জানাজা ও দাফনে হাজার হাজার মানুষ অংশ নেন।
একই পরিবারের তিন সদস্যের মৃত্যুতে দুই গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
জানা গেছে, গত শুক্রবার সকালে মহাখালী ক্যানসার হাসপাতালে ভর্তি সাহেদা বেগমকে দেখতে ঢাকায় আসেন তাঁর স্বামী আব্দুর রহমান (৬৫), মেয়ে শারমিন আক্তার, জামাতা রিয়াজুল ও নাতনি বৃষ্টি আক্তার (৬)।
ঢাকার সদরঘাটে লঞ্চ থেকে নেমে সিএনজি অটোরিকশায় করে মাতুয়াইলে আব্দুর রহমানের ছেলে তানভীরের বাসায় যাচ্ছিলেন তাঁরা। পথে মাতুয়াইল হাসপাতালের সামনে বাসের চাপায় নিহত হন তিনজন।
নিহত রিয়াজুলের চাচাত ভাই ইউসুফ খান জানান, শনিবার সকাল ৮টায় অ্যাম্বুলেন্সে তিনটি মরদেহ চরফতেপুর গ্রামে পৌঁছায়। রিয়াজুল ও শারমিন আক্তারের জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে পাশাপাশি দাফন করা হয়। পরে আব্দুর রহমানের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় উজিরপুরের মশাং গ্রামে। সেখানে বেল ২টায় জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে দাফন করা হয়েছে।
ইউসুফ খান আরও জানান, রিয়াজুল-শারমিন দম্পতির শাহরিয়ার (১২) নামক আরেকটি ছেলে সন্তান রয়েছে। সে ঢাকায় একটি স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। বাবা-মা হারানো শাহরিয়ার ও বৃষ্টির অভিভাবক এখন তাদের একমাত্র চাচা হাবিবুর রহমান। তিনি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী।
আব্দুর রহমানের ছেলে নজরুল ইসলাম জানান, ক্যানসারে আক্রান্ত মা সাহেদা খাতুন মহাখালী ক্যানসার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্বামী এবং মেয়ে ও জামাতার মৃত্যুর সংবাদ তাঁকে এখনও জানানো হয়নি।
রাজধানীর মাতুয়াইলে সেন্টমার্টিন পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় নিহত একই পরিবারের তিনজনের বাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জে। দুর্ঘটনায় বেঁচে আছে ছয় বছরের শিশু বৃষ্টি আক্তার। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শয্যাশয়ী বৃষ্টি শুধু বাবা-মাকে খুঁজছে। সে জানে না তার বাবা-মা আর নেই। নানা আব্দুর রহমানও চিরতরে চলে গেছেন। বৃষ্টির বাবা ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। বৃষ্টির বড় ভাইয়ের বয়সও মাত্র ১২ বছর।
নিহত স্বামী-স্ত্রী রিয়াজুল ইসলাম (৪২) ও শারমিন আক্তারকে (৩৬) শনিবার (২২ জানুয়ারি) বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নে চরফতেপুর গ্রামে দাফন করা হয়েছে। আর আব্দুর রহমানকে উজিরপুর উপজেলার মশাং গ্রামে দাফন করা হয়েছে। জানাজা ও দাফনে হাজার হাজার মানুষ অংশ নেন।
একই পরিবারের তিন সদস্যের মৃত্যুতে দুই গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
জানা গেছে, গত শুক্রবার সকালে মহাখালী ক্যানসার হাসপাতালে ভর্তি সাহেদা বেগমকে দেখতে ঢাকায় আসেন তাঁর স্বামী আব্দুর রহমান (৬৫), মেয়ে শারমিন আক্তার, জামাতা রিয়াজুল ও নাতনি বৃষ্টি আক্তার (৬)।
ঢাকার সদরঘাটে লঞ্চ থেকে নেমে সিএনজি অটোরিকশায় করে মাতুয়াইলে আব্দুর রহমানের ছেলে তানভীরের বাসায় যাচ্ছিলেন তাঁরা। পথে মাতুয়াইল হাসপাতালের সামনে বাসের চাপায় নিহত হন তিনজন।
নিহত রিয়াজুলের চাচাত ভাই ইউসুফ খান জানান, শনিবার সকাল ৮টায় অ্যাম্বুলেন্সে তিনটি মরদেহ চরফতেপুর গ্রামে পৌঁছায়। রিয়াজুল ও শারমিন আক্তারের জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে পাশাপাশি দাফন করা হয়। পরে আব্দুর রহমানের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় উজিরপুরের মশাং গ্রামে। সেখানে বেল ২টায় জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে দাফন করা হয়েছে।
ইউসুফ খান আরও জানান, রিয়াজুল-শারমিন দম্পতির শাহরিয়ার (১২) নামক আরেকটি ছেলে সন্তান রয়েছে। সে ঢাকায় একটি স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। বাবা-মা হারানো শাহরিয়ার ও বৃষ্টির অভিভাবক এখন তাদের একমাত্র চাচা হাবিবুর রহমান। তিনি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী।
আব্দুর রহমানের ছেলে নজরুল ইসলাম জানান, ক্যানসারে আক্রান্ত মা সাহেদা খাতুন মহাখালী ক্যানসার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্বামী এবং মেয়ে ও জামাতার মৃত্যুর সংবাদ তাঁকে এখনও জানানো হয়নি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২০ দিন আগে