নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাত বছর ধরে ফ্রান্সে বসবাস করছেন নাসির (৫০)। সেখানে থেকেই বাংলাদেশে চোরের একটি দলের বাসাভাড়া থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজে আর্থিক সহায়তা করে আসছেন তিনি। আর দেশে নাসিরের হয়ে কাজ করছিলেন মঞ্জুরুল হাসান শামীম (৩৩) নামের একজন। এ মাসের শুরুতে ঢাকার কচুক্ষেতের একটি জুয়েলারির দোকানে চুরির ঘটনায় তদন্তে এসব তথ্য উঠে এসেছে বলে জানিয়েছে ডিবি।
মিন্টো রোডের ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে গতকাল রোববার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএমপির গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার। তিনি জানান, চুরির ওই ঘটনায় শনিবার রাতে মুন্সিগঞ্জ থেকে মনজুরুল হাসান শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে সাড়ে ৯ লাখ টাকা ও ইমিটেশন গয়না উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার শামীমের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে হাফিজ বলেন, ‘নাসির সাত বছর আগে ফ্রান্সে চলে যাযন, দেশে থাকতেও চুরির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাঁর বাড়ি বাগেরহাটে; তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় কতটি মামলা আছে, সেটা খতিয়ে দেখা হবে।’
হাফিজ জানান, চোর চক্রের প্রত্যেক সদস্যের আলাদা আলাদা দায়িত্ব নির্ধারণ করা থাকে এবং তাঁরা সেই অনুযায়ী নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করে থাকেন। চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে কচুক্ষেতের দোকানটিতে চুরির উদ্দেশ্যে কৌশল ঠিক করে। চক্রের সদস্য মাসুদ ও ইলিয়াস মিথ্যা নাম ও পরিচয় ব্যবহার করে মার্কেটের সিকিউরিটি গার্ড ও সুইপারের চাকরি নেন।
তিনি জানান, চাকরিরত অবস্থায় তাঁরা এই দোকানে চুরির পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করার জন্য চক্রের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদান করতে থাকেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ঘটনার আগের দিন চক্রের সদস্য শাহীন মাস্টার একই মার্কেটে একটি দোকান ভাড়া নেন। সেই দোকানে মালামাল তোলার নামে তালা ভাঙার সরঞ্জামাদি মার্কেটে প্রবেশ করান। ঘটনার দিন ৫ ফেব্রুয়ারি রাত ১টার দিকে চক্রের দুই সদস্য শ্রীকান্ত ও তালা ভাঙার মিস্ত্রি রাজা মিয়া মার্কেটে প্রবেশ করে। আগে থেকে মার্কেটে কাজ করা মাসুদ, ইলিয়াসসহ চারজন মিলে ভোর ৫টার দিকে চুরি শেষে বের হয়ে যান।
হাফিজ জানান, এরপর তাঁরা কেরানীগঞ্জ থানার হাসনাবাদ এলাকার একটি বাসায় যান। যেখানে অবস্থান করছিলেন শাহীন মাস্টার ও শামীম। এরপর শ্রীকান্ত স্বর্ণ তাঁর পূর্বপরিচিত এক ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দেন। বিক্রির টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে চক্রের সদস্যরা আত্মগোপনে চলে যান।
সাত বছর ধরে ফ্রান্সে বসবাস করছেন নাসির (৫০)। সেখানে থেকেই বাংলাদেশে চোরের একটি দলের বাসাভাড়া থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজে আর্থিক সহায়তা করে আসছেন তিনি। আর দেশে নাসিরের হয়ে কাজ করছিলেন মঞ্জুরুল হাসান শামীম (৩৩) নামের একজন। এ মাসের শুরুতে ঢাকার কচুক্ষেতের একটি জুয়েলারির দোকানে চুরির ঘটনায় তদন্তে এসব তথ্য উঠে এসেছে বলে জানিয়েছে ডিবি।
মিন্টো রোডের ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে গতকাল রোববার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএমপির গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার। তিনি জানান, চুরির ওই ঘটনায় শনিবার রাতে মুন্সিগঞ্জ থেকে মনজুরুল হাসান শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে সাড়ে ৯ লাখ টাকা ও ইমিটেশন গয়না উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার শামীমের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে হাফিজ বলেন, ‘নাসির সাত বছর আগে ফ্রান্সে চলে যাযন, দেশে থাকতেও চুরির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাঁর বাড়ি বাগেরহাটে; তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় কতটি মামলা আছে, সেটা খতিয়ে দেখা হবে।’
হাফিজ জানান, চোর চক্রের প্রত্যেক সদস্যের আলাদা আলাদা দায়িত্ব নির্ধারণ করা থাকে এবং তাঁরা সেই অনুযায়ী নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করে থাকেন। চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে কচুক্ষেতের দোকানটিতে চুরির উদ্দেশ্যে কৌশল ঠিক করে। চক্রের সদস্য মাসুদ ও ইলিয়াস মিথ্যা নাম ও পরিচয় ব্যবহার করে মার্কেটের সিকিউরিটি গার্ড ও সুইপারের চাকরি নেন।
তিনি জানান, চাকরিরত অবস্থায় তাঁরা এই দোকানে চুরির পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করার জন্য চক্রের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদান করতে থাকেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ঘটনার আগের দিন চক্রের সদস্য শাহীন মাস্টার একই মার্কেটে একটি দোকান ভাড়া নেন। সেই দোকানে মালামাল তোলার নামে তালা ভাঙার সরঞ্জামাদি মার্কেটে প্রবেশ করান। ঘটনার দিন ৫ ফেব্রুয়ারি রাত ১টার দিকে চক্রের দুই সদস্য শ্রীকান্ত ও তালা ভাঙার মিস্ত্রি রাজা মিয়া মার্কেটে প্রবেশ করে। আগে থেকে মার্কেটে কাজ করা মাসুদ, ইলিয়াসসহ চারজন মিলে ভোর ৫টার দিকে চুরি শেষে বের হয়ে যান।
হাফিজ জানান, এরপর তাঁরা কেরানীগঞ্জ থানার হাসনাবাদ এলাকার একটি বাসায় যান। যেখানে অবস্থান করছিলেন শাহীন মাস্টার ও শামীম। এরপর শ্রীকান্ত স্বর্ণ তাঁর পূর্বপরিচিত এক ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দেন। বিক্রির টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে চক্রের সদস্যরা আত্মগোপনে চলে যান।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫