পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়ার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্রের মহড়া দিয়ে অপহরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত দুই মাসে দুই শতাধিক শ্রমিককে আটকে রেখে কয়েক লাখ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা। সবশেষ গত বৃহস্পতিবার বোয়ালখালী উপজেলার কড়লডেঙ্গা ও পটিয়ার কেলিশহর ইউনিয়নের মৌলভীবাজারের পূর্বপাহাড়ে অন্তত ২০ শ্রমিককে আটকে মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা। এতে আতঙ্কে রয়েছেন উপজেলার পাহাড়ি এলাকার লোকজন। দিনমজুর থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণির লোকজনকে পাহাড়ে ধরে নিয়ে পরে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করছে বলেও জানান এলাকাবাসী।
প্রায় সময় উপজেলার কেলিশহর, হাইদগাঁও, কচুয়াই, শ্রীমাই পাহাড় ছাড়াও পার্শ্ববর্তী বোয়ালখালী ও চন্দনাইশ, রাঙ্গুনিয়া উপজেলার বিভিন্ন পাহাড়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মহড়া চলছে বলে স্থানীয় দিনমজুর ও কাঠুরিয়ারা জানান।
পাহাড়ে যাঁরা গাছবাগান, লেবুবাগানে দিনমজুরের কাজ করেন, এমন লোকজনকে ধরে নিয়ে জিম্মি করে তাঁদের পরিবার এবং মালিকদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হচ্ছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে পটিয়া, বোয়ালখালী, রাঙ্গুনিয়া, দোহাজারী, চন্দনাইশ এলাকার গহিন বনে এসব সন্ত্রাসীর আনাগোনা বেড়েছে। পটিয়া, বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়ার পাহাড়ি অঞ্চল ঘিরে কৃষি অর্থনীতিতে বড় সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। নানা ধরনের ফলমূল থেকে শুরু করে গাছের বাগান সৃজন করে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন কৃষি উদ্যোক্তা ও বাগানমালিকেরা। নতুন করে বিনিয়োগ করেছেন দেশের কয়েকটি শিল্প গ্রুপও।
সম্ভাবনাময়ী কৃষি অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র এসব পাহাড়ে এখন নতুন বিপদ দেখা দিয়েছে পাহাড়ি সীমান্ত এলাকায় অপহরণ-বাণিজ্য। এসব গহিন পাহাড়ে আস্তানা গেড়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী। শ্রমিক ও বাগানমালিকদের জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে চলেছে।
একাধিক বাগানমালিক ও শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পটিয়া, বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়া পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে লেবু, পেয়ারা, মাল্টা, লিচু, আম ছাড়াও নানা ধরনের ফলদ বাগান রয়েছে। রয়েছে সেগুনসহ নানা ধরনের গাছের বাগান। এখানকার উৎপাদিত কৃষিপণ্য দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করা হয়।
আরও জানা যায়, বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা মৌলভীবাজার, পটিয়ার কেলিশহর, রতনপুর, ধলঘাট অংশ এবং রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা এলাকার পাহাড়ি অঞ্চলের দূরত্ব ৬-৮ কিলোমিটার। এর ফলে দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া, পটিয়া ও বোয়ালখালীর বিশাল পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করছে। দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গহিন বনে।
গত ১২ এপ্রিল পটিয়া উপজেলার ১৪ লেবুবাগান শ্রমিক অপহৃত হন। মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পান সাত শ্রমিক। ৭০ হাজার টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে বলে জানান অপহৃতরা। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করা হয়। একই দিনে বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা থেকেও ১০-১৫ জন অপহৃত হয়েছিলেন।
এদিকে অপহৃত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গহিন অরণ্যের চাইলত্যাছড়ি ঢালাইর মুখ এলাকা থেকে তাঁদের অপহরণ করা হয়।
এ ঘটনার পর ১৮ এপ্রিল পটিয়া অংশে পুলিশ ও র্যাবের যৌথ অভিযান পরিচালিত হয় পাহাড়ি এলাকায়। কেলিশহর ইউনিয়নের মৌলভীবাজার হয়ে গহিন পাহাড়ে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে পুলিশ-র্যাবের এ অভিযান ছিল অনেকটা নিষ্ফল। এরপর আরও বেপরোয়া হয়ে পড়ে সন্ত্রাসীরা।
পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, পুলিশি তৎপরতার খবর পেয়ে সন্ত্রাসীরা অপহৃতদের ছেড়ে দেয়। শিগগির র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
রেজাউল করিম আরও জানান, পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা এলাকার কৃষক ও সাধারণ লোকজনকে অপহরণ এবং মুক্তিপণ আদায়ের বিষয়টির প্রাথমিকভাবে সত্যতা পাওয়া গেছে। যার কারণে র্যাব, পুলিশ ও পটিয়া সীমান্তের বান্দরবানের ডলু ক্যাম্পের সেনাবাহিনীর টিম একই সময় যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করেছে কিছুদিন আগে। তবে সন্ত্রাসীদের আস্তানা খুঁজে পায়নি। অভিযান চলমান রাখা হবে এবং অপহরণকারীদের অবস্থান জানা ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বাগানমালিক ও কাঠ ব্যবসায়ীরা জানান, তিন মাস আগে বাগান থেকে গাছ কেটে আনার সময় দুই গাড়িচালককে আটকে রাখেন সন্ত্রাসীরা। এক লাখ টাকার চাঁদা দাবি করে তারা। তাদের সঙ্গে রফা-দফা করে এক চালককে দিয়ে ৭০ হাজার টাকা পাঠানো হয়। পরে মুক্তি পায় দুই চালক।
স্থানীয় ও অপহৃত একাধিক ব্যক্তি বলেন, গত বৃহস্পতিবার কড়লডেঙ্গার শতাধিক লোক বিভিন্ন পাহাড়ে কাজ করতে যান। সমতল ভূমি থেকে ১০-১২ কিলোমিটার গহিনে ওত পেতে থাকে সন্ত্রাসীরা। পাহাড়ি ঢাল ও ছড়া ধরে গহিন পাহাড়ে যাওয়ার সময় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মারধর ও গাছে বেঁধে ফেলা হয়। একে একে ৭০-৮০ জন শ্রমিককে আটক করা হয়। তাঁদের মধ্যে স্থানীয় ৮-১০ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে ছেড়ে দিয়েছে। অন্যদের কাছে থাকা নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে ছেড়ে দেয়।

চট্টগ্রামের পটিয়ার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্রের মহড়া দিয়ে অপহরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত দুই মাসে দুই শতাধিক শ্রমিককে আটকে রেখে কয়েক লাখ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা। সবশেষ গত বৃহস্পতিবার বোয়ালখালী উপজেলার কড়লডেঙ্গা ও পটিয়ার কেলিশহর ইউনিয়নের মৌলভীবাজারের পূর্বপাহাড়ে অন্তত ২০ শ্রমিককে আটকে মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা। এতে আতঙ্কে রয়েছেন উপজেলার পাহাড়ি এলাকার লোকজন। দিনমজুর থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণির লোকজনকে পাহাড়ে ধরে নিয়ে পরে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করছে বলেও জানান এলাকাবাসী।
প্রায় সময় উপজেলার কেলিশহর, হাইদগাঁও, কচুয়াই, শ্রীমাই পাহাড় ছাড়াও পার্শ্ববর্তী বোয়ালখালী ও চন্দনাইশ, রাঙ্গুনিয়া উপজেলার বিভিন্ন পাহাড়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মহড়া চলছে বলে স্থানীয় দিনমজুর ও কাঠুরিয়ারা জানান।
পাহাড়ে যাঁরা গাছবাগান, লেবুবাগানে দিনমজুরের কাজ করেন, এমন লোকজনকে ধরে নিয়ে জিম্মি করে তাঁদের পরিবার এবং মালিকদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হচ্ছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে পটিয়া, বোয়ালখালী, রাঙ্গুনিয়া, দোহাজারী, চন্দনাইশ এলাকার গহিন বনে এসব সন্ত্রাসীর আনাগোনা বেড়েছে। পটিয়া, বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়ার পাহাড়ি অঞ্চল ঘিরে কৃষি অর্থনীতিতে বড় সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। নানা ধরনের ফলমূল থেকে শুরু করে গাছের বাগান সৃজন করে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন কৃষি উদ্যোক্তা ও বাগানমালিকেরা। নতুন করে বিনিয়োগ করেছেন দেশের কয়েকটি শিল্প গ্রুপও।
সম্ভাবনাময়ী কৃষি অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র এসব পাহাড়ে এখন নতুন বিপদ দেখা দিয়েছে পাহাড়ি সীমান্ত এলাকায় অপহরণ-বাণিজ্য। এসব গহিন পাহাড়ে আস্তানা গেড়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী। শ্রমিক ও বাগানমালিকদের জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে চলেছে।
একাধিক বাগানমালিক ও শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পটিয়া, বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়া পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে লেবু, পেয়ারা, মাল্টা, লিচু, আম ছাড়াও নানা ধরনের ফলদ বাগান রয়েছে। রয়েছে সেগুনসহ নানা ধরনের গাছের বাগান। এখানকার উৎপাদিত কৃষিপণ্য দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করা হয়।
আরও জানা যায়, বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা মৌলভীবাজার, পটিয়ার কেলিশহর, রতনপুর, ধলঘাট অংশ এবং রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা এলাকার পাহাড়ি অঞ্চলের দূরত্ব ৬-৮ কিলোমিটার। এর ফলে দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া, পটিয়া ও বোয়ালখালীর বিশাল পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করছে। দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গহিন বনে।
গত ১২ এপ্রিল পটিয়া উপজেলার ১৪ লেবুবাগান শ্রমিক অপহৃত হন। মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পান সাত শ্রমিক। ৭০ হাজার টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে বলে জানান অপহৃতরা। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করা হয়। একই দিনে বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা থেকেও ১০-১৫ জন অপহৃত হয়েছিলেন।
এদিকে অপহৃত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গহিন অরণ্যের চাইলত্যাছড়ি ঢালাইর মুখ এলাকা থেকে তাঁদের অপহরণ করা হয়।
এ ঘটনার পর ১৮ এপ্রিল পটিয়া অংশে পুলিশ ও র্যাবের যৌথ অভিযান পরিচালিত হয় পাহাড়ি এলাকায়। কেলিশহর ইউনিয়নের মৌলভীবাজার হয়ে গহিন পাহাড়ে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে পুলিশ-র্যাবের এ অভিযান ছিল অনেকটা নিষ্ফল। এরপর আরও বেপরোয়া হয়ে পড়ে সন্ত্রাসীরা।
পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, পুলিশি তৎপরতার খবর পেয়ে সন্ত্রাসীরা অপহৃতদের ছেড়ে দেয়। শিগগির র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
রেজাউল করিম আরও জানান, পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা এলাকার কৃষক ও সাধারণ লোকজনকে অপহরণ এবং মুক্তিপণ আদায়ের বিষয়টির প্রাথমিকভাবে সত্যতা পাওয়া গেছে। যার কারণে র্যাব, পুলিশ ও পটিয়া সীমান্তের বান্দরবানের ডলু ক্যাম্পের সেনাবাহিনীর টিম একই সময় যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করেছে কিছুদিন আগে। তবে সন্ত্রাসীদের আস্তানা খুঁজে পায়নি। অভিযান চলমান রাখা হবে এবং অপহরণকারীদের অবস্থান জানা ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বাগানমালিক ও কাঠ ব্যবসায়ীরা জানান, তিন মাস আগে বাগান থেকে গাছ কেটে আনার সময় দুই গাড়িচালককে আটকে রাখেন সন্ত্রাসীরা। এক লাখ টাকার চাঁদা দাবি করে তারা। তাদের সঙ্গে রফা-দফা করে এক চালককে দিয়ে ৭০ হাজার টাকা পাঠানো হয়। পরে মুক্তি পায় দুই চালক।
স্থানীয় ও অপহৃত একাধিক ব্যক্তি বলেন, গত বৃহস্পতিবার কড়লডেঙ্গার শতাধিক লোক বিভিন্ন পাহাড়ে কাজ করতে যান। সমতল ভূমি থেকে ১০-১২ কিলোমিটার গহিনে ওত পেতে থাকে সন্ত্রাসীরা। পাহাড়ি ঢাল ও ছড়া ধরে গহিন পাহাড়ে যাওয়ার সময় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মারধর ও গাছে বেঁধে ফেলা হয়। একে একে ৭০-৮০ জন শ্রমিককে আটক করা হয়। তাঁদের মধ্যে স্থানীয় ৮-১০ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে ছেড়ে দিয়েছে। অন্যদের কাছে থাকা নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে ছেড়ে দেয়।
পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়ার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্রের মহড়া দিয়ে অপহরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত দুই মাসে দুই শতাধিক শ্রমিককে আটকে রেখে কয়েক লাখ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা। সবশেষ গত বৃহস্পতিবার বোয়ালখালী উপজেলার কড়লডেঙ্গা ও পটিয়ার কেলিশহর ইউনিয়নের মৌলভীবাজারের পূর্বপাহাড়ে অন্তত ২০ শ্রমিককে আটকে মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা। এতে আতঙ্কে রয়েছেন উপজেলার পাহাড়ি এলাকার লোকজন। দিনমজুর থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণির লোকজনকে পাহাড়ে ধরে নিয়ে পরে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করছে বলেও জানান এলাকাবাসী।
প্রায় সময় উপজেলার কেলিশহর, হাইদগাঁও, কচুয়াই, শ্রীমাই পাহাড় ছাড়াও পার্শ্ববর্তী বোয়ালখালী ও চন্দনাইশ, রাঙ্গুনিয়া উপজেলার বিভিন্ন পাহাড়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মহড়া চলছে বলে স্থানীয় দিনমজুর ও কাঠুরিয়ারা জানান।
পাহাড়ে যাঁরা গাছবাগান, লেবুবাগানে দিনমজুরের কাজ করেন, এমন লোকজনকে ধরে নিয়ে জিম্মি করে তাঁদের পরিবার এবং মালিকদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হচ্ছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে পটিয়া, বোয়ালখালী, রাঙ্গুনিয়া, দোহাজারী, চন্দনাইশ এলাকার গহিন বনে এসব সন্ত্রাসীর আনাগোনা বেড়েছে। পটিয়া, বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়ার পাহাড়ি অঞ্চল ঘিরে কৃষি অর্থনীতিতে বড় সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। নানা ধরনের ফলমূল থেকে শুরু করে গাছের বাগান সৃজন করে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন কৃষি উদ্যোক্তা ও বাগানমালিকেরা। নতুন করে বিনিয়োগ করেছেন দেশের কয়েকটি শিল্প গ্রুপও।
সম্ভাবনাময়ী কৃষি অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র এসব পাহাড়ে এখন নতুন বিপদ দেখা দিয়েছে পাহাড়ি সীমান্ত এলাকায় অপহরণ-বাণিজ্য। এসব গহিন পাহাড়ে আস্তানা গেড়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী। শ্রমিক ও বাগানমালিকদের জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে চলেছে।
একাধিক বাগানমালিক ও শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পটিয়া, বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়া পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে লেবু, পেয়ারা, মাল্টা, লিচু, আম ছাড়াও নানা ধরনের ফলদ বাগান রয়েছে। রয়েছে সেগুনসহ নানা ধরনের গাছের বাগান। এখানকার উৎপাদিত কৃষিপণ্য দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করা হয়।
আরও জানা যায়, বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা মৌলভীবাজার, পটিয়ার কেলিশহর, রতনপুর, ধলঘাট অংশ এবং রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা এলাকার পাহাড়ি অঞ্চলের দূরত্ব ৬-৮ কিলোমিটার। এর ফলে দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া, পটিয়া ও বোয়ালখালীর বিশাল পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করছে। দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গহিন বনে।
গত ১২ এপ্রিল পটিয়া উপজেলার ১৪ লেবুবাগান শ্রমিক অপহৃত হন। মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পান সাত শ্রমিক। ৭০ হাজার টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে বলে জানান অপহৃতরা। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করা হয়। একই দিনে বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা থেকেও ১০-১৫ জন অপহৃত হয়েছিলেন।
এদিকে অপহৃত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গহিন অরণ্যের চাইলত্যাছড়ি ঢালাইর মুখ এলাকা থেকে তাঁদের অপহরণ করা হয়।
এ ঘটনার পর ১৮ এপ্রিল পটিয়া অংশে পুলিশ ও র্যাবের যৌথ অভিযান পরিচালিত হয় পাহাড়ি এলাকায়। কেলিশহর ইউনিয়নের মৌলভীবাজার হয়ে গহিন পাহাড়ে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে পুলিশ-র্যাবের এ অভিযান ছিল অনেকটা নিষ্ফল। এরপর আরও বেপরোয়া হয়ে পড়ে সন্ত্রাসীরা।
পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, পুলিশি তৎপরতার খবর পেয়ে সন্ত্রাসীরা অপহৃতদের ছেড়ে দেয়। শিগগির র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
রেজাউল করিম আরও জানান, পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা এলাকার কৃষক ও সাধারণ লোকজনকে অপহরণ এবং মুক্তিপণ আদায়ের বিষয়টির প্রাথমিকভাবে সত্যতা পাওয়া গেছে। যার কারণে র্যাব, পুলিশ ও পটিয়া সীমান্তের বান্দরবানের ডলু ক্যাম্পের সেনাবাহিনীর টিম একই সময় যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করেছে কিছুদিন আগে। তবে সন্ত্রাসীদের আস্তানা খুঁজে পায়নি। অভিযান চলমান রাখা হবে এবং অপহরণকারীদের অবস্থান জানা ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বাগানমালিক ও কাঠ ব্যবসায়ীরা জানান, তিন মাস আগে বাগান থেকে গাছ কেটে আনার সময় দুই গাড়িচালককে আটকে রাখেন সন্ত্রাসীরা। এক লাখ টাকার চাঁদা দাবি করে তারা। তাদের সঙ্গে রফা-দফা করে এক চালককে দিয়ে ৭০ হাজার টাকা পাঠানো হয়। পরে মুক্তি পায় দুই চালক।
স্থানীয় ও অপহৃত একাধিক ব্যক্তি বলেন, গত বৃহস্পতিবার কড়লডেঙ্গার শতাধিক লোক বিভিন্ন পাহাড়ে কাজ করতে যান। সমতল ভূমি থেকে ১০-১২ কিলোমিটার গহিনে ওত পেতে থাকে সন্ত্রাসীরা। পাহাড়ি ঢাল ও ছড়া ধরে গহিন পাহাড়ে যাওয়ার সময় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মারধর ও গাছে বেঁধে ফেলা হয়। একে একে ৭০-৮০ জন শ্রমিককে আটক করা হয়। তাঁদের মধ্যে স্থানীয় ৮-১০ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে ছেড়ে দিয়েছে। অন্যদের কাছে থাকা নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে ছেড়ে দেয়।

চট্টগ্রামের পটিয়ার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্রের মহড়া দিয়ে অপহরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত দুই মাসে দুই শতাধিক শ্রমিককে আটকে রেখে কয়েক লাখ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা। সবশেষ গত বৃহস্পতিবার বোয়ালখালী উপজেলার কড়লডেঙ্গা ও পটিয়ার কেলিশহর ইউনিয়নের মৌলভীবাজারের পূর্বপাহাড়ে অন্তত ২০ শ্রমিককে আটকে মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা। এতে আতঙ্কে রয়েছেন উপজেলার পাহাড়ি এলাকার লোকজন। দিনমজুর থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণির লোকজনকে পাহাড়ে ধরে নিয়ে পরে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করছে বলেও জানান এলাকাবাসী।
প্রায় সময় উপজেলার কেলিশহর, হাইদগাঁও, কচুয়াই, শ্রীমাই পাহাড় ছাড়াও পার্শ্ববর্তী বোয়ালখালী ও চন্দনাইশ, রাঙ্গুনিয়া উপজেলার বিভিন্ন পাহাড়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মহড়া চলছে বলে স্থানীয় দিনমজুর ও কাঠুরিয়ারা জানান।
পাহাড়ে যাঁরা গাছবাগান, লেবুবাগানে দিনমজুরের কাজ করেন, এমন লোকজনকে ধরে নিয়ে জিম্মি করে তাঁদের পরিবার এবং মালিকদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হচ্ছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে পটিয়া, বোয়ালখালী, রাঙ্গুনিয়া, দোহাজারী, চন্দনাইশ এলাকার গহিন বনে এসব সন্ত্রাসীর আনাগোনা বেড়েছে। পটিয়া, বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়ার পাহাড়ি অঞ্চল ঘিরে কৃষি অর্থনীতিতে বড় সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। নানা ধরনের ফলমূল থেকে শুরু করে গাছের বাগান সৃজন করে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন কৃষি উদ্যোক্তা ও বাগানমালিকেরা। নতুন করে বিনিয়োগ করেছেন দেশের কয়েকটি শিল্প গ্রুপও।
সম্ভাবনাময়ী কৃষি অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র এসব পাহাড়ে এখন নতুন বিপদ দেখা দিয়েছে পাহাড়ি সীমান্ত এলাকায় অপহরণ-বাণিজ্য। এসব গহিন পাহাড়ে আস্তানা গেড়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী। শ্রমিক ও বাগানমালিকদের জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে চলেছে।
একাধিক বাগানমালিক ও শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পটিয়া, বোয়ালখালী ও রাঙ্গুনিয়া পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে লেবু, পেয়ারা, মাল্টা, লিচু, আম ছাড়াও নানা ধরনের ফলদ বাগান রয়েছে। রয়েছে সেগুনসহ নানা ধরনের গাছের বাগান। এখানকার উৎপাদিত কৃষিপণ্য দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করা হয়।
আরও জানা যায়, বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা মৌলভীবাজার, পটিয়ার কেলিশহর, রতনপুর, ধলঘাট অংশ এবং রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা এলাকার পাহাড়ি অঞ্চলের দূরত্ব ৬-৮ কিলোমিটার। এর ফলে দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া, পটিয়া ও বোয়ালখালীর বিশাল পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করছে। দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গহিন বনে।
গত ১২ এপ্রিল পটিয়া উপজেলার ১৪ লেবুবাগান শ্রমিক অপহৃত হন। মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পান সাত শ্রমিক। ৭০ হাজার টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে বলে জানান অপহৃতরা। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করা হয়। একই দিনে বোয়ালখালীর কড়লডেঙ্গা থেকেও ১০-১৫ জন অপহৃত হয়েছিলেন।
এদিকে অপহৃত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গহিন অরণ্যের চাইলত্যাছড়ি ঢালাইর মুখ এলাকা থেকে তাঁদের অপহরণ করা হয়।
এ ঘটনার পর ১৮ এপ্রিল পটিয়া অংশে পুলিশ ও র্যাবের যৌথ অভিযান পরিচালিত হয় পাহাড়ি এলাকায়। কেলিশহর ইউনিয়নের মৌলভীবাজার হয়ে গহিন পাহাড়ে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে পুলিশ-র্যাবের এ অভিযান ছিল অনেকটা নিষ্ফল। এরপর আরও বেপরোয়া হয়ে পড়ে সন্ত্রাসীরা।
পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, পুলিশি তৎপরতার খবর পেয়ে সন্ত্রাসীরা অপহৃতদের ছেড়ে দেয়। শিগগির র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
রেজাউল করিম আরও জানান, পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা এলাকার কৃষক ও সাধারণ লোকজনকে অপহরণ এবং মুক্তিপণ আদায়ের বিষয়টির প্রাথমিকভাবে সত্যতা পাওয়া গেছে। যার কারণে র্যাব, পুলিশ ও পটিয়া সীমান্তের বান্দরবানের ডলু ক্যাম্পের সেনাবাহিনীর টিম একই সময় যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করেছে কিছুদিন আগে। তবে সন্ত্রাসীদের আস্তানা খুঁজে পায়নি। অভিযান চলমান রাখা হবে এবং অপহরণকারীদের অবস্থান জানা ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বাগানমালিক ও কাঠ ব্যবসায়ীরা জানান, তিন মাস আগে বাগান থেকে গাছ কেটে আনার সময় দুই গাড়িচালককে আটকে রাখেন সন্ত্রাসীরা। এক লাখ টাকার চাঁদা দাবি করে তারা। তাদের সঙ্গে রফা-দফা করে এক চালককে দিয়ে ৭০ হাজার টাকা পাঠানো হয়। পরে মুক্তি পায় দুই চালক।
স্থানীয় ও অপহৃত একাধিক ব্যক্তি বলেন, গত বৃহস্পতিবার কড়লডেঙ্গার শতাধিক লোক বিভিন্ন পাহাড়ে কাজ করতে যান। সমতল ভূমি থেকে ১০-১২ কিলোমিটার গহিনে ওত পেতে থাকে সন্ত্রাসীরা। পাহাড়ি ঢাল ও ছড়া ধরে গহিন পাহাড়ে যাওয়ার সময় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মারধর ও গাছে বেঁধে ফেলা হয়। একে একে ৭০-৮০ জন শ্রমিককে আটক করা হয়। তাঁদের মধ্যে স্থানীয় ৮-১০ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে ছেড়ে দিয়েছে। অন্যদের কাছে থাকা নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে ছেড়ে দেয়।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৫ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৬ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

চট্টগ্রামের পটিয়ার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্রের মহড়া দিয়ে অপহরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত দুই মাসে দুই শতাধিক শ্রমিককে আটকে রেখে কয়েক লাখ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা।
০২ জুন ২০২২
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৫ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৬ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

চট্টগ্রামের পটিয়ার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্রের মহড়া দিয়ে অপহরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত দুই মাসে দুই শতাধিক শ্রমিককে আটকে রেখে কয়েক লাখ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা।
০২ জুন ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৫ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৬ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

চট্টগ্রামের পটিয়ার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্রের মহড়া দিয়ে অপহরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত দুই মাসে দুই শতাধিক শ্রমিককে আটকে রেখে কয়েক লাখ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা।
০২ জুন ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৫ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৬ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

চট্টগ্রামের পটিয়ার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্রের মহড়া দিয়ে অপহরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত দুই মাসে দুই শতাধিক শ্রমিককে আটকে রেখে কয়েক লাখ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেছে সন্ত্রাসীরা।
০২ জুন ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৫ দিন আগে