ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পদ্মা নদী থেকে মুখ ও পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার অজ্ঞাতনামা লাশের পরিচয় পাওয়ার পর এবার হত্যাকাণ্ডে জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মো. তুফান হোসেন (২০)। তিনি ভেড়ামারা উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের আব্দুল মালিথার বাসিন্দা। পিকআপ চুরির উদ্দেশ্যে চালক মিনারুল হত্যা করা হয় বলে গতকাল শনিবার সকালে সংবাদ সম্মেলন করে কুষ্টিয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলন এ জানা যায়, যশোর জেলার কোতোয়ালি থানার নীলগঞ্জ তাঁতিপাড়ার গ্রামের ভুক্তভোগী মিনারুল ইসলাম (৪৩) পেশায় একজন পিকআপ ড্রাইভার। তিনি তাঁর নিজ নামীয় পিকআপ গত ১০ আগস্ট সকাল ১১টায় আসামি মো. তুফান হোসেন (২০) এবং তাঁর অপর একজন সঙ্গী আসামি ভেড়ামারা হতে ট্রেন যোগে যশোর যান। যশোরে গিয়ে আসামি দুজন বিভিন্ন মেশিনারিজ দোকানে পার্টস ক্রয়ের জন্য ঘোরাঘুরি করেন। একপর্যায়ে ভুক্তভোগীর সঙ্গে পরিচয় হয় এবং তাঁকে জানান ভেড়ামারায় তাঁদের একটি ট্রাকের ইঞ্জিন আছে। সেটি মেরামতের জন্য যশোর নিয়ে আসতে হবে।
এ জন্য ভুক্তভোগীর পিকআপটি ভাড়া নেন। পিকআপটি নিয়ে যশোর থেকে আসামি দুজন গত ১০ আগস্ট সন্ধ্যায় ভেড়ামারার উদ্দেশ্যে রওনা করেন। পরবর্তীতে একই তারিখে রাত ১২টার আগেই তাঁরা ভেড়ামারা উপজেলার জুনিয়াদহ ইউনিয়নের মওলা হাবাসপুর গ্রামে পৌঁছান। সেখানে আগে থেকে অপেক্ষায় থাকা অপর এক আসামিসহ মোট ৩ জন আসামি মিলে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে ভুক্তভোগী মিনারুলের গলায় গামছা পেঁচিয়ে, মুখে এবং পায়ে স্কচটেপ পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপরে একই পিকআপে ভুক্তভোগীর লাশ নিয়ে আসামিরা ১১ আগস্ট রাত ১টার পর ভেড়ামারার চর গোলাপনগর মণি পার্কের পাশে শ্মশান ঘাটের পদ্মা নদীর পানিতে লাশ ফেলে দিয়ে পিকআপ নিয়ে চলে যান।
ভেড়ামারা থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, ‘আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এই তথ্য স্বীকার করেছেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যান্য আসামি গ্রেপ্তার ও চোরাই যাওয়া পিকআপ উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে।’ প্রসঙ্গত, গত ১১ আগস্ট সকালে ভেড়ামারা উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মুখ ও পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পদ্মা নদী থেকে মুখ ও পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার অজ্ঞাতনামা লাশের পরিচয় পাওয়ার পর এবার হত্যাকাণ্ডে জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মো. তুফান হোসেন (২০)। তিনি ভেড়ামারা উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের আব্দুল মালিথার বাসিন্দা। পিকআপ চুরির উদ্দেশ্যে চালক মিনারুল হত্যা করা হয় বলে গতকাল শনিবার সকালে সংবাদ সম্মেলন করে কুষ্টিয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলন এ জানা যায়, যশোর জেলার কোতোয়ালি থানার নীলগঞ্জ তাঁতিপাড়ার গ্রামের ভুক্তভোগী মিনারুল ইসলাম (৪৩) পেশায় একজন পিকআপ ড্রাইভার। তিনি তাঁর নিজ নামীয় পিকআপ গত ১০ আগস্ট সকাল ১১টায় আসামি মো. তুফান হোসেন (২০) এবং তাঁর অপর একজন সঙ্গী আসামি ভেড়ামারা হতে ট্রেন যোগে যশোর যান। যশোরে গিয়ে আসামি দুজন বিভিন্ন মেশিনারিজ দোকানে পার্টস ক্রয়ের জন্য ঘোরাঘুরি করেন। একপর্যায়ে ভুক্তভোগীর সঙ্গে পরিচয় হয় এবং তাঁকে জানান ভেড়ামারায় তাঁদের একটি ট্রাকের ইঞ্জিন আছে। সেটি মেরামতের জন্য যশোর নিয়ে আসতে হবে।
এ জন্য ভুক্তভোগীর পিকআপটি ভাড়া নেন। পিকআপটি নিয়ে যশোর থেকে আসামি দুজন গত ১০ আগস্ট সন্ধ্যায় ভেড়ামারার উদ্দেশ্যে রওনা করেন। পরবর্তীতে একই তারিখে রাত ১২টার আগেই তাঁরা ভেড়ামারা উপজেলার জুনিয়াদহ ইউনিয়নের মওলা হাবাসপুর গ্রামে পৌঁছান। সেখানে আগে থেকে অপেক্ষায় থাকা অপর এক আসামিসহ মোট ৩ জন আসামি মিলে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে ভুক্তভোগী মিনারুলের গলায় গামছা পেঁচিয়ে, মুখে এবং পায়ে স্কচটেপ পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপরে একই পিকআপে ভুক্তভোগীর লাশ নিয়ে আসামিরা ১১ আগস্ট রাত ১টার পর ভেড়ামারার চর গোলাপনগর মণি পার্কের পাশে শ্মশান ঘাটের পদ্মা নদীর পানিতে লাশ ফেলে দিয়ে পিকআপ নিয়ে চলে যান।
ভেড়ামারা থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, ‘আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এই তথ্য স্বীকার করেছেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যান্য আসামি গ্রেপ্তার ও চোরাই যাওয়া পিকআপ উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে।’ প্রসঙ্গত, গত ১১ আগস্ট সকালে ভেড়ামারা উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মুখ ও পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪