পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌর শহরের ফুটপাতের প্রশস্ত কোথায় আট ফুট, কোথাও নয় ফুট। এর পাঁচ থেকে ছয় ফুটই দখল করে বসানো হয়েছে বিভিন্ন পসরার দোকান। এ কারণে ফুটপাত থেকে রাস্তায় নেমে পথচারীদের চলাচল করতে হচ্ছে।
পৌর শহরের পশ্চিম চৌরঙ্গী থেকে পূর্ব চৌরঙ্গী পর্যন্ত প্রধান সড়ক, পূর্ব চৌরঙ্গী থেকে পৌরসভা সড়ক, পশ্চিম চৌরঙ্গী থেকে বাইপাস সড়ক, রেল স্টেশন সড়ক, পুরোনো কাঁচাবাজার সড়ক, ধরলা সেতু সড়ক বিভিন্ন সড়কের দুই দিকেই ফুটপাতের পাঁচ থেকে সাত ফুটের জায়গা দখল করে নিয়ে দোকার বসিয়েছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দোকানের সামনের সড়কের ফুটপাতে যাঁরা পসরা সাঁজিয়ে দোকান করেন তাঁরা পেছনের দোকান মালিকদের এককালীন জামানত দিয়ে মাসিক ভাড়া নেন। ফুটপাত দখল রোধে উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট পৌর কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় দখল বেড়েই চলেছে। সড়কের দু’পাশের দখল করা ফুটপাতে দেওয়া হয়েছে ফলের, জুতা-স্যান্ডেলের, পেঁয়াজ-রসুনসহ কাপড়ের দোকান। বিক্রি করা হচ্ছে হাঁস-মুরগি, পান-সিগারেট।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌর শহরের বাজারে ফুটপাতের এক স্যান্ডেল দোকানদার বলেন, ‘পাটগ্রাম বাজারে একটি দোকান ভাড়া নিতে অনেক টাকা অগ্রিম দিতে হয়। ভাড়াও বেশি। এত টাকা দিয়ে দোকান নেওয়ার সামর্থ্য না থাকায় পেছনের দোকান মালিককে কিছু টাকা অগ্রিম দিয়ে, মাসিক ১ হাজার টাকা ভাড়া দেওয়ার শর্তে ফুটপাতে দোকান করছি। রোদ-বৃষ্টি সব মাথার ওপর দিয়ে যায়, কিছু করার নাই।’
পাটগ্রাম পৌরসভার বাসিন্দা আবুল হোসেন ও লতিফ মিয়া বলেন, দুই বছর আগে পাটগ্রাম উপজেলার আগের নির্বাহী কর্মকর্তা মশিউর রহমান পৌরসভার সড়কের ফুটপাত দখলমুক্ত করেছিলেন। তিনি চলে যাওয়ায় কিছুদিন পর আবারও দখল হয়ে গেছে।’
পাটগ্রাম সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বলেন, ‘পৌর শহরে একাধিক স্কুল ও কলেজ আছে। শহরে চলাচলের ফুটপাত তো নাই, সব দখলে। রাস্তা দিয়েও যাতায়াত করা কঠিন। কলেজে যাওয়ার সময় আমাদের মতো শিক্ষার্থীরা বেশি সমস্যায় পড়ি। শহর ভালো রাখতে সবার দৃষ্টি দেওয়া দরকার।’
পাটগ্রাম পৌরসভার মেয়র রাশেদুল ইসলাম সুইট বলেন, ‘পৌরবাসী ও পৌর শহরে আসা সর্ব সাধারণের চলাচলে ভোগান্তি দূর করতে ফুটপাত দখলমুক্ত করা হবে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রচেষ্টা চলছে।’
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জনসাধারণের চলাচলের ফুটপাত অবৈধ দখলমুক্ত করতে পৌর কর্তৃপক্ষ যদি সহযোগিতা চায় আমরা সহায়তা করব। তবে ফুটপাত দখলমুক্ত হওয়া প্রয়োজন।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌর শহরের ফুটপাতের প্রশস্ত কোথায় আট ফুট, কোথাও নয় ফুট। এর পাঁচ থেকে ছয় ফুটই দখল করে বসানো হয়েছে বিভিন্ন পসরার দোকান। এ কারণে ফুটপাত থেকে রাস্তায় নেমে পথচারীদের চলাচল করতে হচ্ছে।
পৌর শহরের পশ্চিম চৌরঙ্গী থেকে পূর্ব চৌরঙ্গী পর্যন্ত প্রধান সড়ক, পূর্ব চৌরঙ্গী থেকে পৌরসভা সড়ক, পশ্চিম চৌরঙ্গী থেকে বাইপাস সড়ক, রেল স্টেশন সড়ক, পুরোনো কাঁচাবাজার সড়ক, ধরলা সেতু সড়ক বিভিন্ন সড়কের দুই দিকেই ফুটপাতের পাঁচ থেকে সাত ফুটের জায়গা দখল করে নিয়ে দোকার বসিয়েছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দোকানের সামনের সড়কের ফুটপাতে যাঁরা পসরা সাঁজিয়ে দোকান করেন তাঁরা পেছনের দোকান মালিকদের এককালীন জামানত দিয়ে মাসিক ভাড়া নেন। ফুটপাত দখল রোধে উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট পৌর কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় দখল বেড়েই চলেছে। সড়কের দু’পাশের দখল করা ফুটপাতে দেওয়া হয়েছে ফলের, জুতা-স্যান্ডেলের, পেঁয়াজ-রসুনসহ কাপড়ের দোকান। বিক্রি করা হচ্ছে হাঁস-মুরগি, পান-সিগারেট।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌর শহরের বাজারে ফুটপাতের এক স্যান্ডেল দোকানদার বলেন, ‘পাটগ্রাম বাজারে একটি দোকান ভাড়া নিতে অনেক টাকা অগ্রিম দিতে হয়। ভাড়াও বেশি। এত টাকা দিয়ে দোকান নেওয়ার সামর্থ্য না থাকায় পেছনের দোকান মালিককে কিছু টাকা অগ্রিম দিয়ে, মাসিক ১ হাজার টাকা ভাড়া দেওয়ার শর্তে ফুটপাতে দোকান করছি। রোদ-বৃষ্টি সব মাথার ওপর দিয়ে যায়, কিছু করার নাই।’
পাটগ্রাম পৌরসভার বাসিন্দা আবুল হোসেন ও লতিফ মিয়া বলেন, দুই বছর আগে পাটগ্রাম উপজেলার আগের নির্বাহী কর্মকর্তা মশিউর রহমান পৌরসভার সড়কের ফুটপাত দখলমুক্ত করেছিলেন। তিনি চলে যাওয়ায় কিছুদিন পর আবারও দখল হয়ে গেছে।’
পাটগ্রাম সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বলেন, ‘পৌর শহরে একাধিক স্কুল ও কলেজ আছে। শহরে চলাচলের ফুটপাত তো নাই, সব দখলে। রাস্তা দিয়েও যাতায়াত করা কঠিন। কলেজে যাওয়ার সময় আমাদের মতো শিক্ষার্থীরা বেশি সমস্যায় পড়ি। শহর ভালো রাখতে সবার দৃষ্টি দেওয়া দরকার।’
পাটগ্রাম পৌরসভার মেয়র রাশেদুল ইসলাম সুইট বলেন, ‘পৌরবাসী ও পৌর শহরে আসা সর্ব সাধারণের চলাচলে ভোগান্তি দূর করতে ফুটপাত দখলমুক্ত করা হবে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রচেষ্টা চলছে।’
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জনসাধারণের চলাচলের ফুটপাত অবৈধ দখলমুক্ত করতে পৌর কর্তৃপক্ষ যদি সহযোগিতা চায় আমরা সহায়তা করব। তবে ফুটপাত দখলমুক্ত হওয়া প্রয়োজন।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪