সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের জঙ্গল সলিমপুর ও আলীনগর। চারদিকে কড়া পাহারা। বছরের পর বছর ধরে দুর্গম এলাকাটির পাহাড় ন্যাড়া করে গড়ে তোলা হয় বিশাল এক সাম্রাজ্য। প্লট বিক্রি থেকে শুরু করে মাদক, খুন—কী ছিল না এখানে। অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছিল জায়গাটি।
বিশাল এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ নিতে একপর্যায়ে মাঠে নামে প্রশাসন। ২০২২ সালের জুলাইয়ে শীর্ষ সন্ত্রাসী ইয়াসিনের গ্রেপ্তারে প্রশাসন স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে। এক সপ্তাহ আগে অভিযান দিয়ে উচ্ছেদ করা হয় অনেক অবৈধ স্থাপনা। কিন্তু উচ্ছেদের পরদিন থেকেই ফের এলাকাটির দখল নিয়েছে ভূমিদস্যুরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উচ্ছেদ অভিযান ঠেকাতে সলিমপুর ও আলীনগরে যাওয়ার পাঁচটি রাস্তার মাঝখানে ৬ ফুট গভীর গর্ত খুঁড়েছে দখলদারেরা। এলাকায় অবস্থান নিয়েছে একাধিক মামলার আসামি ও সন্ত্রাসীরা। তারা প্রকাশ্যে মহড়া দেওয়ার পাশাপাশি উচ্ছেদ করা খাসজমিতে ফের ঘর তৈরি করছে। সম্প্রতি সরকারি গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার জেলহাজতে থাকা ইয়াসিনের নির্দেশে এসব ঘর তৈরি করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এর আগে গত মঙ্গলবার জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে জঙ্গল সলিমপুর ও আলীনগরে অভিযান চালানো হয়। এ সময় খাসজমিতে গড়ে তোলা দুই শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, জঙ্গল সলিমপুরে ৩ হাজার ১০০ একর খাসজমি রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সেখানে ১৩টি সমবায় সমিতির নামে পাহাড় কেটে অবৈধভাবে প্লট তৈরি করে বিক্রি হচ্ছিল। সমিতির নেতারা ৩০ বছর ধরে নন-জুডিশিয়াল স্ট্য়াম্পের মাধ্যমে খাসজমির দখল বিক্রি করে আসছেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশরাফুল আলম বলেন, আলীনগরের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইয়াসিন জেলে বসে প্রশাসনের বিরুদ্ধে হুমকি দিচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, জেলে থাকা ইয়াছিন নির্দেশ দিয়েছেন, যাঁরা তাঁর কাছ থেকে প্লট (সরকারি জায়গার দখলস্বত্ব) কিনেছেন, তাঁরা যেন দুই-তিন দিনের মধ্যে প্লট বুঝে নিয়ে স্থাপনা তৈরি করেন। পরে তিনি আর জায়গা দেবেন না। যাঁরা তাঁর কাছ থেকে লাখ লাখ টাকায় দখলস্বত্ব কিনেছেন, তাঁরা ফের স্থাপনা তৈরি করেছেন।
সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘জেলে বসে আলীনগরে নতুন নতুন ঘর তৈরির নির্দেশ দিয়েছিল ইয়াছিন।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের জঙ্গল সলিমপুর ও আলীনগর। চারদিকে কড়া পাহারা। বছরের পর বছর ধরে দুর্গম এলাকাটির পাহাড় ন্যাড়া করে গড়ে তোলা হয় বিশাল এক সাম্রাজ্য। প্লট বিক্রি থেকে শুরু করে মাদক, খুন—কী ছিল না এখানে। অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছিল জায়গাটি।
বিশাল এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ নিতে একপর্যায়ে মাঠে নামে প্রশাসন। ২০২২ সালের জুলাইয়ে শীর্ষ সন্ত্রাসী ইয়াসিনের গ্রেপ্তারে প্রশাসন স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে। এক সপ্তাহ আগে অভিযান দিয়ে উচ্ছেদ করা হয় অনেক অবৈধ স্থাপনা। কিন্তু উচ্ছেদের পরদিন থেকেই ফের এলাকাটির দখল নিয়েছে ভূমিদস্যুরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উচ্ছেদ অভিযান ঠেকাতে সলিমপুর ও আলীনগরে যাওয়ার পাঁচটি রাস্তার মাঝখানে ৬ ফুট গভীর গর্ত খুঁড়েছে দখলদারেরা। এলাকায় অবস্থান নিয়েছে একাধিক মামলার আসামি ও সন্ত্রাসীরা। তারা প্রকাশ্যে মহড়া দেওয়ার পাশাপাশি উচ্ছেদ করা খাসজমিতে ফের ঘর তৈরি করছে। সম্প্রতি সরকারি গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার জেলহাজতে থাকা ইয়াসিনের নির্দেশে এসব ঘর তৈরি করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এর আগে গত মঙ্গলবার জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে জঙ্গল সলিমপুর ও আলীনগরে অভিযান চালানো হয়। এ সময় খাসজমিতে গড়ে তোলা দুই শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, জঙ্গল সলিমপুরে ৩ হাজার ১০০ একর খাসজমি রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সেখানে ১৩টি সমবায় সমিতির নামে পাহাড় কেটে অবৈধভাবে প্লট তৈরি করে বিক্রি হচ্ছিল। সমিতির নেতারা ৩০ বছর ধরে নন-জুডিশিয়াল স্ট্য়াম্পের মাধ্যমে খাসজমির দখল বিক্রি করে আসছেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশরাফুল আলম বলেন, আলীনগরের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইয়াসিন জেলে বসে প্রশাসনের বিরুদ্ধে হুমকি দিচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, জেলে থাকা ইয়াছিন নির্দেশ দিয়েছেন, যাঁরা তাঁর কাছ থেকে প্লট (সরকারি জায়গার দখলস্বত্ব) কিনেছেন, তাঁরা যেন দুই-তিন দিনের মধ্যে প্লট বুঝে নিয়ে স্থাপনা তৈরি করেন। পরে তিনি আর জায়গা দেবেন না। যাঁরা তাঁর কাছ থেকে লাখ লাখ টাকায় দখলস্বত্ব কিনেছেন, তাঁরা ফের স্থাপনা তৈরি করেছেন।
সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘জেলে বসে আলীনগরে নতুন নতুন ঘর তৈরির নির্দেশ দিয়েছিল ইয়াছিন।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫