ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
হারানো যৌবন ফিরে পেতে যশোরের বাঘারপাড়ার দরাজহাট ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে ধানকাটা শ্রমিক নকিম উদ্দীনকে (৬০) নৃশংসভাবে হত্যা করেন লিটন মালিতা (৪০) নামের এক যুবক। লিটনকে গতকাল বুধবার মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা থেকে নিহত বৃদ্ধ নকিম উদ্দীনের পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ, একটি চোখসহ গ্রেপ্তার করে যশোর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
হত্যাকাণ্ডের পর ধানকাটা শ্রমিক সেজে ঘিওরে পালিয়ে যান লিটন। ঘিওরের পয়লা ইউনিয়নের চড় বাইলজুরী এলাকা থেকে ঘিওর থানা-পুলিশের সহায়তায় তাঁকে যশোর ডিবি পুলিশ গ্রেপ্তার করে। তাঁর বাড়ি চুয়াডাঙ্গা সদর থানার মোহাম্মদ জুমা গ্রামে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, লিটন মালিতা গত মঙ্গলবার মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে ধানকাটা শ্রমিক সেজে আসেন। দুপুরে তাঁকে স্থানীয় বৈলট চক থেকে ধান কাটার সময় আটক করা হয়।
গত সোমবার রাতে বাঘারপাড়ার দরাজহাট ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে নকিম উদ্দীনের চোখ উপড়ে, পুরুষাঙ্গ কেটে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। মঙ্গলবার সকালে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। নিহত নকিম উদ্দীনের বাড়ি উপজেলার ধুপখালী গ্রামে। নকিম ও গ্রেপ্তার লিটন একসঙ্গে ধানকাটা শ্রমিক হিসেবে ওই বাড়িতে ছিলেন। পরে রাতে নকিমকে হত্যা করে পালিয়ে যান।
যশোর ডিবি পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে ঘিওর থানার ওসি রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘লিটন মালিতার বাড়ি চুয়াডাঙ্গা সদর থানার মোহাম্মদ জুমা গ্রামে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে যৌনরোগে ভুগছিলেন। পরে স্থানীয় এক কবিরাজের শরণাপন্ন হন লিটন। সেই কবিরাজ লিটনকে যেকোনো একটি পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ ও একটি চোখ উপড়ে নিয়ে আসতে বলেন। তবেই তিনি হারানো যৌবন ফিরে পাবেন বলে কবিরাজ জানান। সেই থেকে লিটন বিভিন্ন জায়গায় এসব সংগ্রহের সুযোগ খুঁজতে থাকেন। এরই ধারাবাহিকতায় ধানকাটা শ্রমিক সেজে যশোরের বাঘারপাড়ার দরাজহাট ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে কাজ নিয়ে নকিমকে শ্বাসরোধে হত্যা করে তাঁর পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ ও একটি চোখ তুলে নিয়ে পালিয়ে যান। তবে কবিরাজের নাম-ঠিকানা তাঁর জানা নেই বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন লিটন।
হারানো যৌবন ফিরে পেতে যশোরের বাঘারপাড়ার দরাজহাট ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে ধানকাটা শ্রমিক নকিম উদ্দীনকে (৬০) নৃশংসভাবে হত্যা করেন লিটন মালিতা (৪০) নামের এক যুবক। লিটনকে গতকাল বুধবার মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা থেকে নিহত বৃদ্ধ নকিম উদ্দীনের পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ, একটি চোখসহ গ্রেপ্তার করে যশোর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
হত্যাকাণ্ডের পর ধানকাটা শ্রমিক সেজে ঘিওরে পালিয়ে যান লিটন। ঘিওরের পয়লা ইউনিয়নের চড় বাইলজুরী এলাকা থেকে ঘিওর থানা-পুলিশের সহায়তায় তাঁকে যশোর ডিবি পুলিশ গ্রেপ্তার করে। তাঁর বাড়ি চুয়াডাঙ্গা সদর থানার মোহাম্মদ জুমা গ্রামে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, লিটন মালিতা গত মঙ্গলবার মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে ধানকাটা শ্রমিক সেজে আসেন। দুপুরে তাঁকে স্থানীয় বৈলট চক থেকে ধান কাটার সময় আটক করা হয়।
গত সোমবার রাতে বাঘারপাড়ার দরাজহাট ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে নকিম উদ্দীনের চোখ উপড়ে, পুরুষাঙ্গ কেটে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। মঙ্গলবার সকালে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। নিহত নকিম উদ্দীনের বাড়ি উপজেলার ধুপখালী গ্রামে। নকিম ও গ্রেপ্তার লিটন একসঙ্গে ধানকাটা শ্রমিক হিসেবে ওই বাড়িতে ছিলেন। পরে রাতে নকিমকে হত্যা করে পালিয়ে যান।
যশোর ডিবি পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে ঘিওর থানার ওসি রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘লিটন মালিতার বাড়ি চুয়াডাঙ্গা সদর থানার মোহাম্মদ জুমা গ্রামে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে যৌনরোগে ভুগছিলেন। পরে স্থানীয় এক কবিরাজের শরণাপন্ন হন লিটন। সেই কবিরাজ লিটনকে যেকোনো একটি পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ ও একটি চোখ উপড়ে নিয়ে আসতে বলেন। তবেই তিনি হারানো যৌবন ফিরে পাবেন বলে কবিরাজ জানান। সেই থেকে লিটন বিভিন্ন জায়গায় এসব সংগ্রহের সুযোগ খুঁজতে থাকেন। এরই ধারাবাহিকতায় ধানকাটা শ্রমিক সেজে যশোরের বাঘারপাড়ার দরাজহাট ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে কাজ নিয়ে নকিমকে শ্বাসরোধে হত্যা করে তাঁর পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ ও একটি চোখ তুলে নিয়ে পালিয়ে যান। তবে কবিরাজের নাম-ঠিকানা তাঁর জানা নেই বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন লিটন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৭ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৯ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১০ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১৩ দিন আগে