চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৯ ব্যক্তি মানব পাচারকারী চক্রের ফাঁদে পড়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তুরস্কে চাকরির কথা বলে তাঁদের কিরগিজস্তানে নিয়ে আটকে রেখে নির্যাতন ও পরিবারের কাছ থেকে টাকা আদায়ের অভিযোগ করেছেন স্বজনেরা।
অভিযোগ উঠেছে, চক্রটির প্রতারণার শিকার হয়েছেন বিভিন্ন জেলার ৫৩ জন। সবাইকেই কিরগিজস্তানের কতাগিরি অঞ্চলের একটি ঘরে আটকে রাখা হয়েছে। অথচ তাঁদের বিদেশে ভালো বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে জনপ্রতি কয়েক লাখ টাকা নিয়েছে চক্রটি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৯ জনকে পাচারের অভিযোগে সদর মডেল থানায় ১৫ ফেব্রুয়ারি ৮ জনের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে মামলা করা হয়েছে। মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে খাদেমুল ইসলামকে। তাঁর বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার নামোশংকরবাটি জান্নাতপাড়ায়। তিনি আদম ব্যবসা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন নামোশংকরবাটির শাওন ডামফু (৪০), চরমোহনপুরের সুমন আলী (৩৮), ইসলামপুর কাজীপাড়ার আজিজুল ইসলাম (৪০), নামোশংকরবাটি জান্নাতপাড়ার সামসুল মাস্টার (৪৫), গাজীপুরের আমতলীর মো. হামিদুর হাসান ওরফে পাপেল (৩৮), যশোরের শাহ আব্দুল করিম রোডের উম্মে সালমা ওরফে সালমা আক্তার (৪৬) ও শরীয়তপুরের মধ্য গুলমাইজের মো. শাহিন ব্যাপারী (৩৫)।
মামলাটি করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের হরিপুর সাহাপাড়ার মো. দুরুল হোদা। যে ৯ জনকে পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে, তাঁরা হলেন সালমান, হযরত, ইসমাইল, আসাদুজ্জামান, ইব্রাহিম, সিহাব, ওয়াসকুরুনি, মতিন ও রাকিবুল হাসান। তাঁদের সবার বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জে। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তুরস্কে লাখ টাকা বেতনে কাজে পাঠানোর কথা বলে ওই ৯ জনকে কিরগিজস্তানে জঙ্গলের একটি ঘরে আটকে রেখেছেন খাদেম ও তাঁর সহযোগীরা। দেশে তাঁদের পরিবারের কাছ থেকে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা আদায় করলেও অমানবিক নির্যাতন করা হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, চক্রটি নিরীহ লোকজনের কাছ থেকে দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে ভালো বেতনে কাজের লোভ দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ টাকা আদায় করেছে। অনেককে বিভিন্ন দেশে পাচার করা হয়েছে। চক্রের প্রতারণার শিকার বিভিন্ন জেলার ৫৩ জনকে কিরগিজস্তানের কতাগিরি অঞ্চলের একটি ঘরে আটকে রেখে মুক্তিপণ দাবি করা হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে খাদেমুল ইসলামের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিন্টু রহমান বলেন, মানব পাচার আইনে একটি মামলা নেওয়া হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৯ ব্যক্তি মানব পাচারকারী চক্রের ফাঁদে পড়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তুরস্কে চাকরির কথা বলে তাঁদের কিরগিজস্তানে নিয়ে আটকে রেখে নির্যাতন ও পরিবারের কাছ থেকে টাকা আদায়ের অভিযোগ করেছেন স্বজনেরা।
অভিযোগ উঠেছে, চক্রটির প্রতারণার শিকার হয়েছেন বিভিন্ন জেলার ৫৩ জন। সবাইকেই কিরগিজস্তানের কতাগিরি অঞ্চলের একটি ঘরে আটকে রাখা হয়েছে। অথচ তাঁদের বিদেশে ভালো বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে জনপ্রতি কয়েক লাখ টাকা নিয়েছে চক্রটি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৯ জনকে পাচারের অভিযোগে সদর মডেল থানায় ১৫ ফেব্রুয়ারি ৮ জনের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে মামলা করা হয়েছে। মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে খাদেমুল ইসলামকে। তাঁর বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার নামোশংকরবাটি জান্নাতপাড়ায়। তিনি আদম ব্যবসা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন নামোশংকরবাটির শাওন ডামফু (৪০), চরমোহনপুরের সুমন আলী (৩৮), ইসলামপুর কাজীপাড়ার আজিজুল ইসলাম (৪০), নামোশংকরবাটি জান্নাতপাড়ার সামসুল মাস্টার (৪৫), গাজীপুরের আমতলীর মো. হামিদুর হাসান ওরফে পাপেল (৩৮), যশোরের শাহ আব্দুল করিম রোডের উম্মে সালমা ওরফে সালমা আক্তার (৪৬) ও শরীয়তপুরের মধ্য গুলমাইজের মো. শাহিন ব্যাপারী (৩৫)।
মামলাটি করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের হরিপুর সাহাপাড়ার মো. দুরুল হোদা। যে ৯ জনকে পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে, তাঁরা হলেন সালমান, হযরত, ইসমাইল, আসাদুজ্জামান, ইব্রাহিম, সিহাব, ওয়াসকুরুনি, মতিন ও রাকিবুল হাসান। তাঁদের সবার বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জে। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তুরস্কে লাখ টাকা বেতনে কাজে পাঠানোর কথা বলে ওই ৯ জনকে কিরগিজস্তানে জঙ্গলের একটি ঘরে আটকে রেখেছেন খাদেম ও তাঁর সহযোগীরা। দেশে তাঁদের পরিবারের কাছ থেকে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা আদায় করলেও অমানবিক নির্যাতন করা হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, চক্রটি নিরীহ লোকজনের কাছ থেকে দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে ভালো বেতনে কাজের লোভ দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ টাকা আদায় করেছে। অনেককে বিভিন্ন দেশে পাচার করা হয়েছে। চক্রের প্রতারণার শিকার বিভিন্ন জেলার ৫৩ জনকে কিরগিজস্তানের কতাগিরি অঞ্চলের একটি ঘরে আটকে রেখে মুক্তিপণ দাবি করা হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে খাদেমুল ইসলামের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিন্টু রহমান বলেন, মানব পাচার আইনে একটি মামলা নেওয়া হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪