রাজশাহী প্রতিনিধি
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) রাজশাহী পওর বিভাগের কার্যালয়ে এক অফিস সহকারীকে লাঞ্ছিত করার
অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই কর্মচারীকে দুপুর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অফিসে আটকে রাখা হয়েছিল। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে। এ নিয়ে ওই কর্মচারী গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় অভিযোগ করেছেন। ভুক্তভোগী ওই কর্মচারীর নাম কামরুল হাসান। তবে এর আগেই কামরুলের বিরুদ্ধে থানায় একটা অভিযোগ করা হয়।
কামরুল হাসান পাউবোর অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক। গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর তিনি পাউবোর রাজশাহী পওর বিভাগে বদলি হয়ে আসেন। গত বুধবার তিনি অফিসেই শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন। অফিসপ্রধান ও রাজশাহী পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শেখকে অভিযুক্ত করছেন কামরুল।
থানায় দেওয়া অভিযোগে কামরুল বলেছেন, রাজশাহীতে যোগদানের পর থেকেই তাঁর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতেন নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শেখ। গত মঙ্গলবার দুপুরের পর অফিসে দুজন পিয়ন ছাড়া ঊর্ধ্বতন কোনো কর্মকর্তা ছিলেন না। পারিবারিক জরুরি কাজ পড়ায় তিনি একজন পিয়নকে বলে বাসায় যান। এর ফলে গত বুধবার তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করার জন্য অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক তালিমুল ইসলামকে নির্দেশ দেন নির্বাহী প্রকৌশলী। তখন তিনি এর প্রতিবাদ করে বলেন, সেদিন অফিসে দুজন পিয়ন ছাড়া আর কেউই ছিলেন না। তাহলে সবাইকেই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া উচিত। তিনি এ কথা বলার ফলে নির্বাহী প্রকৌশলী উত্তেজিত হয়ে বলেন, কারও নামেই নোটিশ হবে না, শুধু তাঁর নামেই হবে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কামরুল তাঁর সহকর্মী তালিমুল ইসলামের কাছে নিজের কাজ বুঝে নিতে চাইলে তাঁকে জানানো হয়, নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁকে ৯টা থেকে ৫টা বসিয়ে রাখতে বলেছেন। তিনি কামরুলকে কাজ না দিয়ে গালিগালাজ শুরু করেন। গালাগাল শুনে নির্বাহী প্রকৌশলী দুজনকেই তাঁর কক্ষে ডাকেন। কক্ষে গেলে নির্বাহী প্রকৌশলী কামরুলকে আরও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দেন। প্রতিবাদ করলে তিনি নিজের চেয়ার ছেড়ে উঠে কামরুলকে মারতে শুরু করেন। পরিস্থিতি এ রকম দেখে কামরুল মোবাইল ফোনে রেকর্ড শুরু করেন। এটি দেখতে পেয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর ফোন কেড়ে নেন এবং আরও মারধর শুরু করেন। এ সময় নির্বাহী প্রকৌশলীর নির্দেশে উপসহকারী প্রকৌশলী সুকেশ কুমার, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রিফাত করিম ও ওবায়দুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী আবদুর রশিদ ও অফিস সহকারী তালিমুল ইসলাম কামরুলকে জাপটে ধরে চড়-থাপ্পড়, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি মেঝেতে পড়ে গেলে সুকেশ হাঁটু দিয়ে কামরুলের গলা চেপে ধরে শরীরের ওপর বসে থাকেন। অভিযুক্ত অন্যরা তখন কামরুলকে কিল, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকেন। এভাবে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে কামরুলকে নির্বাহী প্রকৌশলীর কক্ষে শারীরিক নির্যাতন করা হয়।
কামরুল দাবি করেন, নির্যাতনের পর তাকে তাঁর শাখায় যেতে দেওয়া হয়। তবে তিনি যেন বাইরে যেতে না পারেন, সে জন্য তাঁকে দেখে রাখার নির্দেশ দেন নির্বাহী প্রকৌশলী। তাঁর মোবাইলের রেকর্ডিং ডিলিট করার জন্য পাসওয়ার্ড জানাতে তাঁকে চাপ দেওয়া হয়। তিনি পাসওয়ার্ড না দেওয়ায় নির্বাহী প্রকৌশলীকে সুকেশ পরামর্শ দেন, তাঁর বিরুদ্ধে চারটি ফাইল চুরির মামলা করার। এ জন্য পুলিশ ডাকা হয়। তাঁদের ফোনে বেলা আড়াইটার দিকে পুলিশ যায়। এরপর পুলিশের মোবাইলের মাধ্যমে নিজের বাড়িতে খবর দেন কামরুল। বিকেলে তাঁর স্ত্রী অফিসে গিয়ে স্বামীকে আটকে রাখার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলেও কেউ কথা বলেননি। পরে কামরুলের স্ত্রী বোয়ালিয়া থানায় যান। এরপর রাত সাড়ে ১০টার পরে বোয়ালিয়া থানা-পুলিশের আরেকটি দল অফিস থেকে কামরুলকে উদ্ধার করে আত্মীয়স্বজনদের জিম্মায় দেয়। পরে কামরুল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযুক্ত সবার সঙ্গেই মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তালিমুল ছাড়া অন্য কারও ফোনে সংযোগ পাওয়া যায়নি। তালিমুল দাবি করেন, অফিসে কী হয়েছে সেটা তিনি জানেনই না। অন্য অভিযুক্তদের সঙ্গে কথা বলতে বেলা দেড়টায় অফিসে গেলেও কাউকে পাওয়া যায়নি। নির্বাহী প্রকৌশলীর পাশের কক্ষে বসেন প্রাক্কলনিক মাসুমা ফেরদৌস। তিনি জানান, নির্বাহী প্রকৌশলী চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারণ চন্দ্র বর্মণ বলেন, কামরুল অভিযোগ দিয়েছেন দুপুরে। এর আগে রাতেই নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ দিয়েছেন। তাতে বুজছি, দুই পক্ষের হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
ওসি আরও বলেন, ‘কামরুলের মোবাইল ফোন জব্দ আছে। সেটি পরীক্ষা করা হচ্ছে। কোনো রেকর্ডিং যদি থেকেই থাকে, তাহলে তা ঘটনাটি আমাদের বুঝতে সাহায্য করবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) রাজশাহী পওর বিভাগের কার্যালয়ে এক অফিস সহকারীকে লাঞ্ছিত করার
অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই কর্মচারীকে দুপুর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অফিসে আটকে রাখা হয়েছিল। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে। এ নিয়ে ওই কর্মচারী গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় অভিযোগ করেছেন। ভুক্তভোগী ওই কর্মচারীর নাম কামরুল হাসান। তবে এর আগেই কামরুলের বিরুদ্ধে থানায় একটা অভিযোগ করা হয়।
কামরুল হাসান পাউবোর অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক। গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর তিনি পাউবোর রাজশাহী পওর বিভাগে বদলি হয়ে আসেন। গত বুধবার তিনি অফিসেই শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন। অফিসপ্রধান ও রাজশাহী পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শেখকে অভিযুক্ত করছেন কামরুল।
থানায় দেওয়া অভিযোগে কামরুল বলেছেন, রাজশাহীতে যোগদানের পর থেকেই তাঁর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতেন নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শেখ। গত মঙ্গলবার দুপুরের পর অফিসে দুজন পিয়ন ছাড়া ঊর্ধ্বতন কোনো কর্মকর্তা ছিলেন না। পারিবারিক জরুরি কাজ পড়ায় তিনি একজন পিয়নকে বলে বাসায় যান। এর ফলে গত বুধবার তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করার জন্য অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক তালিমুল ইসলামকে নির্দেশ দেন নির্বাহী প্রকৌশলী। তখন তিনি এর প্রতিবাদ করে বলেন, সেদিন অফিসে দুজন পিয়ন ছাড়া আর কেউই ছিলেন না। তাহলে সবাইকেই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া উচিত। তিনি এ কথা বলার ফলে নির্বাহী প্রকৌশলী উত্তেজিত হয়ে বলেন, কারও নামেই নোটিশ হবে না, শুধু তাঁর নামেই হবে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কামরুল তাঁর সহকর্মী তালিমুল ইসলামের কাছে নিজের কাজ বুঝে নিতে চাইলে তাঁকে জানানো হয়, নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁকে ৯টা থেকে ৫টা বসিয়ে রাখতে বলেছেন। তিনি কামরুলকে কাজ না দিয়ে গালিগালাজ শুরু করেন। গালাগাল শুনে নির্বাহী প্রকৌশলী দুজনকেই তাঁর কক্ষে ডাকেন। কক্ষে গেলে নির্বাহী প্রকৌশলী কামরুলকে আরও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দেন। প্রতিবাদ করলে তিনি নিজের চেয়ার ছেড়ে উঠে কামরুলকে মারতে শুরু করেন। পরিস্থিতি এ রকম দেখে কামরুল মোবাইল ফোনে রেকর্ড শুরু করেন। এটি দেখতে পেয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর ফোন কেড়ে নেন এবং আরও মারধর শুরু করেন। এ সময় নির্বাহী প্রকৌশলীর নির্দেশে উপসহকারী প্রকৌশলী সুকেশ কুমার, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রিফাত করিম ও ওবায়দুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী আবদুর রশিদ ও অফিস সহকারী তালিমুল ইসলাম কামরুলকে জাপটে ধরে চড়-থাপ্পড়, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি মেঝেতে পড়ে গেলে সুকেশ হাঁটু দিয়ে কামরুলের গলা চেপে ধরে শরীরের ওপর বসে থাকেন। অভিযুক্ত অন্যরা তখন কামরুলকে কিল, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকেন। এভাবে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে কামরুলকে নির্বাহী প্রকৌশলীর কক্ষে শারীরিক নির্যাতন করা হয়।
কামরুল দাবি করেন, নির্যাতনের পর তাকে তাঁর শাখায় যেতে দেওয়া হয়। তবে তিনি যেন বাইরে যেতে না পারেন, সে জন্য তাঁকে দেখে রাখার নির্দেশ দেন নির্বাহী প্রকৌশলী। তাঁর মোবাইলের রেকর্ডিং ডিলিট করার জন্য পাসওয়ার্ড জানাতে তাঁকে চাপ দেওয়া হয়। তিনি পাসওয়ার্ড না দেওয়ায় নির্বাহী প্রকৌশলীকে সুকেশ পরামর্শ দেন, তাঁর বিরুদ্ধে চারটি ফাইল চুরির মামলা করার। এ জন্য পুলিশ ডাকা হয়। তাঁদের ফোনে বেলা আড়াইটার দিকে পুলিশ যায়। এরপর পুলিশের মোবাইলের মাধ্যমে নিজের বাড়িতে খবর দেন কামরুল। বিকেলে তাঁর স্ত্রী অফিসে গিয়ে স্বামীকে আটকে রাখার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলেও কেউ কথা বলেননি। পরে কামরুলের স্ত্রী বোয়ালিয়া থানায় যান। এরপর রাত সাড়ে ১০টার পরে বোয়ালিয়া থানা-পুলিশের আরেকটি দল অফিস থেকে কামরুলকে উদ্ধার করে আত্মীয়স্বজনদের জিম্মায় দেয়। পরে কামরুল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযুক্ত সবার সঙ্গেই মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তালিমুল ছাড়া অন্য কারও ফোনে সংযোগ পাওয়া যায়নি। তালিমুল দাবি করেন, অফিসে কী হয়েছে সেটা তিনি জানেনই না। অন্য অভিযুক্তদের সঙ্গে কথা বলতে বেলা দেড়টায় অফিসে গেলেও কাউকে পাওয়া যায়নি। নির্বাহী প্রকৌশলীর পাশের কক্ষে বসেন প্রাক্কলনিক মাসুমা ফেরদৌস। তিনি জানান, নির্বাহী প্রকৌশলী চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারণ চন্দ্র বর্মণ বলেন, কামরুল অভিযোগ দিয়েছেন দুপুরে। এর আগে রাতেই নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ দিয়েছেন। তাতে বুজছি, দুই পক্ষের হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
ওসি আরও বলেন, ‘কামরুলের মোবাইল ফোন জব্দ আছে। সেটি পরীক্ষা করা হচ্ছে। কোনো রেকর্ডিং যদি থেকেই থাকে, তাহলে তা ঘটনাটি আমাদের বুঝতে সাহায্য করবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫