গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অপরাধে মাইদুল ইসলাম মিঠু (৩৬) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার গাইবান্ধার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দীলিপ কুমার ভৌমিক এই রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি মাইদুল আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফারুক আহমেদ প্রিন্স জানান, ২০০৬ সালে সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের মাইদুল ইসলামের সঙ্গে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ফুলহার গ্রামের খাদিজা বেগমের বিয়ে হয়। দীর্ঘ নয় বছর সংসারে তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে জন্ম নেয়। পরে ২০১৫ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এর দুই বছর পর ২০১৭ সালে আবার তাঁরা বিবাহ করেন।
পরে ২০১৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে মাইদুল ইসলাম স্ত্রী খাদিজাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যান।
গাইবান্ধায় স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অপরাধে মাইদুল ইসলাম মিঠু (৩৬) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার গাইবান্ধার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দীলিপ কুমার ভৌমিক এই রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি মাইদুল আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফারুক আহমেদ প্রিন্স জানান, ২০০৬ সালে সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের মাইদুল ইসলামের সঙ্গে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ফুলহার গ্রামের খাদিজা বেগমের বিয়ে হয়। দীর্ঘ নয় বছর সংসারে তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে জন্ম নেয়। পরে ২০১৫ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এর দুই বছর পর ২০১৭ সালে আবার তাঁরা বিবাহ করেন।
পরে ২০১৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে মাইদুল ইসলাম স্ত্রী খাদিজাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যান।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪