নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পরিচয়। কয়েক দিনের পরিচয় থেকে প্রেম। প্রেমিকাকে প্রথমবারের মতো দেখতে প্রেমিক ছুটে আসেন মিরপুর-১ নম্বরে। কিন্তু প্রেমিক ঘুণাক্ষরেও টের পাননি তাঁর ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে।
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে সিআইডি পরিচয়ে ওই প্রেমিকের মুখ চেপে একটি গাড়িতে তুলে নেন কয়েকজন যুবক। প্রেমিককে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করাই ছিল একমাত্র লক্ষ্য। কিন্তু অপহরণ কার্যক্রম ভেস্তে দেয় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর মডেল থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় প্রেমিকা ও তাঁর তিন সহযোগীকে। এ ঘটনায় মিরপুর মডেল থানায় অপহরণ মামলা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের পর জানা যায়, অপহরণের কর্মপরিকল্পনা সাজান প্রেমিকা লুৎফুন নাহার তন্বী। এ কাজে তাঁকে সহযোগিতা করেন অপহরণ চক্রের সদস্য মো. মাসুদ রানা, মো. স্বপন, শফিকুল ইসলাম। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি সিএনজি ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোস্তাজিরুর রহমান জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নার্সিং কলেজের ছাত্র সোহাগের সঙ্গে পরিচয় হয় লুৎফুন নাহার তন্বীর। তন্বী মাস্টার্স পাস বলে সোহাগকে জানান। মোবাইল ফোনে কথা বলার একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত বুধবার প্রেমিকার সঙ্গে মিরপুর-১ নম্বরের ফুটওভার ব্রিজের নিচে দেখা করতে আসেন সোহাগ। সেখান থেকে তাঁরা হোটেল রোজ ভিউয়ের (আবাসিক) একটি কক্ষে যান। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী তন্বী চক্রের বাকি তিন সহযোগীর মোবাইল ফোনে বার্তা পাঠান। এ সময় তাঁরা হোটেলে এসে শফিকুল সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে সোহাগের মোবাইল ফোন নিয়ে নেন। একপর্যায়ে কৌশলে তন্বী ঘটনাস্থল থেকে সরে যান। পরে শফিকুল, মাসুদ ও স্বপন প্রেমিক সোহাগকে সিআইডি অফিসে নিয়ে যাওয়ার জন্য বের হন। ভাড়া করা সিএনজিতে সোহাগকে তোলা হয় এবং মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ২ লাখ টাকা দাবি করা হয়। সিএনজি মিরপুর টেকনিক্যাল মোড়ের কাছে পৌঁছালে সোহাগ পুলিশের টহল গাড়ি দেখতে পান ও চিৎকার দেন। চিৎকার শুনে টহল পুলিশ সিএনজির পিছু ধাওয়া করে পাইকপাড়া ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে থেকে তাঁদের আটক করে।
আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় অপহরণচেষ্টা মামলা হয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পরিচয়। কয়েক দিনের পরিচয় থেকে প্রেম। প্রেমিকাকে প্রথমবারের মতো দেখতে প্রেমিক ছুটে আসেন মিরপুর-১ নম্বরে। কিন্তু প্রেমিক ঘুণাক্ষরেও টের পাননি তাঁর ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে।
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে সিআইডি পরিচয়ে ওই প্রেমিকের মুখ চেপে একটি গাড়িতে তুলে নেন কয়েকজন যুবক। প্রেমিককে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করাই ছিল একমাত্র লক্ষ্য। কিন্তু অপহরণ কার্যক্রম ভেস্তে দেয় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর মডেল থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় প্রেমিকা ও তাঁর তিন সহযোগীকে। এ ঘটনায় মিরপুর মডেল থানায় অপহরণ মামলা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের পর জানা যায়, অপহরণের কর্মপরিকল্পনা সাজান প্রেমিকা লুৎফুন নাহার তন্বী। এ কাজে তাঁকে সহযোগিতা করেন অপহরণ চক্রের সদস্য মো. মাসুদ রানা, মো. স্বপন, শফিকুল ইসলাম। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি সিএনজি ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোস্তাজিরুর রহমান জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নার্সিং কলেজের ছাত্র সোহাগের সঙ্গে পরিচয় হয় লুৎফুন নাহার তন্বীর। তন্বী মাস্টার্স পাস বলে সোহাগকে জানান। মোবাইল ফোনে কথা বলার একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত বুধবার প্রেমিকার সঙ্গে মিরপুর-১ নম্বরের ফুটওভার ব্রিজের নিচে দেখা করতে আসেন সোহাগ। সেখান থেকে তাঁরা হোটেল রোজ ভিউয়ের (আবাসিক) একটি কক্ষে যান। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী তন্বী চক্রের বাকি তিন সহযোগীর মোবাইল ফোনে বার্তা পাঠান। এ সময় তাঁরা হোটেলে এসে শফিকুল সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে সোহাগের মোবাইল ফোন নিয়ে নেন। একপর্যায়ে কৌশলে তন্বী ঘটনাস্থল থেকে সরে যান। পরে শফিকুল, মাসুদ ও স্বপন প্রেমিক সোহাগকে সিআইডি অফিসে নিয়ে যাওয়ার জন্য বের হন। ভাড়া করা সিএনজিতে সোহাগকে তোলা হয় এবং মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ২ লাখ টাকা দাবি করা হয়। সিএনজি মিরপুর টেকনিক্যাল মোড়ের কাছে পৌঁছালে সোহাগ পুলিশের টহল গাড়ি দেখতে পান ও চিৎকার দেন। চিৎকার শুনে টহল পুলিশ সিএনজির পিছু ধাওয়া করে পাইকপাড়া ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে থেকে তাঁদের আটক করে।
আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় অপহরণচেষ্টা মামলা হয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে