রাজবাড়ী

গোয়ালন্দ

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া সাত নম্বর ফেরিঘাটের অদূরে পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে বিশাল এক কাতল মাছ। মাছটির ওজন ২০ কেজি।

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পদ্মা নদীর বিভিন্ন স্থানে চায়না দুয়ারি নামের বিশেষ ধরনের ফাঁদ ব্যবহার করে নির্বিচারে মাছ শিকার করছে স্থানীয় জেলেরা। খুব সহজে বেশি মাছ ধরার এই ফাঁদের ব্যবহারে ভবিষ্যতে দেশি প্রজাতির মাছ চরম অস্তিত্ব সংকটে পড়বে বলে ধারণা করছেন অনেকে।

পদ্মায় পানি বেড়ে যাওয়ায় নদীতে রয়েছে তীব্র স্রোত। অপরদিকে নৌ-পথে স্রোতের বিপরীতে চলতে গিয়ে পুরোনো ফেরিগুলো যান্ত্রিক সমস্যায় পড়ছে। ফলে নদীতে চাহিদার তুলনায় কম ফেরি চলাচল করছে। ঘাট পারাপারে অপেক্ষায় রয়েছে সহস্রাধিক পণ্যবাহী ট্রাকসহ যাত্রীবাহী বাস। এতে ঘাটে তৈরি হয়েছে তীব্র যানজট। 

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া যৌনপল্লিতে এক ব্যবসায়ীর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম দেলোয়ার হোসেন বাবু (৫০)। তিনি রাজধানীর ঢাকার ওয়ারি এলাকার বাসিন্দা। পেশায় একজন ইলেকট্রনিক ব্যবসায়ী। আজ শুক্রবার ভোরে ঘটনাটি ঘটে

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের পদ্মায় মানিকগঞ্জ জেলার জেলে সালাম হালদারের জালে ধরা পড়েছে ১৬ কেজি ওজনের এক বিশাল কাতল মাছ। আজ বুধবার সকাল ৭টার দিকে এই মাছটি জালে ধরা পড়ে। পরে মাছটি দৌলতদিয়া ঘাটের শাহজাহান শেখের মৎস্য আড়তে আনা হলে তিনি ১ হাজার ৪শ টাকা কেজি দরে মাছটি কিনে নেন

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মায় ১৬ কেজি ওজনের এক বিশাল বোয়াল মাছ ধরা পড়েছে। সোমবার ভোর ৬টার দিকে পলাশ হলদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি দৌলতদিয়া ঘাটের শাজাহান শেখের মৎস্য আড়তে আনা হলে তিনি ২ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে মাছটি কিনে নেন। 

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পদ্মা নদী থেকে ১০ মন ওজনের একটি দৈত্যকার শাপলা পাতা মাছ ধরা পড়েছে। রোববার (২৯ আগস্ট) ভোর ৭টার দিকে দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরি ঘাট এলাকার অদূরে পদ্মা নদীর মোহনায় স্থানীয় জেলে বাবু সরদারের জালে এই মাছটি ধরা পড়ে। 

পরে মাছটি বিক্রির উদ্দেশ্যে দৌলতদিয়া বাইপাস সড়কের পাশে অবস্থিত মো. দুলাল চালাকের মৎস্য আড়তে আনা হয়। সেখানে উন্মুক্ত নিলামে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে দৌলতদিয়া ৫ নং ফেরিঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দরে ৩০ হাজার ৮০০ টাকায় মাছটি কিনে নেন। 

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার বৃষ্টির মধ্যে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে বাদশা শেখ (১৫) নামের এক কিশোর মারা গেছে। এ ছাড়া একই সঙ্গে বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয়েছেন বড় ভাই কবির শেখ (২২)। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীর দেবীপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। 

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল সহ মো. কাওছার আলী (৩০) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে দৌলতদিয়া ৩ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৯৬ বোতল ফেনসিডিল ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ তাঁকে আটক করা হয়। 

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পদ্মা নদীর পানি ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে নদীতে তীব্র স্রোতের কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিটি ফেরি নদী পার হতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ সময় লাগছে

সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট দিয়ে বৃষ্টি উপেক্ষা করেই রাজধানীতে ছুটছেন কর্মজীবী মানুষ। আজ শুক্রবার সকাল থেকেই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাটে অবস্থান করে দেখা যায়, দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে গণপরিবহনে করে মানুষ

করোনা সংক্রমণ রোধে পূর্বঘোষিত লকডাউন গতকাল বুধবার শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সময়সীমা বাড়িয়ে ১০ তারিখ পর্যন্ত করায় বিপাকে পড়েছেন অনেক মানুষ। তড়িঘড়ি করে তাঁরা ফিরছেন রাজধানীতে।

একটি হনুমান প্রায় তিন মাস ধরে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। স্থানীয়দের ধারণা, হনুমানটি কোনো এলাকা থেকে ট্রাকে চড়ে এ এলাকায় এসেছে।

পদ্মা নদীর পাঙ্গাশ মাছের প্রচুর চাহিদা। এ কারণে দামও বেশি। মাছটি কিনে লাভের আশায় দেশের বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে ১ হাজার ৫০০ টাকা কেজি দরে ৩৯ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। মাছটি লাভে বিক্রি করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে। এসব যাত্রীর বেশির ভাগ জরুরি কাজের অজুহাত দেখিয়ে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছেন। কঠোর লকডাউন চললেও যাত্রা থেমে নেই এসব যাত্রীদের।

কঠোর লকডাউনের তৃতীয় দিন রোববার শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে ঢাকাগামী যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে। কঠোর লকডাউন চললেও যাত্রা থেমে নেই সাধারণ যাত্রীদের। তবে বাংলাবাজার ফেরিঘাট কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের ভিড়ের বিষয়টি নিয়ে কিছু বলতে রাজি হয়নি।