জাপানের গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হোন্ডা এবং নিশানের মধ্যে বহু বিলিয়ন ডলারের ‘একীভূতকরণ’ আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। উভয় কোম্পানি চূড়ান্ত সমঝোতায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হওয়ায় এই পরিকল্পনা বাতিল করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে—হোন্ডা, নিশান এবং তাদের সহযোগী মিতসুবিশি একসঙ্গে যুক্ত হয়ে বিশ্ববাজারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে চেয়েছিল। বিশেষ করে, চীনের গাড়ি নির্মাতাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে তারা এই পরিকল্পনা করেছিল।
এই একীভূতকরণ সফল হলে তা ৬০ বিলিয়ন ডলারের একটি বিশাল অটোমোবাইল গ্রুপে রূপ নিত। এর ফলে এটি টয়োটা, ভক্সওয়াগন এবং হুন্দাইয়ের পর বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হতো।
শেষ পর্যন্ত একীভূতকরণ আলোচনা ভেস্তে গেলেও কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, তারা বিদ্যুৎ-চালিত যানবাহন নিয়ে যৌথভাবে কাজ চালিয়ে যাবে। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে একীভূতকরণের পরিকল্পনা ঘোষণার কয়েক মাস আগে, নিশান ও হোন্ডা যৌথভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছিল।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একীভূতকরণের পরিকল্পনাটি নিশানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ গত কয়েক বছর ধরে কোম্পানিটির বিক্রি কমছে এবং এর শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করেছে।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন শুল্ক নীতির কারণে নিশান এবং হোন্ডা উভয়ই নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। ২০২৩ সালের নভেম্বরে নিশান ঘোষণা দিয়েছিল, তারা চীন ও যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি কমে যাওয়ায় হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ইলেকট্রিক গাড়ির বাজারে চীনা নির্মাতারা, বিশেষ করে বিওয়াইডি-এর আধিপত্য বাড়ছে। এই প্রতিযোগিতার কারণে অনেক আন্তর্জাতিক গাড়ি নির্মাতা বাজার ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে।
হোন্ডার প্রধান নির্বাহী তোশিহিরো মিবে বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার ক্ষমতা আমাদের তৈরি করতেই হবে, নইলে আমরা পেছনে পড়ে যাব।’
এদিকে তাইওয়ানের প্রযুক্তি জায়ান্ট ফক্সকনও নিশানে বিনিয়োগের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে। ফক্সকন-এর চেয়ারম্যান ইয়াং লিউ বুধবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘যদি সহযোগিতার জন্য নিশানের শেয়ার কেনার প্রয়োজন হয়, আমরা তা বিবেচনা করব।’
জাপানের গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হোন্ডা এবং নিশানের মধ্যে বহু বিলিয়ন ডলারের ‘একীভূতকরণ’ আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। উভয় কোম্পানি চূড়ান্ত সমঝোতায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হওয়ায় এই পরিকল্পনা বাতিল করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে—হোন্ডা, নিশান এবং তাদের সহযোগী মিতসুবিশি একসঙ্গে যুক্ত হয়ে বিশ্ববাজারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে চেয়েছিল। বিশেষ করে, চীনের গাড়ি নির্মাতাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে তারা এই পরিকল্পনা করেছিল।
এই একীভূতকরণ সফল হলে তা ৬০ বিলিয়ন ডলারের একটি বিশাল অটোমোবাইল গ্রুপে রূপ নিত। এর ফলে এটি টয়োটা, ভক্সওয়াগন এবং হুন্দাইয়ের পর বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হতো।
শেষ পর্যন্ত একীভূতকরণ আলোচনা ভেস্তে গেলেও কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, তারা বিদ্যুৎ-চালিত যানবাহন নিয়ে যৌথভাবে কাজ চালিয়ে যাবে। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে একীভূতকরণের পরিকল্পনা ঘোষণার কয়েক মাস আগে, নিশান ও হোন্ডা যৌথভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছিল।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একীভূতকরণের পরিকল্পনাটি নিশানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ গত কয়েক বছর ধরে কোম্পানিটির বিক্রি কমছে এবং এর শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করেছে।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন শুল্ক নীতির কারণে নিশান এবং হোন্ডা উভয়ই নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। ২০২৩ সালের নভেম্বরে নিশান ঘোষণা দিয়েছিল, তারা চীন ও যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি কমে যাওয়ায় হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ইলেকট্রিক গাড়ির বাজারে চীনা নির্মাতারা, বিশেষ করে বিওয়াইডি-এর আধিপত্য বাড়ছে। এই প্রতিযোগিতার কারণে অনেক আন্তর্জাতিক গাড়ি নির্মাতা বাজার ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে।
হোন্ডার প্রধান নির্বাহী তোশিহিরো মিবে বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার ক্ষমতা আমাদের তৈরি করতেই হবে, নইলে আমরা পেছনে পড়ে যাব।’
এদিকে তাইওয়ানের প্রযুক্তি জায়ান্ট ফক্সকনও নিশানে বিনিয়োগের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে। ফক্সকন-এর চেয়ারম্যান ইয়াং লিউ বুধবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘যদি সহযোগিতার জন্য নিশানের শেয়ার কেনার প্রয়োজন হয়, আমরা তা বিবেচনা করব।’
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
৩ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে