ব্যাংক নোট প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ডি লা রু। মুদ্রা ব্যবসায় চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের তাদের বিক্রি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কমেছে।
যুক্তরাজ্যের হ্যাম্পশায়ার-ভিত্তিক এই গ্রুপের গ্রাহকদের মধ্যে অন্যতম দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব ইংল্যান্ড। ডি লা রু জানিয়েছে, তাদের বার্ষিক টার্নওভার ১০ দশমিক ২ শতাংশ কমে ১৪ কোটি ৫১ লাখ পাউন্ডে দাঁড়িয়েছে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর তাদের অর্থবছরের প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে।
তবে, এই কোম্পানির অথেনটিকেশন শাখার রাজস্ব ৪ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৫ কোটি ২ লাখে পৌঁছেছে। অবশ্য এই শাখা ইতিমধ্যে শিল্প প্রযুক্তি কোম্পানি ক্রেন এনএক্সটির কাছে ৩০ কোটি পাউন্ডে বিক্রির চুক্তি করেছে ডি লা রু।
অন্যদিকে, মুদ্রা বিভাগে বিক্রি থেকে আয় ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ১৯ কোটি ৪৯ লাখ পাউন্ডে নেমে গেছে। এর কারণ হিসেবে তারা বছরে কিছু ডেলিভারি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে স্থানান্তরিত হয়েছে।
তবে তাদের সমন্বিত পরিচালন মুনাফা প্রত্যাশার চেয়ে বেশি কমেছে। এই মুনাফা ৭ দশমিক ৬ শতাংশ কমে ৭৩ লাখ পাউন্ডে নেমেছে। ন্যূনতম বিশেষ চার্জের কারণে কর পূর্ব ক্ষতি অর্ধেকে নেমে ৬৫ লাখ পাউন্ডে নেমেছে।
এসব কিছুর পরও ডি লা রুর মুদ্রা ব্যবসা একাধিক চুক্তি পেতে সমর্থ হওয়ায় তাদের ক্রয়াদেশ পাঁচ বছরের সর্বোচ্চ ৩৩ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ডে সম্প্রসারিত হয়েছে। এর মধ্যে কিছু পলিমার–ভিত্তিক ব্যাংক নোট প্রস্তুতের চুক্তিও রয়েছে।
ফলে, কোম্পানি এই অর্থবছরে সমন্বিত পরিচালন মুনাফা ‘মিড-টু-হাই ২ কোটি পাউন্ডের’ মধ্যে থাকবে বলে তারা আশা করছে।
ডি লা রুর প্রধান নির্বাহী ক্লাইভ ভ্যাচার বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক মাসগুলোতে আমরা যে উল্লেখযোগ্য নতুন ক্রয়াদেশ পেয়েছি তা পরবর্তী অর্থবছরে রাজস্ব বৃদ্ধিতে যুক্ত হবে এবং আমাদের বৃদ্ধির প্রত্যাশাকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করবে।’
তিনি বলেন, ‘এই দৃঢ় ভিত্তি–সহ, আমাদের চলমান মুদ্রা ব্যবসা এখন একটি উন্নত বাজারের পুরো সুবিধা নিতে ভালোভাবে প্রস্তুত। ২০২৫ এবং এর পরেও উল্লেখযোগ্য ঊর্ধ্বগতি থাকবে।’
ডি লা রু তাদের অথেনটিকেশন ব্যবসা বিক্রির আনুষ্ঠানিক ঘোষণার পর শুধু ব্যাংক নোট ডিজাইন এবং মুদ্রণ কার্যক্রমে পরিণত হওয়ার পরিকল্পনা করেছে। ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে এই অথেনটিকেশন ব্যবসা বিক্রি চূড়ান্ত এবং তাদের লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গ্রুপটি এই বিক্রির অর্থ ব্যবহার করে একটি বড় ঋণ পরিশোধ এবং পেনশন স্কিমের দায় কমানোর পরিকল্পনা করেছে।
গত বছর, ডি লা রু প্রায় ২ কোটি পাউন্ড পেনশন ঘাটতির পূরণ স্থগিত রাখার অনুমতি পেয়েছিল। এর কারণ ওই সময় বৈশ্বিক ব্যাংক নোটের নিম্ন চাহিদার কারণে গুরুতর অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হয়েছিল কোম্পানিটি।
ডি লা রুর শেয়ারদর গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ৫ শতাংশ কমে ১০৪ পেনিতে নেমেছে। যদিও গত বছর প্রায় ৪২ শতাংশ বেড়েছিল।
দুই শতাব্দীরও বেশি আগে প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানি বিশ্বের অর্ধেকের বেশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য ব্যাংক নোট প্রিন্ট করে।
ডি লা রুর গ্রাহক যারা
ডি লা রু একটি যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান, যা নিরাপত্তা মুদ্রণ, ব্যাংক নোট উৎপাদন, এবং জালিয়াতি প্রতিরোধ প্রযুক্তিতে বিশেষজ্ঞ। এটি বিশ্বব্যাপী সরকার, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং ব্যবসাগুলোর জন্য পণ্য এবং পরিষেবা প্রদান করে।
ডি লা রুর গ্রাহক দেশগুলো:
যুক্তরাজ্য: কোম্পানির প্রধান কার্যালয় এখানে অবস্থিত হওয়ায়, এটি ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে।
অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ: ডি লা রু ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ব্যাংক নোট উৎপাদনের জন্য অংশীদারত্ব করে।
আফ্রিকা: আফ্রিকার অনেক দেশ তাদের ব্যাংক নোট এবং নিরাপত্তা মুদ্রণ পরিষেবার জন্য ডি লা রুর ওপর নির্ভর করে।
এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য: এই অঞ্চলের দেশগুলো প্রায়ই ব্যাংক নোট এবং পাসপোর্টের জন্য ডি লা রুর সেবা নেয়।
ক্যারিবিয়ান এবং লাতিন আমেরিকা: ডি লা রু এই অঞ্চলের সরকারগুলোর জন্য নিরাপদ নথি এবং মুদ্রা মুদ্রণ পরিষেবা দেয়।
ওশেনিয়া: প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের কিছু দেশও ডি লা রুর গ্রাহক।
টাকা ছাপানোর জন্য দেশগুলো নির্ভর করে চুক্তি এবং টেন্ডারের ওপর। ডি লা রু বিশ্বব্যাপী অন্যান্য প্রধান নিরাপত্তা মুদ্রণ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে, যেমন গিসেক+ডেভরিয়েন্ট এবং ক্রেইন কারেন্সি। ডি লা রু গুরুত্বপূর্ণ উপস্থিতি থাকলেও, সব দেশ তাদের ওপর নির্ভর করে না; কিছু দেশের নিজস্ব ব্যাংক নোট মুদ্রণ সুবিধা বা বিকল্প সরবরাহকারী রয়েছে।
ব্যাংক নোট প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ডি লা রু। মুদ্রা ব্যবসায় চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের তাদের বিক্রি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কমেছে।
যুক্তরাজ্যের হ্যাম্পশায়ার-ভিত্তিক এই গ্রুপের গ্রাহকদের মধ্যে অন্যতম দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব ইংল্যান্ড। ডি লা রু জানিয়েছে, তাদের বার্ষিক টার্নওভার ১০ দশমিক ২ শতাংশ কমে ১৪ কোটি ৫১ লাখ পাউন্ডে দাঁড়িয়েছে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর তাদের অর্থবছরের প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে।
তবে, এই কোম্পানির অথেনটিকেশন শাখার রাজস্ব ৪ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৫ কোটি ২ লাখে পৌঁছেছে। অবশ্য এই শাখা ইতিমধ্যে শিল্প প্রযুক্তি কোম্পানি ক্রেন এনএক্সটির কাছে ৩০ কোটি পাউন্ডে বিক্রির চুক্তি করেছে ডি লা রু।
অন্যদিকে, মুদ্রা বিভাগে বিক্রি থেকে আয় ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ১৯ কোটি ৪৯ লাখ পাউন্ডে নেমে গেছে। এর কারণ হিসেবে তারা বছরে কিছু ডেলিভারি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে স্থানান্তরিত হয়েছে।
তবে তাদের সমন্বিত পরিচালন মুনাফা প্রত্যাশার চেয়ে বেশি কমেছে। এই মুনাফা ৭ দশমিক ৬ শতাংশ কমে ৭৩ লাখ পাউন্ডে নেমেছে। ন্যূনতম বিশেষ চার্জের কারণে কর পূর্ব ক্ষতি অর্ধেকে নেমে ৬৫ লাখ পাউন্ডে নেমেছে।
এসব কিছুর পরও ডি লা রুর মুদ্রা ব্যবসা একাধিক চুক্তি পেতে সমর্থ হওয়ায় তাদের ক্রয়াদেশ পাঁচ বছরের সর্বোচ্চ ৩৩ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ডে সম্প্রসারিত হয়েছে। এর মধ্যে কিছু পলিমার–ভিত্তিক ব্যাংক নোট প্রস্তুতের চুক্তিও রয়েছে।
ফলে, কোম্পানি এই অর্থবছরে সমন্বিত পরিচালন মুনাফা ‘মিড-টু-হাই ২ কোটি পাউন্ডের’ মধ্যে থাকবে বলে তারা আশা করছে।
ডি লা রুর প্রধান নির্বাহী ক্লাইভ ভ্যাচার বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক মাসগুলোতে আমরা যে উল্লেখযোগ্য নতুন ক্রয়াদেশ পেয়েছি তা পরবর্তী অর্থবছরে রাজস্ব বৃদ্ধিতে যুক্ত হবে এবং আমাদের বৃদ্ধির প্রত্যাশাকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করবে।’
তিনি বলেন, ‘এই দৃঢ় ভিত্তি–সহ, আমাদের চলমান মুদ্রা ব্যবসা এখন একটি উন্নত বাজারের পুরো সুবিধা নিতে ভালোভাবে প্রস্তুত। ২০২৫ এবং এর পরেও উল্লেখযোগ্য ঊর্ধ্বগতি থাকবে।’
ডি লা রু তাদের অথেনটিকেশন ব্যবসা বিক্রির আনুষ্ঠানিক ঘোষণার পর শুধু ব্যাংক নোট ডিজাইন এবং মুদ্রণ কার্যক্রমে পরিণত হওয়ার পরিকল্পনা করেছে। ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে এই অথেনটিকেশন ব্যবসা বিক্রি চূড়ান্ত এবং তাদের লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গ্রুপটি এই বিক্রির অর্থ ব্যবহার করে একটি বড় ঋণ পরিশোধ এবং পেনশন স্কিমের দায় কমানোর পরিকল্পনা করেছে।
গত বছর, ডি লা রু প্রায় ২ কোটি পাউন্ড পেনশন ঘাটতির পূরণ স্থগিত রাখার অনুমতি পেয়েছিল। এর কারণ ওই সময় বৈশ্বিক ব্যাংক নোটের নিম্ন চাহিদার কারণে গুরুতর অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হয়েছিল কোম্পানিটি।
ডি লা রুর শেয়ারদর গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ৫ শতাংশ কমে ১০৪ পেনিতে নেমেছে। যদিও গত বছর প্রায় ৪২ শতাংশ বেড়েছিল।
দুই শতাব্দীরও বেশি আগে প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানি বিশ্বের অর্ধেকের বেশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য ব্যাংক নোট প্রিন্ট করে।
ডি লা রুর গ্রাহক যারা
ডি লা রু একটি যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান, যা নিরাপত্তা মুদ্রণ, ব্যাংক নোট উৎপাদন, এবং জালিয়াতি প্রতিরোধ প্রযুক্তিতে বিশেষজ্ঞ। এটি বিশ্বব্যাপী সরকার, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং ব্যবসাগুলোর জন্য পণ্য এবং পরিষেবা প্রদান করে।
ডি লা রুর গ্রাহক দেশগুলো:
যুক্তরাজ্য: কোম্পানির প্রধান কার্যালয় এখানে অবস্থিত হওয়ায়, এটি ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে।
অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ: ডি লা রু ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ব্যাংক নোট উৎপাদনের জন্য অংশীদারত্ব করে।
আফ্রিকা: আফ্রিকার অনেক দেশ তাদের ব্যাংক নোট এবং নিরাপত্তা মুদ্রণ পরিষেবার জন্য ডি লা রুর ওপর নির্ভর করে।
এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য: এই অঞ্চলের দেশগুলো প্রায়ই ব্যাংক নোট এবং পাসপোর্টের জন্য ডি লা রুর সেবা নেয়।
ক্যারিবিয়ান এবং লাতিন আমেরিকা: ডি লা রু এই অঞ্চলের সরকারগুলোর জন্য নিরাপদ নথি এবং মুদ্রা মুদ্রণ পরিষেবা দেয়।
ওশেনিয়া: প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের কিছু দেশও ডি লা রুর গ্রাহক।
টাকা ছাপানোর জন্য দেশগুলো নির্ভর করে চুক্তি এবং টেন্ডারের ওপর। ডি লা রু বিশ্বব্যাপী অন্যান্য প্রধান নিরাপত্তা মুদ্রণ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে, যেমন গিসেক+ডেভরিয়েন্ট এবং ক্রেইন কারেন্সি। ডি লা রু গুরুত্বপূর্ণ উপস্থিতি থাকলেও, সব দেশ তাদের ওপর নির্ভর করে না; কিছু দেশের নিজস্ব ব্যাংক নোট মুদ্রণ সুবিধা বা বিকল্প সরবরাহকারী রয়েছে।
বাংলাদেশ দুই বছর ধরে বিশ্বব্যাংকের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ঝুঁকির ‘লাল শ্রেণি’তে রয়েছে। এই শ্রেণি মানে হচ্ছে, দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে রয়েছে, যা বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী বাংলাদেশে খাদ্যনিরাপত্তার জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি লাল শ্রেণিতে রয়েছে
২ ঘণ্টা আগেসুচিন্তিত পরিকল্পনা ছাড়া এভিয়েশনে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছানো অসম্ভব। সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে বাংলাদেশের এভিয়েশনে জ্বলজ্বল করছে দেশের আকাশ পরিবহনের অন্যতম ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে ইউএস-বাংলা পরিকল্পনা আর বাস্তবায়নকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজউক অনুমোদিত নকশার বাইরে আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনে বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। অনেক ক্ষেত্রে অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে এসব রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ‘পাকিস্তান-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম’ গঠিত হয়েছে। আজ সোমবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ফোরামটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে