আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের রাজধানী দিল্লির প্রাণবন্ত এলাকা লাজপৎ নগর। সেখানে গয়নার দোকানগুলোতে উপচেপড়া ভিড়। দীপাবলির আগে গয়না কিনতে এসেছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভারতীয়রা। সোনার আকাশচুম্বী দাম, তবে অনেকে মনে করেন দীপাবলির আলোয় ঘর সাজানোর আগে একটুখানি সোনার গয়নার ঘরে আনা যেন সৌভাগ্য নিয়ে আসা।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উৎসব ‘দীপাবলি’ এবং ‘ধনতেরাস’। এই দুই দিনই সোনা বা রূপার মতো মূল্যবান ধাতু কেনার জন্য খুবই শুভ বলে মনে করেন তাঁরা। তাই হাজার হাজার ভারতীয় এ সময়টাতে সোনা ও রূপার কয়েন, বার বা গয়না কিনতে ভিড় জমিয়েছেন বাজারে। তাদের বিশ্বাস, এগুলো ঘরে সম্পদ ও ভাগ্য নিয়ে আসে।
সোনার দাম আকাশ ছুঁলেও ভারতীয়রা এখনো সোনা কেনার প্রতি তাদের টান পুরোপুরি ছাড়তে রাজি নয়। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই সোনার বাজারে গয়নার চাহিদা হয়তো এই বছর কিছুটা কমেছে তবে একদমই বন্ধ হয়নি।
দীপাবলিকে সামনে রেখে ছুটির দিনগুলোতেও দোকান খোলা রাখতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। উৎসব উপলক্ষে ফুল আর আলোয় সাজানো দোকানগুলোর ঝলমলে সাইনবোর্ড ক্রেতাদের ডাকছে নতুন রূপে।
কুমার জুয়েলস নামে একটি পারিবারিক ব্যবসার স্বত্বাধিকারী প্রকাশ পাহলাজানি বিবিসিকে জানান, দাম অনেক বেড়েছে। তাই ক্রেতাদের মনে ফোমো (ফিয়ার অব মিসিং আউট বা কিছু হারানোর ভয়) তৈরি হয়েছে। তাঁরা চিন্তিত যে দাম হয়তো আরও বাড়বে। এ কারণে এই বছর গ্রাহক আরও বেড়েছে।
গত বছরের চেয়ে ৬০ ও ৭০ শতাংশ বেড়েছে সোনা ও রূপার দাম। এ অবস্থায় বিক্রেতারা গ্রাহকের বাজেট সামলাতে নতুন কৌশল অবলম্বন করছেন।
গয়না ব্যবসায়ী তানিশক গুপ্তা বলেন, “মানুষ এসে বলছে না, আমি কিনব না’। বরং বলছে, ‘আমি একটু কম করে কিনব’।”
তিনি আরও জানান, তাঁকে নতুন ধাঁচে গয়না তৈরি করতে হচ্ছে। এমন গয়না বানাতে হয়েছে যেগুলো দেখতে বেশ জমকালো কিন্তু সোনার পরিমাণ কম। যেমন— ২৫০ মিলিগ্রাম সোনার কয়েন যার দাম মাত্র ৩৫ ডলার, সেটিকে এখন পাতলা করে তৈরি করা হচ্ছে যাতে ওজনে হালকা হলেও দেখতে বড় মনে হয়। বাজারে ২৫ মিলিগ্রামের মতো খুবই হালকা কয়েনও বিক্রি হচ্ছে।
এই এলাকার আরেক বিক্রেতা পুষ্পিন্দর চৌহান বলেন, দাম বাড়ার কারণে এই বছর হালকা গয়নার চাহিদা আরও বেড়েছে, বিশেষ করে তরুণ ক্রেতাদের মধ্যে। তারা শুধু উৎসবের জন্য নয়, রোজকার ব্যবহারের জন্যও হালকা গয়না চায়।
বিবিসিকে একাধিক গয়না ব্যবসায়ী জানান, এ বছর বেশি সংখ্যক গ্রাহক গয়নার বদলে বিনিয়োগের জন্য সোনা ও রূপা কিনছেন। বুলিয়ন (সোনার বার) বাজারের তথ্যেও এই চিত্র দেখা যাচ্ছে।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল (ডব্লিউজিসি)-এর মতে, ভারতের সোনার মোট চাহিদার বেশিরভাগটাই গয়না হলেও, বার ও কয়েনের মাধ্যমে বিনিয়োগের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে।
কাউন্সিলের গবেষণা প্রধান কবিতা চাকো বিবিসিকে জানান, ‘গত বছর এই সময়ের তুলনায় এ বছর দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে গয়নার অংশ ৮০ শতাংশ থেকে কমে ৬৪ শতাংশ হয়েছে, আর বিনিয়োগের চাহিদা ১৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৫ শতাংশ হয়েছে।’
এর অনেকটা চাহিদা আসছে এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড ফান্ডস (ইটিএফস) বা ডিজিটাল গোল্ডে বিনিয়োগের মাধ্যমেও। সেপ্টেম্বরে এই খাতে রেকর্ড পরিমাণ অর্থ ঢুকেছে। এই বছর ইটিএফস-এ মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৭০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
খুচরা চাহিদা ছাড়াও, ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)-এর কারণেও সোনার দাম বাড়ছে। ডব্লিউজিসির মতে, ২০২৫ সালে তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে সোনার অংশ ৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৪ শতাংশ হয়েছে।
কোঠাক সিকিউরিটিজের পণ্য বিশেষজ্ঞ কায়নাত চেনওয়ালা বলেন, আরবিআই গত তিন বছর ধরে বিশ্বব্যাপী সোনার চাহিদার একটি ‘প্রধান ভিত্তি’ হয়ে উঠেছে। ব্যাংকটি তাদের বৈদেশিক মুদ্রা ধরে রাখার পরিমাণ বৃদ্ধি করতে, ডলারের ওপর নির্ভরতা কমাতে এবং ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় অর্থনীতিকে স্থিতিশীলতা দিতে সোনা মজুত করছে।
উৎসব এবং বিয়ের মৌসুম শুরু হওয়ায় দাম রেকর্ড উচ্চতায় থাকলেও সোনা ও রূপার খুচরা চাহিদা কমবে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক অব বরোদার মুখ্য অর্থনীতিবিদ মদন সবনবিশ বলেন, ‘ধনী শ্রেণি কেনা চালিয়ে যাবে, তবে নিম্ন আয়ের পরিবারের জন্য এটি একটি ধাক্কা। পরিমাণে কমলেও, অর্থের দিক থেকে চাহিদা বজায় থাকবে।’
সোনার দোকানের সামনে ভাবনা নামে এক ক্রেতা জানান, ‘এখন কেনার আগে আমাকে অনেক ভাবতে হচ্ছে যে কিনব কি না।’ আপাতত তিনি কেনা বন্ধ রেখেছেন এবং দাম কমার অপেক্ষা করছেন, যাতে বিয়ের বাকি কেনাকাটা সারতে পারেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের মধ্যে গয়না কেনার প্রবণতা অনেক বেশি। স্বল্প সময়ের জন্য কেনাকাটার পরিমাণ কমলেও দীর্ঘমেয়াদে এই মূল্যবান ধাতুর চাহিদা কমার সম্ভাবনা নেই।
এই প্রবণতা ভারতে বেশি কারণ সোনা সঞ্চয়ের অংশ হিসেবে সেখানে ভাবা হয়। অনেক ভারতীয়র কাছে এটি বিপদের উত্তম সঙ্গী।
মার্কিন বিনিয়োগ ব্যাঙ্ক মরগান স্ট্যানলির তথ্য অনুযায়ী, ভারতীয় পরিবারগুলোর কাছে মোট ৩.৮ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের সোনা আছে, যা দেশের মোট জিডিপির প্রায় ৮৮ দশমিক ৮ শতাংশ।
অর্থনীতিবিদ উপাসনা চাকরা এবং বাণী গম্ভীরা জানান, স্বর্ণের দাম বাড়ায় এটি মানুষের সম্পদের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। মুদ্রানীতি শিথিল হওয়ার কারণে কম সুদের সুবিধা এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর কমানোর মাধ্যমে আয় বৃদ্ধির সুবিধা পাচ্ছে ভারতীয় পরিবারগুলো।
ভারতের রাজধানী দিল্লির প্রাণবন্ত এলাকা লাজপৎ নগর। সেখানে গয়নার দোকানগুলোতে উপচেপড়া ভিড়। দীপাবলির আগে গয়না কিনতে এসেছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভারতীয়রা। সোনার আকাশচুম্বী দাম, তবে অনেকে মনে করেন দীপাবলির আলোয় ঘর সাজানোর আগে একটুখানি সোনার গয়নার ঘরে আনা যেন সৌভাগ্য নিয়ে আসা।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উৎসব ‘দীপাবলি’ এবং ‘ধনতেরাস’। এই দুই দিনই সোনা বা রূপার মতো মূল্যবান ধাতু কেনার জন্য খুবই শুভ বলে মনে করেন তাঁরা। তাই হাজার হাজার ভারতীয় এ সময়টাতে সোনা ও রূপার কয়েন, বার বা গয়না কিনতে ভিড় জমিয়েছেন বাজারে। তাদের বিশ্বাস, এগুলো ঘরে সম্পদ ও ভাগ্য নিয়ে আসে।
সোনার দাম আকাশ ছুঁলেও ভারতীয়রা এখনো সোনা কেনার প্রতি তাদের টান পুরোপুরি ছাড়তে রাজি নয়। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই সোনার বাজারে গয়নার চাহিদা হয়তো এই বছর কিছুটা কমেছে তবে একদমই বন্ধ হয়নি।
দীপাবলিকে সামনে রেখে ছুটির দিনগুলোতেও দোকান খোলা রাখতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। উৎসব উপলক্ষে ফুল আর আলোয় সাজানো দোকানগুলোর ঝলমলে সাইনবোর্ড ক্রেতাদের ডাকছে নতুন রূপে।
কুমার জুয়েলস নামে একটি পারিবারিক ব্যবসার স্বত্বাধিকারী প্রকাশ পাহলাজানি বিবিসিকে জানান, দাম অনেক বেড়েছে। তাই ক্রেতাদের মনে ফোমো (ফিয়ার অব মিসিং আউট বা কিছু হারানোর ভয়) তৈরি হয়েছে। তাঁরা চিন্তিত যে দাম হয়তো আরও বাড়বে। এ কারণে এই বছর গ্রাহক আরও বেড়েছে।
গত বছরের চেয়ে ৬০ ও ৭০ শতাংশ বেড়েছে সোনা ও রূপার দাম। এ অবস্থায় বিক্রেতারা গ্রাহকের বাজেট সামলাতে নতুন কৌশল অবলম্বন করছেন।
গয়না ব্যবসায়ী তানিশক গুপ্তা বলেন, “মানুষ এসে বলছে না, আমি কিনব না’। বরং বলছে, ‘আমি একটু কম করে কিনব’।”
তিনি আরও জানান, তাঁকে নতুন ধাঁচে গয়না তৈরি করতে হচ্ছে। এমন গয়না বানাতে হয়েছে যেগুলো দেখতে বেশ জমকালো কিন্তু সোনার পরিমাণ কম। যেমন— ২৫০ মিলিগ্রাম সোনার কয়েন যার দাম মাত্র ৩৫ ডলার, সেটিকে এখন পাতলা করে তৈরি করা হচ্ছে যাতে ওজনে হালকা হলেও দেখতে বড় মনে হয়। বাজারে ২৫ মিলিগ্রামের মতো খুবই হালকা কয়েনও বিক্রি হচ্ছে।
এই এলাকার আরেক বিক্রেতা পুষ্পিন্দর চৌহান বলেন, দাম বাড়ার কারণে এই বছর হালকা গয়নার চাহিদা আরও বেড়েছে, বিশেষ করে তরুণ ক্রেতাদের মধ্যে। তারা শুধু উৎসবের জন্য নয়, রোজকার ব্যবহারের জন্যও হালকা গয়না চায়।
বিবিসিকে একাধিক গয়না ব্যবসায়ী জানান, এ বছর বেশি সংখ্যক গ্রাহক গয়নার বদলে বিনিয়োগের জন্য সোনা ও রূপা কিনছেন। বুলিয়ন (সোনার বার) বাজারের তথ্যেও এই চিত্র দেখা যাচ্ছে।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল (ডব্লিউজিসি)-এর মতে, ভারতের সোনার মোট চাহিদার বেশিরভাগটাই গয়না হলেও, বার ও কয়েনের মাধ্যমে বিনিয়োগের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে।
কাউন্সিলের গবেষণা প্রধান কবিতা চাকো বিবিসিকে জানান, ‘গত বছর এই সময়ের তুলনায় এ বছর দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে গয়নার অংশ ৮০ শতাংশ থেকে কমে ৬৪ শতাংশ হয়েছে, আর বিনিয়োগের চাহিদা ১৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৫ শতাংশ হয়েছে।’
এর অনেকটা চাহিদা আসছে এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড ফান্ডস (ইটিএফস) বা ডিজিটাল গোল্ডে বিনিয়োগের মাধ্যমেও। সেপ্টেম্বরে এই খাতে রেকর্ড পরিমাণ অর্থ ঢুকেছে। এই বছর ইটিএফস-এ মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৭০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
খুচরা চাহিদা ছাড়াও, ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)-এর কারণেও সোনার দাম বাড়ছে। ডব্লিউজিসির মতে, ২০২৫ সালে তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে সোনার অংশ ৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৪ শতাংশ হয়েছে।
কোঠাক সিকিউরিটিজের পণ্য বিশেষজ্ঞ কায়নাত চেনওয়ালা বলেন, আরবিআই গত তিন বছর ধরে বিশ্বব্যাপী সোনার চাহিদার একটি ‘প্রধান ভিত্তি’ হয়ে উঠেছে। ব্যাংকটি তাদের বৈদেশিক মুদ্রা ধরে রাখার পরিমাণ বৃদ্ধি করতে, ডলারের ওপর নির্ভরতা কমাতে এবং ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় অর্থনীতিকে স্থিতিশীলতা দিতে সোনা মজুত করছে।
উৎসব এবং বিয়ের মৌসুম শুরু হওয়ায় দাম রেকর্ড উচ্চতায় থাকলেও সোনা ও রূপার খুচরা চাহিদা কমবে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক অব বরোদার মুখ্য অর্থনীতিবিদ মদন সবনবিশ বলেন, ‘ধনী শ্রেণি কেনা চালিয়ে যাবে, তবে নিম্ন আয়ের পরিবারের জন্য এটি একটি ধাক্কা। পরিমাণে কমলেও, অর্থের দিক থেকে চাহিদা বজায় থাকবে।’
সোনার দোকানের সামনে ভাবনা নামে এক ক্রেতা জানান, ‘এখন কেনার আগে আমাকে অনেক ভাবতে হচ্ছে যে কিনব কি না।’ আপাতত তিনি কেনা বন্ধ রেখেছেন এবং দাম কমার অপেক্ষা করছেন, যাতে বিয়ের বাকি কেনাকাটা সারতে পারেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের মধ্যে গয়না কেনার প্রবণতা অনেক বেশি। স্বল্প সময়ের জন্য কেনাকাটার পরিমাণ কমলেও দীর্ঘমেয়াদে এই মূল্যবান ধাতুর চাহিদা কমার সম্ভাবনা নেই।
এই প্রবণতা ভারতে বেশি কারণ সোনা সঞ্চয়ের অংশ হিসেবে সেখানে ভাবা হয়। অনেক ভারতীয়র কাছে এটি বিপদের উত্তম সঙ্গী।
মার্কিন বিনিয়োগ ব্যাঙ্ক মরগান স্ট্যানলির তথ্য অনুযায়ী, ভারতীয় পরিবারগুলোর কাছে মোট ৩.৮ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের সোনা আছে, যা দেশের মোট জিডিপির প্রায় ৮৮ দশমিক ৮ শতাংশ।
অর্থনীতিবিদ উপাসনা চাকরা এবং বাণী গম্ভীরা জানান, স্বর্ণের দাম বাড়ায় এটি মানুষের সম্পদের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। মুদ্রানীতি শিথিল হওয়ার কারণে কম সুদের সুবিধা এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর কমানোর মাধ্যমে আয় বৃদ্ধির সুবিধা পাচ্ছে ভারতীয় পরিবারগুলো।
রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
১ দিন আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১ দিন আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
২ দিন আগে