আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

‘এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে, চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।’ কবি শামসুর রাহমানের ‘পণ্ডশ্রম’ কবিতার এ বর্ণনাটি পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন কমে যাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা চলে। কারণ, এই বাজার মূলধন কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কে থাকেন। নিয়মিত বিরতিতে এ অবস্থা চলতে থাকলে আরও কমে যাওয়ার আতঙ্কে হাতের শেয়ার অনেকে কম দামেই ছেড়ে দেন। এ প্রবণতা শুধু গুটিকয়েক বিনিয়োগকারীকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে না; বরং সার্বিক পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতাকেই নষ্ট করছে।
এ পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা পুঁজিবাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য রেখেছেন সচেতনতামূলক বার্তা ও পরামর্শ। তাঁরা বলেছেন, বাজার মূলধন আগের দামের চেয়ে কমে গেলেও তাতে বিনিয়োগকারীর টাকা উধাও হয়ে যাচ্ছে না, কিংবা সেই টাকা কেউ নিয়েও চলে যাচ্ছেন না। এটা শুধু নির্দিষ্ট একটি দিন বা সময়ের জন্য কমেছে, যা বাজার মূলধন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমন্বয় হয়ে যাচ্ছে। তাই বাজার মূলধন কমে গেলে বিনিয়োগকারীদের এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ দেখছেন না। আবার যাঁরা মূলধন কমে যাওয়ার ইস্যুতে বিনিয়োগকারীর টাকা উধাও হয়ে গেছে বলে নানা মাধ্যমে প্রচার করছেন, তাঁরাও ভুল ধারণা থেকেই তা করছেন, যা একদম ঠিক হচ্ছে না।
তথ্য বলছে, গত দুই মাসে পুঁজিবাজারের বাজার মূলধন কমেছে ২৯ হাজার ৪৯৬ কোটি টাকা, যা গত ৮ আগস্ট ছিল ৭ লাখ ৩ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা। সেটি ৯ অক্টোবরে ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৪১৬ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। এ সময়ে পুঁজিবাজারে অনেক উত্থান-পতন ঘটেছে। এতে দরপতনের পাল্লা ভারী হওয়ায় বাজার মূলধনের এই অবনতি।
বাজারমূল্যের ওপর ভিত্তি করে কোনো কোম্পানির সব শেয়ারের দামের সমষ্টিই হলো কোম্পানির বাজার মূলধন। অর্থাৎ, কোনো কোম্পানির সব শেয়ারকে একটি শেয়ারের বাজারমূল্য দিয়ে গুণ করলে যে মূল্য দাঁড়ায়, সেটিই ওই কোম্পানির বাজার মূলধন। একইভাবে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির বাজার মূলধনের যোগফলই হলো একটি পুঁজিবাজারের বাজার মূলধন।
এ বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক শাকিল রিজভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজার মূলধন কমা আর উধাও হওয়া এক জিনিস নয়। মূলধন কমা মানে হলো বাজারে শেয়ারের যে দাম আগে ছিল, সেটা এখন নেই। একটি উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, ধরা যাক, একটা ভবনে ১০টি ফ্ল্যাট আছে। ১ কোটি করে ১০ কোটি টাকায় ১০ জন কিনলেন। তাহলে ভবনের দাম হলো ১০ কোটি। এটিই হলো ওই ভবনের বাজার মূলধন। পরে বাজারে ফ্ল্যাটের চাহিদা তৈরি হওয়ায় প্রতিটির দাম বেড়ে হলো দেড় কোটি টাকা। ফলে বাজার মূলধন দাঁড়াবে ১৫ কোটি টাকা। যদি এর চাহিদা আরও বেড়ে প্রতি ফ্ল্যাটের দাম ২ কোটি হয়, তাহলে বাজার মূলধন হবে ২০ কোটি টাকা।
একইভাবে টাকা কমে যাওয়ার ভিত্তিটা ঠিক উল্টো। ধরা যাক, ফ্ল্যাটমালিকদের মধ্যে একজনের টাকা দরকার। তিনি দেড় কোটি টাকায় তাঁর ফ্ল্যাট বিক্রি করলেন। সবাই ফ্ল্যাট বিক্রি করেননি। কিন্তু তারপরও ওই একটি ফ্ল্যাটের বাজারমূল্যের ভিত্তিতে এখন পুরো ভবনের বাজার মূলধন হবে ১৫ কোটি টাকা। পরবর্তী সময়ে যদি আরও একজনের টাকা দরকার, সে সময় যদি মন্দা থাকে এবং তিনি ১ কোটি টাকায় একটি ফ্ল্যাট বিক্রি করেন, তাহলে বাজার মূলধন দাঁড়াবে ১০ কোটি। এ ক্ষেত্রেও সবাই কিন্তু ফ্ল্যাট বিক্রি করেননি এবং তিনিও লোকসান করেননি। কারণ, যে দামে ফ্ল্যাট কিনেছিলেন, সে দামেই বিক্রি করলেন। তবে বাজার মূলধন ঠিকই কমেছে। পরবর্তীতে যদি ফ্ল্যাটের চাহিদা বেড়ে যায় এবং কেউ যদি ৩ কোটি টাকায় একটি ফ্ল্যাট বিক্রি করেন, তাহলেও ফের ওই পুরো ভবনের বাজার মূলধন বেড়ে ৩০ কোটি টাকা হয়ে যাবে।
এ বিষয়ে ডিএসইর সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহমদ রশিদ লালী বলেন, বাজার ওঠানামার সঙ্গে মূলধনের সম্পর্ক। বাজারে পতন হলেই বাজার মূলধন কমে। টাকা কেউ নিয়ে চলে যান না বা কোথাও পাঠিয়েও দেন না।
মিডওয়ে সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশেকুর রহমান বলেন, একজন ৭০ টাকার শেয়ার ৫০ টাকায় বিক্রি করলে অন্য কেউ টাকা নিয়ে যান না। যাঁর শেয়ার, তিনিই টাকা পান। তবে শেয়ারের মূল্য কমে যাওয়ায় বাজার মূলধন কমে যায়।

‘এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে, চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।’ কবি শামসুর রাহমানের ‘পণ্ডশ্রম’ কবিতার এ বর্ণনাটি পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন কমে যাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা চলে। কারণ, এই বাজার মূলধন কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কে থাকেন। নিয়মিত বিরতিতে এ অবস্থা চলতে থাকলে আরও কমে যাওয়ার আতঙ্কে হাতের শেয়ার অনেকে কম দামেই ছেড়ে দেন। এ প্রবণতা শুধু গুটিকয়েক বিনিয়োগকারীকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে না; বরং সার্বিক পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতাকেই নষ্ট করছে।
এ পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা পুঁজিবাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য রেখেছেন সচেতনতামূলক বার্তা ও পরামর্শ। তাঁরা বলেছেন, বাজার মূলধন আগের দামের চেয়ে কমে গেলেও তাতে বিনিয়োগকারীর টাকা উধাও হয়ে যাচ্ছে না, কিংবা সেই টাকা কেউ নিয়েও চলে যাচ্ছেন না। এটা শুধু নির্দিষ্ট একটি দিন বা সময়ের জন্য কমেছে, যা বাজার মূলধন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমন্বয় হয়ে যাচ্ছে। তাই বাজার মূলধন কমে গেলে বিনিয়োগকারীদের এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ দেখছেন না। আবার যাঁরা মূলধন কমে যাওয়ার ইস্যুতে বিনিয়োগকারীর টাকা উধাও হয়ে গেছে বলে নানা মাধ্যমে প্রচার করছেন, তাঁরাও ভুল ধারণা থেকেই তা করছেন, যা একদম ঠিক হচ্ছে না।
তথ্য বলছে, গত দুই মাসে পুঁজিবাজারের বাজার মূলধন কমেছে ২৯ হাজার ৪৯৬ কোটি টাকা, যা গত ৮ আগস্ট ছিল ৭ লাখ ৩ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা। সেটি ৯ অক্টোবরে ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৪১৬ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। এ সময়ে পুঁজিবাজারে অনেক উত্থান-পতন ঘটেছে। এতে দরপতনের পাল্লা ভারী হওয়ায় বাজার মূলধনের এই অবনতি।
বাজারমূল্যের ওপর ভিত্তি করে কোনো কোম্পানির সব শেয়ারের দামের সমষ্টিই হলো কোম্পানির বাজার মূলধন। অর্থাৎ, কোনো কোম্পানির সব শেয়ারকে একটি শেয়ারের বাজারমূল্য দিয়ে গুণ করলে যে মূল্য দাঁড়ায়, সেটিই ওই কোম্পানির বাজার মূলধন। একইভাবে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির বাজার মূলধনের যোগফলই হলো একটি পুঁজিবাজারের বাজার মূলধন।
এ বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক শাকিল রিজভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজার মূলধন কমা আর উধাও হওয়া এক জিনিস নয়। মূলধন কমা মানে হলো বাজারে শেয়ারের যে দাম আগে ছিল, সেটা এখন নেই। একটি উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, ধরা যাক, একটা ভবনে ১০টি ফ্ল্যাট আছে। ১ কোটি করে ১০ কোটি টাকায় ১০ জন কিনলেন। তাহলে ভবনের দাম হলো ১০ কোটি। এটিই হলো ওই ভবনের বাজার মূলধন। পরে বাজারে ফ্ল্যাটের চাহিদা তৈরি হওয়ায় প্রতিটির দাম বেড়ে হলো দেড় কোটি টাকা। ফলে বাজার মূলধন দাঁড়াবে ১৫ কোটি টাকা। যদি এর চাহিদা আরও বেড়ে প্রতি ফ্ল্যাটের দাম ২ কোটি হয়, তাহলে বাজার মূলধন হবে ২০ কোটি টাকা।
একইভাবে টাকা কমে যাওয়ার ভিত্তিটা ঠিক উল্টো। ধরা যাক, ফ্ল্যাটমালিকদের মধ্যে একজনের টাকা দরকার। তিনি দেড় কোটি টাকায় তাঁর ফ্ল্যাট বিক্রি করলেন। সবাই ফ্ল্যাট বিক্রি করেননি। কিন্তু তারপরও ওই একটি ফ্ল্যাটের বাজারমূল্যের ভিত্তিতে এখন পুরো ভবনের বাজার মূলধন হবে ১৫ কোটি টাকা। পরবর্তী সময়ে যদি আরও একজনের টাকা দরকার, সে সময় যদি মন্দা থাকে এবং তিনি ১ কোটি টাকায় একটি ফ্ল্যাট বিক্রি করেন, তাহলে বাজার মূলধন দাঁড়াবে ১০ কোটি। এ ক্ষেত্রেও সবাই কিন্তু ফ্ল্যাট বিক্রি করেননি এবং তিনিও লোকসান করেননি। কারণ, যে দামে ফ্ল্যাট কিনেছিলেন, সে দামেই বিক্রি করলেন। তবে বাজার মূলধন ঠিকই কমেছে। পরবর্তীতে যদি ফ্ল্যাটের চাহিদা বেড়ে যায় এবং কেউ যদি ৩ কোটি টাকায় একটি ফ্ল্যাট বিক্রি করেন, তাহলেও ফের ওই পুরো ভবনের বাজার মূলধন বেড়ে ৩০ কোটি টাকা হয়ে যাবে।
এ বিষয়ে ডিএসইর সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহমদ রশিদ লালী বলেন, বাজার ওঠানামার সঙ্গে মূলধনের সম্পর্ক। বাজারে পতন হলেই বাজার মূলধন কমে। টাকা কেউ নিয়ে চলে যান না বা কোথাও পাঠিয়েও দেন না।
মিডওয়ে সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশেকুর রহমান বলেন, একজন ৭০ টাকার শেয়ার ৫০ টাকায় বিক্রি করলে অন্য কেউ টাকা নিয়ে যান না। যাঁর শেয়ার, তিনিই টাকা পান। তবে শেয়ারের মূল্য কমে যাওয়ায় বাজার মূলধন কমে যায়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

‘এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে, চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।’ কবি শামসুর রাহমানের ‘পণ্ডশ্রম’ কবিতার এ বর্ণনাটি পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন কমে যাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা চলে। কারণ, এই বাজার মূলধন কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কে থাকেন। নিয়মিত বিরতিতে এ অবস্থা চলতে থাকলে আরও কমে যাওয়ার আতঙ্কে হাত
১১ অক্টোবর ২০২৪
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

‘এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে, চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।’ কবি শামসুর রাহমানের ‘পণ্ডশ্রম’ কবিতার এ বর্ণনাটি পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন কমে যাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা চলে। কারণ, এই বাজার মূলধন কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কে থাকেন। নিয়মিত বিরতিতে এ অবস্থা চলতে থাকলে আরও কমে যাওয়ার আতঙ্কে হাত
১১ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

‘এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে, চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।’ কবি শামসুর রাহমানের ‘পণ্ডশ্রম’ কবিতার এ বর্ণনাটি পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন কমে যাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা চলে। কারণ, এই বাজার মূলধন কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কে থাকেন। নিয়মিত বিরতিতে এ অবস্থা চলতে থাকলে আরও কমে যাওয়ার আতঙ্কে হাত
১১ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

‘এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে, চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।’ কবি শামসুর রাহমানের ‘পণ্ডশ্রম’ কবিতার এ বর্ণনাটি পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন কমে যাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা চলে। কারণ, এই বাজার মূলধন কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কে থাকেন। নিয়মিত বিরতিতে এ অবস্থা চলতে থাকলে আরও কমে যাওয়ার আতঙ্কে হাত
১১ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে