বিজ্ঞপ্তি
ঢাকায় অনুষ্ঠিত ‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’ অনুষ্ঠানে ‘স্টাডি অস্ট্রেলিয়া উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জ ২০২৫’-এর বাংলাদেশের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এই মর্যাদাপূর্ণ প্রতিযোগিতায় ঢাকার আগা খান একাডেমির শিক্ষার্থীরা জয়লাভ করেছে। ২৬ জুন এই উৎসবের মাধ্যমে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশন (অস্ট্রেড) কর্তৃক আয়োজিত ‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’ ছিল বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বমানের শিক্ষা এবং প্রিমিয়াম খাদ্য ও পানীয় পণ্য উদ্যাপনের ক্ষেত্রে প্রথমবারের মতো একটি প্রদর্শনী। ঢাকায় আয়োজিত এই প্রদর্শনী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের জন্য অস্ট্রেলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয়ে তাদের ক্যারিয়ারের আকাঙ্ক্ষা সমর্থন করার জন্য পরিকল্পিত শিক্ষামূলক কর্মসূচি অন্বেষণ করার এক অমূল্য সুযোগ তৈরি করেছে। সম্ভাব্য শিক্ষার্থীরা অ্যালামনাই ফায়ার সাইড টকে অংশ নিয়ে একজন সাবেক শিক্ষার্থীর অভিজ্ঞতা থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’র সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অস্ট্রেড ‘স্টাডি অস্ট্রেলিয়া উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জ ২০২৫ বাংলাদেশ’-এর চূড়ান্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এই চ্যালেঞ্জে বাংলাদেশি স্কুলের প্রতিনিধিত্বকারী পাঁচটি ফাইনালিস্ট দল তাদের উদ্ভাবনী ধারণাগুলো একটি দক্ষ বিচারক প্যানেলের সামনে উপস্থাপন করে।
স্টাডি অস্ট্রেলিয়া উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জ (SAEC) ছিল অস্ট্রেড দ্বারা আয়োজিত একটি ৩ সপ্তাহের হাইব্রিড প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রাম দশম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাস্তব জগতের দক্ষতার সঙ্গে সজ্জিত করে উদ্ভাবন, নেতৃত্ব এবং সমস্যা সমাধানে সক্ষম করে তোলে। অস্ট্রেলিয়ান শিক্ষাবিদ এবং শিল্পনেতাদের পরামর্শে শিক্ষার্থীরা সবুজ প্রযুক্তি ও টেকসই সমাধান, মানবকেন্দ্রিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সামাজিক কল্যাণের জন্য ডিজিটাল রূপান্তরের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলোর ব্যবসায়িক সমাধান তৈরি এবং উপস্থাপনের জন্য দলবদ্ধভাবে সহযোগিতা করেছে।
‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’তে বাংলাদেশভিত্তিক আমদানিকারক ও পরিবেশকদের সঙ্গে অংশীদারত্বে প্রিমিয়াম অস্ট্রেলিয়ান প্যাকেজড ও প্রস্তুতকৃত খাদ্যপণ্যও প্রদর্শিত হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ান উপাদান দিয়ে তৈরি খাবারের নমুনা অস্ট্রেলিয়ার রন্ধনসম্পর্কীয় বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য প্রদর্শন করেছে।
‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’ সম্পর্কে বলতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনার মি. ভিক সিং বলেন, ‘আমরা ঢাকায় ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া আয়োজন করতে পেরে খুবই আনন্দিত, যা শিক্ষা ও রন্ধনপ্রণালিতে অস্ট্রেলিয়ার উৎকর্ষ প্রদর্শন করে। এই উৎসব বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত শিক্ষার সুযোগ অন্বেষণ করার সুযোগ দেয়, পাশাপাশি পরিবার ও খাদ্য উৎসাহীদের অস্ট্রেলিয়ার প্রিমিয়াম পণ্যগুলোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় এবং অস্ট্রেলিয়ান পণ্যের প্রতি ক্রমবর্ধমান আগ্রহ প্রদর্শনের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও ভোক্তাদের অস্ট্রেলিয়ার উৎকর্ষ ও উদ্ভাবনের প্রকৃত স্বাদ প্রদানের লক্ষ্য রাখি।’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত ‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’ অনুষ্ঠানে ‘স্টাডি অস্ট্রেলিয়া উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জ ২০২৫’-এর বাংলাদেশের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এই মর্যাদাপূর্ণ প্রতিযোগিতায় ঢাকার আগা খান একাডেমির শিক্ষার্থীরা জয়লাভ করেছে। ২৬ জুন এই উৎসবের মাধ্যমে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশন (অস্ট্রেড) কর্তৃক আয়োজিত ‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’ ছিল বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বমানের শিক্ষা এবং প্রিমিয়াম খাদ্য ও পানীয় পণ্য উদ্যাপনের ক্ষেত্রে প্রথমবারের মতো একটি প্রদর্শনী। ঢাকায় আয়োজিত এই প্রদর্শনী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের জন্য অস্ট্রেলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয়ে তাদের ক্যারিয়ারের আকাঙ্ক্ষা সমর্থন করার জন্য পরিকল্পিত শিক্ষামূলক কর্মসূচি অন্বেষণ করার এক অমূল্য সুযোগ তৈরি করেছে। সম্ভাব্য শিক্ষার্থীরা অ্যালামনাই ফায়ার সাইড টকে অংশ নিয়ে একজন সাবেক শিক্ষার্থীর অভিজ্ঞতা থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’র সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অস্ট্রেড ‘স্টাডি অস্ট্রেলিয়া উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জ ২০২৫ বাংলাদেশ’-এর চূড়ান্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এই চ্যালেঞ্জে বাংলাদেশি স্কুলের প্রতিনিধিত্বকারী পাঁচটি ফাইনালিস্ট দল তাদের উদ্ভাবনী ধারণাগুলো একটি দক্ষ বিচারক প্যানেলের সামনে উপস্থাপন করে।
স্টাডি অস্ট্রেলিয়া উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জ (SAEC) ছিল অস্ট্রেড দ্বারা আয়োজিত একটি ৩ সপ্তাহের হাইব্রিড প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রাম দশম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাস্তব জগতের দক্ষতার সঙ্গে সজ্জিত করে উদ্ভাবন, নেতৃত্ব এবং সমস্যা সমাধানে সক্ষম করে তোলে। অস্ট্রেলিয়ান শিক্ষাবিদ এবং শিল্পনেতাদের পরামর্শে শিক্ষার্থীরা সবুজ প্রযুক্তি ও টেকসই সমাধান, মানবকেন্দ্রিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সামাজিক কল্যাণের জন্য ডিজিটাল রূপান্তরের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলোর ব্যবসায়িক সমাধান তৈরি এবং উপস্থাপনের জন্য দলবদ্ধভাবে সহযোগিতা করেছে।
‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’তে বাংলাদেশভিত্তিক আমদানিকারক ও পরিবেশকদের সঙ্গে অংশীদারত্বে প্রিমিয়াম অস্ট্রেলিয়ান প্যাকেজড ও প্রস্তুতকৃত খাদ্যপণ্যও প্রদর্শিত হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ান উপাদান দিয়ে তৈরি খাবারের নমুনা অস্ট্রেলিয়ার রন্ধনসম্পর্কীয় বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য প্রদর্শন করেছে।
‘ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া’ সম্পর্কে বলতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনার মি. ভিক সিং বলেন, ‘আমরা ঢাকায় ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া আয়োজন করতে পেরে খুবই আনন্দিত, যা শিক্ষা ও রন্ধনপ্রণালিতে অস্ট্রেলিয়ার উৎকর্ষ প্রদর্শন করে। এই উৎসব বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত শিক্ষার সুযোগ অন্বেষণ করার সুযোগ দেয়, পাশাপাশি পরিবার ও খাদ্য উৎসাহীদের অস্ট্রেলিয়ার প্রিমিয়াম পণ্যগুলোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় এবং অস্ট্রেলিয়ান পণ্যের প্রতি ক্রমবর্ধমান আগ্রহ প্রদর্শনের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও ভোক্তাদের অস্ট্রেলিয়ার উৎকর্ষ ও উদ্ভাবনের প্রকৃত স্বাদ প্রদানের লক্ষ্য রাখি।’
ভারতের রাজধানী দিল্লির প্রাণবন্ত এলাকা লাজপৎ নগর। সেখানে গয়নার দোকানগুলোতে উপচেপড়া ভিড়। দীপাবলির আগে গয়না কিনতে এসেছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভারতীয়রা। সোনার আকাশচুম্বী দাম, তবে অনেকে মনে করেন দীপাবলির আলোয় ঘর সাজানোর আগে একটুখানি সোনার গয়নার ঘরে আনা যেন সৌভাগ্য নিয়ে আসা।
২২ মিনিট আগেরাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
২১ ঘণ্টা আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১ দিন আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগে