ড্যাফোডিল কম্পিউটারস পণ্য ও সলিউশন সরবরাহকারী শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল কম্পিউটারস পিএলসি (ডিসিএল) ও ডিজিটাল সলিউশনের কোম্পানি এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে। ড্যাফোডিল টাওয়ারে এই এমওইউ সই হয়।
সমঝোতা স্মারক সই ডিসিএল ও এপেক্স ডিএমআইটির মধ্যে সিএসআর প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য একটি কৌশলগত অংশীদারত্বের অংশ। এর লক্ষ্য সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়ের উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল প্রতিভা বিকাশের সাহায্য করা, তাদের কম্পিউটার এবং উদ্ভাবনী সমাধানগুলোতে অ্যাক্সেস দেওয়া এবং তাদের সামগ্রিক বিকাশের জন্য অধিক পরিষেবা সরবরাহ করা।
চুক্তির শর্তানুযায়ী, ডিসিএল এবং এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের পার্টনার, সরবরাহকারী এবং সলিউশন প্রোভাইডার হিসেবে ডিসিএল ব্র্যান্ডের কম্পিউটারে বিশেষ মূল্য নির্ধারণ ও ভ্যালু অ্যাডেড সেবা দেবে। এই পরিষেবাগুলোর মধ্যে বর্ধিত ওয়ারেন্টি, অগ্রাধিকার প্রযুক্তিগত সহায়তা, অন-সাইট ইনস্টলেশনে এবং প্রাক-ইনস্টল সফটওয়্যার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এপেক্স ডিএমআইটি বিশেষ মূল্য ড্যাফোডিল থেকে কম্পিউটার সংগ্রহ করবে এবং সারা বছর বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত কমিউনিটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুদান দেবে।
ড্যাফোডিল ফ্যামিলির চেয়ারম্যান মো. সবুর খান বলেন, ‘এই পার্টনারশিপের সুযোগ নিয়ে আমরা রোমাঞ্চিত। আমাদের পার্টনার এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের চাহিদা পূরণের জন্য অসাধারণ পণ্য ও সেবা সরবরাহ করাই আমাদের লক্ষ্য।’
এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাইক কাজী বলেন, ‘আমরা ড্যাফোডিল কম্পিউটারস পিএলসির সঙ্গে সহযোগিতা করতে পেরে আনন্দিত। এপেক্স তাদের মোট মুনাফার ১ শতাংশ বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাপী কম ভাগ্যবান ও দারিদ্র্যপীড়িত জনগোষ্ঠীর সহায়তা প্রদান এবং সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়ের ১০০ টিরও বেশি উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের পরিকল্পনা করতে এপেক্স অনুপ্রাণিত করেছে।’
ড্যাফোডিল কম্পিউটারস লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক জাফর আহমেদ পাটোয়ারী এবং এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক ইসমত জাহান চুক্তিতে সই করেন। চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ড্যাফোডিল কম্পিউটারস পণ্য ও সলিউশন সরবরাহকারী শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল কম্পিউটারস পিএলসি (ডিসিএল) ও ডিজিটাল সলিউশনের কোম্পানি এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে। ড্যাফোডিল টাওয়ারে এই এমওইউ সই হয়।
সমঝোতা স্মারক সই ডিসিএল ও এপেক্স ডিএমআইটির মধ্যে সিএসআর প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য একটি কৌশলগত অংশীদারত্বের অংশ। এর লক্ষ্য সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়ের উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল প্রতিভা বিকাশের সাহায্য করা, তাদের কম্পিউটার এবং উদ্ভাবনী সমাধানগুলোতে অ্যাক্সেস দেওয়া এবং তাদের সামগ্রিক বিকাশের জন্য অধিক পরিষেবা সরবরাহ করা।
চুক্তির শর্তানুযায়ী, ডিসিএল এবং এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের পার্টনার, সরবরাহকারী এবং সলিউশন প্রোভাইডার হিসেবে ডিসিএল ব্র্যান্ডের কম্পিউটারে বিশেষ মূল্য নির্ধারণ ও ভ্যালু অ্যাডেড সেবা দেবে। এই পরিষেবাগুলোর মধ্যে বর্ধিত ওয়ারেন্টি, অগ্রাধিকার প্রযুক্তিগত সহায়তা, অন-সাইট ইনস্টলেশনে এবং প্রাক-ইনস্টল সফটওয়্যার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এপেক্স ডিএমআইটি বিশেষ মূল্য ড্যাফোডিল থেকে কম্পিউটার সংগ্রহ করবে এবং সারা বছর বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত কমিউনিটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুদান দেবে।
ড্যাফোডিল ফ্যামিলির চেয়ারম্যান মো. সবুর খান বলেন, ‘এই পার্টনারশিপের সুযোগ নিয়ে আমরা রোমাঞ্চিত। আমাদের পার্টনার এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের চাহিদা পূরণের জন্য অসাধারণ পণ্য ও সেবা সরবরাহ করাই আমাদের লক্ষ্য।’
এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাইক কাজী বলেন, ‘আমরা ড্যাফোডিল কম্পিউটারস পিএলসির সঙ্গে সহযোগিতা করতে পেরে আনন্দিত। এপেক্স তাদের মোট মুনাফার ১ শতাংশ বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাপী কম ভাগ্যবান ও দারিদ্র্যপীড়িত জনগোষ্ঠীর সহায়তা প্রদান এবং সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়ের ১০০ টিরও বেশি উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের পরিকল্পনা করতে এপেক্স অনুপ্রাণিত করেছে।’
ড্যাফোডিল কম্পিউটারস লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক জাফর আহমেদ পাটোয়ারী এবং এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক ইসমত জাহান চুক্তিতে সই করেন। চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৩ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
২১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
২১ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১ দিন আগে