রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং শক্তি ফাউন্ডেশন মধ্যে বৃক্ষরোপণ ও সবুজায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। যা রাজউকের আওতাধীন এলাকাগুলো গ্রিন সিটিতে রূপান্তর ও পরিবেশ দূষণ রোধে কাজ করবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজউক ভবনে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষে রাজউক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার ও শক্তি ফাউন্ডেশনের পক্ষে শক্তি ফাউন্ডেশন সিনিয়র ডিরেক্টর মো. শরীফুল ইসলাম এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন।
রাজউক সূত্রে জানা গেছে, রাজউক তার আওতাধীন এলাকা সমূহ সুপরিকল্পিতভাবে জীব-বৈচিত্র্যে ভরা, বসবাসের উপযোগী, বিশ্বের অন্যতম নান্দনিক, গ্রিন সিটিতে রূপান্তর করার জন্য যুগান্তকারী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এই সমঝোতা স্মারকের অধীনে রাজউক ও শক্তি ফাউন্ডেশন বাস্তুসংস্থান পুনর্বাসন প্রকল্পে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছে।
রাজউক সূত্রে আরও জানা গেছে, এ কাজের জন্য শক্তি ফাউন্ডেশন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও উপকরণ সরবরাহসহ বৃক্ষরোপণ ও সবুজায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকবে। এ ছাড়া রোপিত বৃক্ষের প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণ কাজ পরিচালনা করবে। শক্তি ফাউন্ডেশন রাজউকের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর বিরূপ প্রভাবের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য রাজউকের আওতাধীন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক স্থান, খেলার মাঠ, পার্ক, রাস্তার মিডিয়ান ও কিনারা, লেক পাড়ে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে সবুজায়ন করে পরিবেশ দূষণ রোধে কাজ করবে। যেকোনো বিরূপ এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সরকারি বাহিনীর সহায়তা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ যেকোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা প্রতিরোধে রাজউক শক্তি ফাউন্ডেশনকে সহযোগিতা করবে।
শক্তি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের প্রথম পর্যায়ের বৃহত্তম একটি বেসরকারি উন্নয়নমূলক সংস্থা হিসাবে উন্নত এবং নৈসর্গিক প্রকৃতিসম্পন্ন ভবিষ্যতের জন্য ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’ নির্ধারণ এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনকল্যাণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রায় সব জেলায় জলবায়ু পরিবর্তনে সংকট নিরসনের কার্যক্রম হিসাবে ইতিমধ্যে ঢাকা শহরে প্রায় ৪০ হাজার ও ঢাকার বাইরে ৩৭টি ডিসি অফিসে ৯ হাজার বৃক্ষরোপণ করেছে। এই সমঝোতা স্মারকের মেয়াদকাল ৫ বছর। ২০২৯ সালের ১৪ জুন শেষ হবে।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং শক্তি ফাউন্ডেশন মধ্যে বৃক্ষরোপণ ও সবুজায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। যা রাজউকের আওতাধীন এলাকাগুলো গ্রিন সিটিতে রূপান্তর ও পরিবেশ দূষণ রোধে কাজ করবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজউক ভবনে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষে রাজউক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার ও শক্তি ফাউন্ডেশনের পক্ষে শক্তি ফাউন্ডেশন সিনিয়র ডিরেক্টর মো. শরীফুল ইসলাম এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন।
রাজউক সূত্রে জানা গেছে, রাজউক তার আওতাধীন এলাকা সমূহ সুপরিকল্পিতভাবে জীব-বৈচিত্র্যে ভরা, বসবাসের উপযোগী, বিশ্বের অন্যতম নান্দনিক, গ্রিন সিটিতে রূপান্তর করার জন্য যুগান্তকারী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এই সমঝোতা স্মারকের অধীনে রাজউক ও শক্তি ফাউন্ডেশন বাস্তুসংস্থান পুনর্বাসন প্রকল্পে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছে।
রাজউক সূত্রে আরও জানা গেছে, এ কাজের জন্য শক্তি ফাউন্ডেশন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও উপকরণ সরবরাহসহ বৃক্ষরোপণ ও সবুজায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকবে। এ ছাড়া রোপিত বৃক্ষের প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণ কাজ পরিচালনা করবে। শক্তি ফাউন্ডেশন রাজউকের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর বিরূপ প্রভাবের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য রাজউকের আওতাধীন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক স্থান, খেলার মাঠ, পার্ক, রাস্তার মিডিয়ান ও কিনারা, লেক পাড়ে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে সবুজায়ন করে পরিবেশ দূষণ রোধে কাজ করবে। যেকোনো বিরূপ এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সরকারি বাহিনীর সহায়তা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ যেকোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা প্রতিরোধে রাজউক শক্তি ফাউন্ডেশনকে সহযোগিতা করবে।
শক্তি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের প্রথম পর্যায়ের বৃহত্তম একটি বেসরকারি উন্নয়নমূলক সংস্থা হিসাবে উন্নত এবং নৈসর্গিক প্রকৃতিসম্পন্ন ভবিষ্যতের জন্য ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’ নির্ধারণ এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনকল্যাণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রায় সব জেলায় জলবায়ু পরিবর্তনে সংকট নিরসনের কার্যক্রম হিসাবে ইতিমধ্যে ঢাকা শহরে প্রায় ৪০ হাজার ও ঢাকার বাইরে ৩৭টি ডিসি অফিসে ৯ হাজার বৃক্ষরোপণ করেছে। এই সমঝোতা স্মারকের মেয়াদকাল ৫ বছর। ২০২৯ সালের ১৪ জুন শেষ হবে।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
২০ ঘণ্টা আগে