ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেডের ৫১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত এ সভায় শেয়ারহোল্ডাররা বিগত বছরের (২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত) ডিরেক্টরস রিপোর্ট, অডিটরস রিপোর্ট ও অডিটেড ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট অনুমোদন করেছেন। এছাড়া সভায় মোট ৩০০ শতাংশ চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের নির্দেশনা অনুসরণ করে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই এজিএম অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কোম্পানির চেয়ারম্যান মাসুদ খানের সভাপতিত্বতে সভায় ডিরেক্টরদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—মো. জাভেদ আখতার, জিনিয়া তানজিনা হক, এস ও এম রাশেদুল কাইউম, মো. আবুল হোসাইন ও রেজাউল হক চৌধুরী। এছাড়া কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ নাহারুল ইসলাম মোল্লা, কোম্পানির স্ট্যাচুটরি অডিটর ও ইনডিপেনডেন্ট স্ক্রুটিনাইজারসহ উল্লেখযোগ্য শেয়ার হোল্ডারও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সভায় অংশগ্রহণ করেন।
ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাসুদ খান বলেন, ‘বৈশ্বিক ব্যবসার অংশ হিসেবে ২০২৩ সালে আমাদের কোম্পানিকে অনেক ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। যে কারণে এ বছরে মোট মুনাফা কমেছে। তবে ব্যবসায়িক প্রতিকূল পরিস্থিতি কাটিয়ে আমরা নিট মুনাফা বাড়াতে সক্ষম হয়েছি। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে নিট মুনাফা বেড়েছে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। অভ্যন্তরীণ অনেক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও ২০২৩ সালের জন্য কোম্পানি ৩০০ শতাংশ নগদ চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।’
তিনি আরও বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট বা অনুপুষ্টিকণা ঘাটতি মোকাবিলায় জোর প্রদান এবং মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্যের বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি কাজ করেছে। আমাদের ফ্ল্যাগশিপ ব্র্যান্ড হরলিকসের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে পুষ্টিহীনতা দূরকরণ ও ভিশন ২০৪১ এ স্বাস্থ্য খাতে উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য অর্জনে সরকারের যে ভিশন সেটি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতন বাড়ানোর মাধ্যমে সুস্থ ও টেকসই জাতি গঠনে ভূমিকা রাখাই আমাদের লক্ষ্য।
দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নিত্যব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) প্রস্তুতকারী কোম্পানি ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেড (ইউসিএল) ১৯৭৪ সাল থেকে বাংলাদেশে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। চার দশকের অসাধারণ পথচলায় দেশের স্বাস্থ্য-খাদ্য-পানীয় ক্যাটাগরিতে ইউসিএল শক্তভাবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। ইউসিএলের পোর্টফোলিওতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে হরলিক্স, মালটোভা, বুস্ট, গ্লুকোম্যাক্স-ডি এর মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড।
ইউনিলিভারের বৈশ্বিক টেকসই লক্ষ্যমাত্রা হলো প্লাস্টিক, প্রকৃতি, জলবায়ু ও মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নতি করা। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে বাংলাদেশের জন্য বর্জ্যমুক্ত ভবিষ্যৎ গঠনের পাশাপাশি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন বিশেষ করে ক্ষুধা নির্মূল (এসডিজি ২) এবং সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণের (এসডিজি ৩) বিষয়ে অগ্রগতি অর্জন করছে।
এই সংশ্লিষ্ট আরও তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: (www.unileverconsumercarebd.com)
কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে জিজ্ঞেস করুন: ([email protected])
ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেডের ৫১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত এ সভায় শেয়ারহোল্ডাররা বিগত বছরের (২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত) ডিরেক্টরস রিপোর্ট, অডিটরস রিপোর্ট ও অডিটেড ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট অনুমোদন করেছেন। এছাড়া সভায় মোট ৩০০ শতাংশ চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের নির্দেশনা অনুসরণ করে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই এজিএম অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কোম্পানির চেয়ারম্যান মাসুদ খানের সভাপতিত্বতে সভায় ডিরেক্টরদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—মো. জাভেদ আখতার, জিনিয়া তানজিনা হক, এস ও এম রাশেদুল কাইউম, মো. আবুল হোসাইন ও রেজাউল হক চৌধুরী। এছাড়া কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ নাহারুল ইসলাম মোল্লা, কোম্পানির স্ট্যাচুটরি অডিটর ও ইনডিপেনডেন্ট স্ক্রুটিনাইজারসহ উল্লেখযোগ্য শেয়ার হোল্ডারও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সভায় অংশগ্রহণ করেন।
ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাসুদ খান বলেন, ‘বৈশ্বিক ব্যবসার অংশ হিসেবে ২০২৩ সালে আমাদের কোম্পানিকে অনেক ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। যে কারণে এ বছরে মোট মুনাফা কমেছে। তবে ব্যবসায়িক প্রতিকূল পরিস্থিতি কাটিয়ে আমরা নিট মুনাফা বাড়াতে সক্ষম হয়েছি। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে নিট মুনাফা বেড়েছে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। অভ্যন্তরীণ অনেক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও ২০২৩ সালের জন্য কোম্পানি ৩০০ শতাংশ নগদ চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।’
তিনি আরও বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট বা অনুপুষ্টিকণা ঘাটতি মোকাবিলায় জোর প্রদান এবং মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্যের বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি কাজ করেছে। আমাদের ফ্ল্যাগশিপ ব্র্যান্ড হরলিকসের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে পুষ্টিহীনতা দূরকরণ ও ভিশন ২০৪১ এ স্বাস্থ্য খাতে উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য অর্জনে সরকারের যে ভিশন সেটি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতন বাড়ানোর মাধ্যমে সুস্থ ও টেকসই জাতি গঠনে ভূমিকা রাখাই আমাদের লক্ষ্য।
দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নিত্যব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) প্রস্তুতকারী কোম্পানি ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেড (ইউসিএল) ১৯৭৪ সাল থেকে বাংলাদেশে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। চার দশকের অসাধারণ পথচলায় দেশের স্বাস্থ্য-খাদ্য-পানীয় ক্যাটাগরিতে ইউসিএল শক্তভাবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। ইউসিএলের পোর্টফোলিওতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে হরলিক্স, মালটোভা, বুস্ট, গ্লুকোম্যাক্স-ডি এর মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড।
ইউনিলিভারের বৈশ্বিক টেকসই লক্ষ্যমাত্রা হলো প্লাস্টিক, প্রকৃতি, জলবায়ু ও মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নতি করা। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে বাংলাদেশের জন্য বর্জ্যমুক্ত ভবিষ্যৎ গঠনের পাশাপাশি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন বিশেষ করে ক্ষুধা নির্মূল (এসডিজি ২) এবং সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণের (এসডিজি ৩) বিষয়ে অগ্রগতি অর্জন করছে।
এই সংশ্লিষ্ট আরও তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: (www.unileverconsumercarebd.com)
কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে জিজ্ঞেস করুন: ([email protected])
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
৮ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১৭ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে