ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফে ‘প্রতিস্বর’ নামের একটি বই নিয়ে সাহিত্য আড্ডার আয়োজন করেছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এই আড্ডায় রিডিং ক্যাফের বিভিন্ন সদস্য অংশ নেন।
ব্র্যাক ব্যাংকের সাহিত্যানুরাগী একদল ব্যাংকারদের লেখা ‘প্রতিস্বর’ বইটি অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়। এটিই বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকের পাঠচক্রের সদস্যদের লেখা নিয়ে প্রথম বই। এটি এমন একটি সাহিত্য সংকলন, যা মূলত ব্র্যাক ব্যাংকে কর্মরত কর্মকর্তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে প্রতিফলিত করেছে। ছোটগল্প, কবিতা, ভ্রমণকাহিনি, রম্য ও প্রবন্ধ নিয়ে প্রকাশিত এই সংকলনটি ব্যাংকের সহকর্মীদের বহুমুখী সাহিত্যিক প্রতিভা এবং দক্ষতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত সাহিত্যসভায় রিডিং ক্যাফের সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ব্র্যাক ব্যাংকে বিদ্যমান বইপড়া এবং সাহিত্য-সংশ্লিষ্ট সংস্কৃতিকেই তুলে ধরে। আড্ডায় বিভিন্ন সদস্য যাদের মধ্যে রয়েছেন অনেক লেখকও, তাঁরা নিজেরাই বইয়ের কয়েকটি কবিতা আবৃত্তির পাশাপাশি বিভিন্ন সাহিত্যসম্ভার নিয়ে আলোচনা করেন। এই আয়োজনটি ছিল তাঁদের সাহিত্যিক প্রতিভা এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিরাজমান সৃজনশীল চেতনার প্রতিফলন।
এই আয়োজন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, “ব্র্যাক ব্যাংকে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, বইপড়ার মতো এত সুন্দর একটি সংস্কৃতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত করার পাশাপাশি সমাজে পারস্পরিক সহানুভূতি এবং ভ্রাতৃত্ববোধ জাগিয়ে তোলে। ‘প্রতিস্বর’ শুধু একটি বই নয়, এটি আমাদের সামষ্টিক বুদ্ধিবৃত্তি এবং চিন্তাভাবনারও প্রতিফলন। ”
এই সাহিত্য আড্ডাটি ব্র্যাক ব্যাংকের সহকর্মীদের মাঝে বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তাভাবনা এবং সৃজনশীল অভিব্যক্তির সংস্কৃতি গড়ে তোলার ওপর জোর দেয়। সমাজ গঠন এবং ব্যক্তিক উন্নয়নে সাহিত্য কীভাবে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারে, এটি তারই উদাহরণ, যা ব্যাংকটির চলমান শিক্ষা এবং উন্নতির নীতির সঙ্গেও ওতপ্রোতভাবে জড়িত সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।
ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফে ‘প্রতিস্বর’ নামের একটি বই নিয়ে সাহিত্য আড্ডার আয়োজন করেছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এই আড্ডায় রিডিং ক্যাফের বিভিন্ন সদস্য অংশ নেন।
ব্র্যাক ব্যাংকের সাহিত্যানুরাগী একদল ব্যাংকারদের লেখা ‘প্রতিস্বর’ বইটি অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়। এটিই বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকের পাঠচক্রের সদস্যদের লেখা নিয়ে প্রথম বই। এটি এমন একটি সাহিত্য সংকলন, যা মূলত ব্র্যাক ব্যাংকে কর্মরত কর্মকর্তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে প্রতিফলিত করেছে। ছোটগল্প, কবিতা, ভ্রমণকাহিনি, রম্য ও প্রবন্ধ নিয়ে প্রকাশিত এই সংকলনটি ব্যাংকের সহকর্মীদের বহুমুখী সাহিত্যিক প্রতিভা এবং দক্ষতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত সাহিত্যসভায় রিডিং ক্যাফের সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ব্র্যাক ব্যাংকে বিদ্যমান বইপড়া এবং সাহিত্য-সংশ্লিষ্ট সংস্কৃতিকেই তুলে ধরে। আড্ডায় বিভিন্ন সদস্য যাদের মধ্যে রয়েছেন অনেক লেখকও, তাঁরা নিজেরাই বইয়ের কয়েকটি কবিতা আবৃত্তির পাশাপাশি বিভিন্ন সাহিত্যসম্ভার নিয়ে আলোচনা করেন। এই আয়োজনটি ছিল তাঁদের সাহিত্যিক প্রতিভা এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিরাজমান সৃজনশীল চেতনার প্রতিফলন।
এই আয়োজন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, “ব্র্যাক ব্যাংকে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, বইপড়ার মতো এত সুন্দর একটি সংস্কৃতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত করার পাশাপাশি সমাজে পারস্পরিক সহানুভূতি এবং ভ্রাতৃত্ববোধ জাগিয়ে তোলে। ‘প্রতিস্বর’ শুধু একটি বই নয়, এটি আমাদের সামষ্টিক বুদ্ধিবৃত্তি এবং চিন্তাভাবনারও প্রতিফলন। ”
এই সাহিত্য আড্ডাটি ব্র্যাক ব্যাংকের সহকর্মীদের মাঝে বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তাভাবনা এবং সৃজনশীল অভিব্যক্তির সংস্কৃতি গড়ে তোলার ওপর জোর দেয়। সমাজ গঠন এবং ব্যক্তিক উন্নয়নে সাহিত্য কীভাবে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারে, এটি তারই উদাহরণ, যা ব্যাংকটির চলমান শিক্ষা এবং উন্নতির নীতির সঙ্গেও ওতপ্রোতভাবে জড়িত সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।
এ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৩ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
২১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
২১ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১ দিন আগে