ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক পিএলসির ৩৯তম বার্ষিক সাধারণ সভায় ২০২৩ সালের জন্য ১২ পারসেন্ট নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভার্চুয়াল প্ল্যাটফরমে অনুষ্ঠিত এই সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আবুল বাশার সভাপতিত্বে করেন।
সভায় ভাইস চেয়ারম্যান সোহেলা হোসেন, পরিচালক ও সাবেক চেয়ারম্যান মো. আবদুল আউয়াল, সাবেক চেয়ারম্যান ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নূরুন নেওয়াজ, পরিচালক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান তানজীনা আলী, পরিচালক সৈয়দ আসিফ নিজামউদ্দীন, পরিচালক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চাকলাদার, পরিচালক মো. মঈনউদ্দিন, পরিচালক মোহাম্মদ সাজ্জাদ উন নেওয়াজ, স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ, স্বতন্ত্র পরিচালক মীর সাজেদ উল বাসার এফসিএ, সাবেক চেয়ারম্যান এস এম আবু মহসীন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী এম শামসুল আরেফিন এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কোম্পানি সচিব মো. মনিরুল আলমসহ ব্যাংকের বিপুলসংখ্যক শেয়ারহোল্ডার অনলাইনে অংশগ্রহণ করেন। সভায় ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া বছরের নিরীক্ষিত হিসাব, পরিচালনা পর্ষদের প্রতিবেদন ও বহিঃনিরীক্ষকদের প্রতিবেদন উত্থাপিত ও সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হয়।
সভাপতির ভাষণে ব্যাংকের ব্যবসায়িক অগ্রগতির মূল সূচকগুলো বর্ণনা দিয়ে ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আবুল বাশার বলেন, ‘এনসিসি ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারস্ ইকুইটি ও মোট সম্পদ পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে যার ফলে আমাদের ক্রেডিট রেটিং ও ক্যামেলস রেটিংয়ে উন্নতি পরিলক্ষিত হচ্ছে।’
আবুল বাশার আরও বলেন, ‘আগ্রাসী প্রবৃদ্ধি অর্জনের পরিবর্তে সম্পদের গুণগতমান বজায় রাখা, লো কস্ট-নো কস্ট তহবিল বৃদ্ধি, তহবিল খরচ হ্রাস, ফি কমিশন ভিত্তিক আয় বৃদ্ধিসহ আরও বিভিন্ন বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেছি। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার এবং গ্রাহক সেবার মান বৃদ্ধির মাধ্যমে এনসিসি ব্যাংক ক্রমান্বয়ে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।’
ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক পিএলসির ৩৯তম বার্ষিক সাধারণ সভায় ২০২৩ সালের জন্য ১২ পারসেন্ট নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভার্চুয়াল প্ল্যাটফরমে অনুষ্ঠিত এই সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আবুল বাশার সভাপতিত্বে করেন।
সভায় ভাইস চেয়ারম্যান সোহেলা হোসেন, পরিচালক ও সাবেক চেয়ারম্যান মো. আবদুল আউয়াল, সাবেক চেয়ারম্যান ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নূরুন নেওয়াজ, পরিচালক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান তানজীনা আলী, পরিচালক সৈয়দ আসিফ নিজামউদ্দীন, পরিচালক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চাকলাদার, পরিচালক মো. মঈনউদ্দিন, পরিচালক মোহাম্মদ সাজ্জাদ উন নেওয়াজ, স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ, স্বতন্ত্র পরিচালক মীর সাজেদ উল বাসার এফসিএ, সাবেক চেয়ারম্যান এস এম আবু মহসীন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী এম শামসুল আরেফিন এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কোম্পানি সচিব মো. মনিরুল আলমসহ ব্যাংকের বিপুলসংখ্যক শেয়ারহোল্ডার অনলাইনে অংশগ্রহণ করেন। সভায় ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া বছরের নিরীক্ষিত হিসাব, পরিচালনা পর্ষদের প্রতিবেদন ও বহিঃনিরীক্ষকদের প্রতিবেদন উত্থাপিত ও সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হয়।
সভাপতির ভাষণে ব্যাংকের ব্যবসায়িক অগ্রগতির মূল সূচকগুলো বর্ণনা দিয়ে ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আবুল বাশার বলেন, ‘এনসিসি ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারস্ ইকুইটি ও মোট সম্পদ পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে যার ফলে আমাদের ক্রেডিট রেটিং ও ক্যামেলস রেটিংয়ে উন্নতি পরিলক্ষিত হচ্ছে।’
আবুল বাশার আরও বলেন, ‘আগ্রাসী প্রবৃদ্ধি অর্জনের পরিবর্তে সম্পদের গুণগতমান বজায় রাখা, লো কস্ট-নো কস্ট তহবিল বৃদ্ধি, তহবিল খরচ হ্রাস, ফি কমিশন ভিত্তিক আয় বৃদ্ধিসহ আরও বিভিন্ন বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেছি। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার এবং গ্রাহক সেবার মান বৃদ্ধির মাধ্যমে এনসিসি ব্যাংক ক্রমান্বয়ে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।’
ব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
৩ ঘণ্টা আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছর পেরিয়ে গেছে। বিশ্লেষকদের মতে, আগের সরকারের রেখে যাওয়া বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে পুরোপুরি না পাল্টাতে পারলেও অন্তত কিছুটা স্বস্তির জায়গায় আনতে পেরেছেন তাঁরা। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও মনে করেন, নানা দিক সামলে তুলনামূলকভাবে একটি স্থিতিশীল অবস্থা গড়ে উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিশ্রুতি ও প্রচারণা থাকলেও অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে প্রত্যাশিত বিনিয়োগ আসেনি। আগের তুলনায় প্রশাসনিক কার্যক্রমে এসেছে ছন্দ এবং বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে। কিন্তু অর্থনীতির অন্যতম প্রাণ—বিনিয়োগ খাতে দৃশ্যমান কোনো উন্নতি নেই। বরং বাস্তবতা বলছে, বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা আরও ঘনীভূত হয়েছে। রা
৪ ঘণ্টা আগে