নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক হস্তক্ষেপমুক্ত করে একটি আধুনিক ও স্বতন্ত্র জাতীয় সংস্থায় রূপ দেওয়ার সুপারিশ করেছে সরকারের স্বাধীন টাস্কফোর্স। এর অংশ হিসেবে সংস্থার নাম বদলে ‘স্ট্যাটিসটিকস বাংলাদেশ (স্ট্যাটবিডি)’। আর এর প্রধানকে চিফ স্ট্যাটিসটিশিয়ান বা প্রধান পরিসংখ্যানবিদের মর্যাদা দেওয়ার পরামর্শ রেখেছে টাস্কফোর্স।
গতকাল সোমবার পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের কাছে এই সংস্কার প্যাকেজ প্রস্তাব ও সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদন জমা দেয় টাস্কফোর্স। প্রতিবেদনে শুধু নাম বা পদ পরিবর্তনের প্রস্তাব নয়; বরং পুরো সংস্থাকে নতুনভাবে সাজানোর জন্য বৈপ্লবিক পরিবর্তনধর্মী কিছু সুপারিশ করা হয়েছে, যা বাস্তবায়ন করা হলে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যবস্থা বিশ্বমানের মানদণ্ডে দাঁড়াবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে টাস্কফোর্সের প্রধান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সাহসী, সময়োপযোগী ও বাস্তবসম্মত সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছি। এখানে কোনো আমলাতান্ত্রিক কাটছাঁট নেই। তবে এর বাস্তবায়নের জন্য দ্রুত একটি বিশেষ টিম গঠন করা জরুরি, যেখানে শুধু আমলাতন্ত্র নয়, স্বাধীন বিশেষজ্ঞও থাকতে হবে।’
টাস্কফোর্স কমিটিতে অন্যান্যের মধ্যে সদস্য ছিলেন বিবিএসের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াজেদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সৈয়দ শাহাদাৎ হোসেন, ড. মোহাম্মদ মাঈনুল ইসলাম, আতনু রাব্বানি এবং বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা ও স্বচ্ছতা বাড়াতে ‘ট্রাস্ট অ্যান্ড ট্রান্সপারেন্সি কাউন্সিল অব স্ট্যাটিসটিকস (টিটিসিএস)’ নামে সাত সদস্যের একটি নতুন সংস্থা গঠন করতে হবে। এই সংস্থা বার্ষিক কর্ম সম্পাদন ও ব্যয় পর্যালোচনা করবে, এমনকি চিফ স্ট্যাটিসটিশিয়ান নিয়োগেও ভূমিকা রাখবে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা থাকবেন এর প্রধান।
সংস্কারের আরেকটি বড় দিক হলো আইনগত পরিবর্তন। টাস্কফোর্স সুপারিশ করেছে, ২০১৩ সালের পরিসংখ্যান আইন সংশোধন করে স্ট্যাটবিডিকে কারিগরি সিদ্ধান্তে স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে, যাতে কোনো প্রশাসনিক বা রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ না ঘটে। একই সঙ্গে জরিপ কার্যক্রম স্থিতিশীল করতে অবিলম্বে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ এবং মূল জরিপগুলোর জন্য বিশেষ রাজস্ব তহবিল গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
জনবলসংকট মোকাবিলায় বিবিএসের বর্তমান আটটি উইং বাড়িয়ে ১৬টি করার পরামর্শ এসেছে। উপজেলা পর্যায়ে ৪৩৭টি নতুন পদ সৃষ্টি, ক্যাডার ও নন-ক্যাডার একীভূত করে পরিসংখ্যানবিদদের জন্য অভিন্ন পেশাগত কাঠামো গঠন করার কথাও উল্লেখ রয়েছে।
জনগণের আস্থা ফেরানোর জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তথ্য প্রকাশে পূর্ণ উন্মুক্ত নীতি গ্রহণ, পূর্বঘোষিত ক্যালেন্ডার মেনে তথ্য প্রকাশ এবং প্রতিটি জরিপের পূর্ণ মেটাডেটা প্রকাশ করা। পাশাপাশি বার্ষিক স্টেকহোল্ডার সম্মেলন আয়োজন, বড় জরিপের জন্য উপদেষ্টা কমিটি গঠন এবং তরুণ পেশাজীবীদের জন্য ইন্টার্নশিপের সুযোগ তৈরির কথাও প্রতিবেদনে এসেছে।
এ ছাড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকে ‘স্ট্যাটবিডি ট্রেনিং একাডেমি’ হিসেবে উন্নীত করা এবং একটি মেথডোলজিক্যাল অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল গঠনের প্রস্তাবও রাখা হয়েছে।
টাস্কফোর্সের সদস্যরা জানিয়েছেন, রিপোর্টটি এখনো খসড়া আকারে রয়েছে। বিবিএস, এসআইডি, পরিকল্পনা কমিশন, গণমাধ্যম ও ব্যবহারকারীদের মতামত নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট পক্ষের মতামত নিয়ে এটিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হবে।
পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন বলেন, ‘বিবিএসকে শক্তিশালী করতেই বিশেষজ্ঞদের টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। তিন মাসের মধ্যে তারা প্রতিবেদন তৈরি করে দিয়েছে। আমরা সুপারিশগুলো দেখে বাস্তবায়নযোগ্য দিকগুলো অগ্রাধিকার দেব।’
স্বাধীন টাস্কফোর্সের দেওয়া সংস্কার প্যাকেজ প্রতিবেদন গ্রহণ করে পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ মন্তব্য করেন, ‘একটি দেশের উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণে নির্ভরযোগ্য পরিসংখ্যান অপরিহার্য। পরিসংখ্যান যদি প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তাহলে নীতি প্রণয়ন দুর্বল হয়ে পড়ে। আশা করছি, এই প্রতিবেদনের প্যাকেজ প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে অভ্যন্তরীণভাবে আস্থা বাড়বে, আন্তর্জাতিক পরিসরেও বাংলাদেশের তথ্য গ্রহণযোগ্যতা পাবে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক হস্তক্ষেপমুক্ত করে একটি আধুনিক ও স্বতন্ত্র জাতীয় সংস্থায় রূপ দেওয়ার সুপারিশ করেছে সরকারের স্বাধীন টাস্কফোর্স। এর অংশ হিসেবে সংস্থার নাম বদলে ‘স্ট্যাটিসটিকস বাংলাদেশ (স্ট্যাটবিডি)’। আর এর প্রধানকে চিফ স্ট্যাটিসটিশিয়ান বা প্রধান পরিসংখ্যানবিদের মর্যাদা দেওয়ার পরামর্শ রেখেছে টাস্কফোর্স।
গতকাল সোমবার পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের কাছে এই সংস্কার প্যাকেজ প্রস্তাব ও সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদন জমা দেয় টাস্কফোর্স। প্রতিবেদনে শুধু নাম বা পদ পরিবর্তনের প্রস্তাব নয়; বরং পুরো সংস্থাকে নতুনভাবে সাজানোর জন্য বৈপ্লবিক পরিবর্তনধর্মী কিছু সুপারিশ করা হয়েছে, যা বাস্তবায়ন করা হলে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যবস্থা বিশ্বমানের মানদণ্ডে দাঁড়াবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে টাস্কফোর্সের প্রধান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সাহসী, সময়োপযোগী ও বাস্তবসম্মত সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছি। এখানে কোনো আমলাতান্ত্রিক কাটছাঁট নেই। তবে এর বাস্তবায়নের জন্য দ্রুত একটি বিশেষ টিম গঠন করা জরুরি, যেখানে শুধু আমলাতন্ত্র নয়, স্বাধীন বিশেষজ্ঞও থাকতে হবে।’
টাস্কফোর্স কমিটিতে অন্যান্যের মধ্যে সদস্য ছিলেন বিবিএসের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াজেদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সৈয়দ শাহাদাৎ হোসেন, ড. মোহাম্মদ মাঈনুল ইসলাম, আতনু রাব্বানি এবং বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা ও স্বচ্ছতা বাড়াতে ‘ট্রাস্ট অ্যান্ড ট্রান্সপারেন্সি কাউন্সিল অব স্ট্যাটিসটিকস (টিটিসিএস)’ নামে সাত সদস্যের একটি নতুন সংস্থা গঠন করতে হবে। এই সংস্থা বার্ষিক কর্ম সম্পাদন ও ব্যয় পর্যালোচনা করবে, এমনকি চিফ স্ট্যাটিসটিশিয়ান নিয়োগেও ভূমিকা রাখবে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা থাকবেন এর প্রধান।
সংস্কারের আরেকটি বড় দিক হলো আইনগত পরিবর্তন। টাস্কফোর্স সুপারিশ করেছে, ২০১৩ সালের পরিসংখ্যান আইন সংশোধন করে স্ট্যাটবিডিকে কারিগরি সিদ্ধান্তে স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে, যাতে কোনো প্রশাসনিক বা রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ না ঘটে। একই সঙ্গে জরিপ কার্যক্রম স্থিতিশীল করতে অবিলম্বে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ এবং মূল জরিপগুলোর জন্য বিশেষ রাজস্ব তহবিল গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
জনবলসংকট মোকাবিলায় বিবিএসের বর্তমান আটটি উইং বাড়িয়ে ১৬টি করার পরামর্শ এসেছে। উপজেলা পর্যায়ে ৪৩৭টি নতুন পদ সৃষ্টি, ক্যাডার ও নন-ক্যাডার একীভূত করে পরিসংখ্যানবিদদের জন্য অভিন্ন পেশাগত কাঠামো গঠন করার কথাও উল্লেখ রয়েছে।
জনগণের আস্থা ফেরানোর জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তথ্য প্রকাশে পূর্ণ উন্মুক্ত নীতি গ্রহণ, পূর্বঘোষিত ক্যালেন্ডার মেনে তথ্য প্রকাশ এবং প্রতিটি জরিপের পূর্ণ মেটাডেটা প্রকাশ করা। পাশাপাশি বার্ষিক স্টেকহোল্ডার সম্মেলন আয়োজন, বড় জরিপের জন্য উপদেষ্টা কমিটি গঠন এবং তরুণ পেশাজীবীদের জন্য ইন্টার্নশিপের সুযোগ তৈরির কথাও প্রতিবেদনে এসেছে।
এ ছাড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকে ‘স্ট্যাটবিডি ট্রেনিং একাডেমি’ হিসেবে উন্নীত করা এবং একটি মেথডোলজিক্যাল অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল গঠনের প্রস্তাবও রাখা হয়েছে।
টাস্কফোর্সের সদস্যরা জানিয়েছেন, রিপোর্টটি এখনো খসড়া আকারে রয়েছে। বিবিএস, এসআইডি, পরিকল্পনা কমিশন, গণমাধ্যম ও ব্যবহারকারীদের মতামত নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট পক্ষের মতামত নিয়ে এটিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হবে।
পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন বলেন, ‘বিবিএসকে শক্তিশালী করতেই বিশেষজ্ঞদের টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। তিন মাসের মধ্যে তারা প্রতিবেদন তৈরি করে দিয়েছে। আমরা সুপারিশগুলো দেখে বাস্তবায়নযোগ্য দিকগুলো অগ্রাধিকার দেব।’
স্বাধীন টাস্কফোর্সের দেওয়া সংস্কার প্যাকেজ প্রতিবেদন গ্রহণ করে পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ মন্তব্য করেন, ‘একটি দেশের উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণে নির্ভরযোগ্য পরিসংখ্যান অপরিহার্য। পরিসংখ্যান যদি প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তাহলে নীতি প্রণয়ন দুর্বল হয়ে পড়ে। আশা করছি, এই প্রতিবেদনের প্যাকেজ প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে অভ্যন্তরীণভাবে আস্থা বাড়বে, আন্তর্জাতিক পরিসরেও বাংলাদেশের তথ্য গ্রহণযোগ্যতা পাবে।
ব্যবসায়ীদের তীব্র বিরোধিতার মধ্যেই চট্টগ্রাম বন্দরে বহুল আলোচিত বর্ধিত মাশুল কার্যকর হয়েছে। বুধবার থেকে এই নতুন হার অনুযায়ী বন্দর ফি আদায় শুরু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ও মুখপাত্র ওমর ফারুক। তিনি জানান, গত মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত ১২টার পর থেকে বন্দরে অবস্থানরত জাহাজ...
১ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
৭ ঘণ্টা আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
১১ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
১ দিন আগে