নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সময় বাড়ানোর গুঞ্জনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ঢিলেঢালা ভাব চলছে। নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকলেও শেষ সময়ে যে ভিড় থাকার কথা, সে রকম অবস্থা নেই কর অফিসগুলোতে। কর সার্কেলগুলোতে এই সময়ে অন্তত অর্ধেক পরিমাণ রিটার্ন জমা হওয়ার কথা, সে তুলনায় জমা পড়েছে এক-তৃতীংশের কিছু কম বা বেশি। প্রতিটি কর অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আগত করদাতাদের মধ্যে গুঞ্জন—রিটার্নের সময় বাড়বে, তাই করদাতার উপস্থিতি কম। গতকাল সরেজমিনে রাজধানীর সেগুনবাগিচার কয়েকটি কর অফিস ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে।
চলতি অর্থবছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। তবে নতুন আয়কর আইন অনুযায়ী রিটার্ন জমায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা, বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সামনে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের কারণে সব করদাতার পক্ষে নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমা দেওয়া সম্ভব হবে না মর্মে সময় এক মাস বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই ও কর আইনজীবীদের সংগঠন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডও (এনবিআর) ইতিবাচকভাবে বিষয়টি বিবেচনা করছে বলে জানা গেছে। এটি হলে, শেষ মুহূর্তে ঘোষণা আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।
এদিকে গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচার কর অঞ্চল-৪, কর অঞ্চল-১ ও কর অঞ্চল-২-এর কয়েকটি কর সার্কেল ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি কর অঞ্চলের সামনেই কর মেলার আদলে সীমিত পরিসরে করসেবা দেওয়া হচ্ছে। টিআইএন খোলা ও রিটার্ন দাখিলের জন্য আলাদা আলাদা বুথ স্থাপন করা হয়েছে।
করদাতাদের উপস্থিতি আছে, তবে শেষ সময় হিসেবে যে পরিমাণ ভিড় থাকার কথা, সেটা নেই। করদাতারা স্বাভাবিকভাবেই করসেবা নিতে পারছেন। পরে কর অঞ্চল-৪-এর কয়েকটি কর সার্কেল অফিসে গিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কয়েকজন কর কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁদের তিন-চার হাজার করদাতার মধ্যে রিটার্ন দিয়েছেন মাত্র ৭০০ থেকে ৮০০ জন। বাকি কয়েক দিনে বাকি করদাতারা জমা দেবেন, এমনটি তাঁদের মনে হচ্ছে না। কারণ জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়তে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। সম্ভবত এ কারণেই ভিড় কম। কয়েকজন করদাতার সঙ্গেও কথা হয়। নিজেরা নির্ধারিত সময়ে দিলেও তাঁরা জানান, রিটার্ন জমার সময় বাড়তে পারে, এমন গুঞ্জন তাঁরা শুনেছেন। হয়তো এ কারণেই অনেক করদাতা অপেক্ষা করছেন।
সময় বাড়ানোর গুঞ্জনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ঢিলেঢালা ভাব চলছে। নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকলেও শেষ সময়ে যে ভিড় থাকার কথা, সে রকম অবস্থা নেই কর অফিসগুলোতে। কর সার্কেলগুলোতে এই সময়ে অন্তত অর্ধেক পরিমাণ রিটার্ন জমা হওয়ার কথা, সে তুলনায় জমা পড়েছে এক-তৃতীংশের কিছু কম বা বেশি। প্রতিটি কর অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আগত করদাতাদের মধ্যে গুঞ্জন—রিটার্নের সময় বাড়বে, তাই করদাতার উপস্থিতি কম। গতকাল সরেজমিনে রাজধানীর সেগুনবাগিচার কয়েকটি কর অফিস ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে।
চলতি অর্থবছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। তবে নতুন আয়কর আইন অনুযায়ী রিটার্ন জমায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা, বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সামনে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের কারণে সব করদাতার পক্ষে নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমা দেওয়া সম্ভব হবে না মর্মে সময় এক মাস বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই ও কর আইনজীবীদের সংগঠন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডও (এনবিআর) ইতিবাচকভাবে বিষয়টি বিবেচনা করছে বলে জানা গেছে। এটি হলে, শেষ মুহূর্তে ঘোষণা আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।
এদিকে গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচার কর অঞ্চল-৪, কর অঞ্চল-১ ও কর অঞ্চল-২-এর কয়েকটি কর সার্কেল ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি কর অঞ্চলের সামনেই কর মেলার আদলে সীমিত পরিসরে করসেবা দেওয়া হচ্ছে। টিআইএন খোলা ও রিটার্ন দাখিলের জন্য আলাদা আলাদা বুথ স্থাপন করা হয়েছে।
করদাতাদের উপস্থিতি আছে, তবে শেষ সময় হিসেবে যে পরিমাণ ভিড় থাকার কথা, সেটা নেই। করদাতারা স্বাভাবিকভাবেই করসেবা নিতে পারছেন। পরে কর অঞ্চল-৪-এর কয়েকটি কর সার্কেল অফিসে গিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কয়েকজন কর কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁদের তিন-চার হাজার করদাতার মধ্যে রিটার্ন দিয়েছেন মাত্র ৭০০ থেকে ৮০০ জন। বাকি কয়েক দিনে বাকি করদাতারা জমা দেবেন, এমনটি তাঁদের মনে হচ্ছে না। কারণ জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়তে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। সম্ভবত এ কারণেই ভিড় কম। কয়েকজন করদাতার সঙ্গেও কথা হয়। নিজেরা নির্ধারিত সময়ে দিলেও তাঁরা জানান, রিটার্ন জমার সময় বাড়তে পারে, এমন গুঞ্জন তাঁরা শুনেছেন। হয়তো এ কারণেই অনেক করদাতা অপেক্ষা করছেন।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) অধীন অর্থনৈতিক অঞ্চলে গত বছরও ভারতীয় মালিকানাধীন পাঁচটি কোম্পানি ছিল। জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর পারফেক্ট লেভেল প্রাইভেট লিমিটেড নামের ভারতীয় কোম্পানি বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নেয়। শুধু এই কোম্পানি নয়, অন্যান্য ভারতীয় কোম্পানির বিনিয়োগও স্থবির হয়ে পড়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাটে অভিজাত শপিং মল ফিনলে সাউথ সিটিতে অনুষ্ঠিত হলো গ্র্যান্ড ওপেনিং এবং ঈদ বিক্রয় উৎসব ২০২৫-এর মেগা র্যাফল ড্র। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টায় ড্রর মাধ্যমে গাড়ি, আইফোন, ল্যাপটপসহ আকর্ষণীয় পুরস্কারজয়ী নম্বরগুলো ঘোষণা করা হয়।
১ দিন আগেবিগত সরকারের আমলে বঞ্চিত ৭ হাজার ২১৫ কর্মকর্তাকে সুপার নিউমারারি পদোন্নতি দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, অগ্রণী, জনতা ও রূপালী ব্যাংক। একসঙ্গে এত কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয় নিয়ে এবার তদন্ত শুরু করেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি)। এতে পদবিসহ সুযোগ-সুবিধা হারানোর আতঙ্কে রয়েছেন পদোন্নতি পাওয়া...
১ দিন আগেবিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে কোটি কোটি টাকা খরচ করে সম্মেলন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। অথচ এ দেশে আসা এক জাপানি বিনিয়োগকারী চরম প্রতারণা ও বিচারিক দীর্ঘসূত্রতার শিকার হয়ে বিনিয়োগ গুটিয়ে ফিরে যাওয়ার কথা ভাবছেন...
১ দিন আগে