আবু সাইম, ঢাকা

শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
এ বিষয়ক যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হচ্ছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠেয় সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ অর্থবছরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রশিক্ষিত যুবশক্তি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের বড় অংশ নেটের (নো এডুকেশন, ইমপ্লয়মেন্ট, ট্রেনিং) আওতায় পড়ে। প্রস্তাবিত প্রকল্পটি এই শ্রেণির তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, শিক্ষা এবং মজুরি এবং স্বকর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে প্রবেশাধিকার বাড়াবে। বিশেষ করে যুবকদের চিহ্নিত করে সুবিধাভোগীদের দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাতে তাঁরা শ্রমবাজারের সঙ্গে সংযোগ এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা পান।
প্রকল্পের আওতায়, ৭ লাখ প্রশিক্ষণার্থীকে এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং দেওয়া হবে। এঁদের মধ্যে ৫ লাখ প্রশিক্ষণার্থী যুব উন্নয়নে দক্ষতা প্রশিক্ষণ পাবেন। বাকি ২ লাখ প্রশিক্ষণার্থী অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নেবেন। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) কাজে লাগানো হবে। এর বাইরে ১ লাখ ঝরে পড়া ছাত্রছাত্রীকে বৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমে পুনরায় প্রবেশ করানো হবে।
পাশাপাশি ২৫ হাজার যুবককে অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অফলাইন মূল্যায়ন করা হবে। অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর বা ট্রান্সজেন্ডার, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, দুর্গম থেকে নাগালের সম্প্রদায় এবং বিশেষ চাহিদার এলাকাগুলোর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতির জন্য ৫০ হাজার যুবকের উদ্ভাবনী প্রকল্পকে উদ্ভাবনী তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুবকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে গ্রাম পর্যায়ে ৫ হাজার অস্থায়ী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। সুবিধাভোগীদের দ্রুত কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে প্রতিবছর প্রতি উপজেলায় একটি করে চাকরির মেলার আয়োজন করা হবে। নির্বাচিত ২ হাজার ৫০০ ইউনিয়নে একটি করে কমিউনিটি গ্রুপ (সিজি) প্রতিষ্ঠা করা হবে।
প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ থাকবে ৩ হাজার ৭৮৭ কোটি টাকা। ২০২৮ সাল পর্যন্ত দেশের ২৫০টি উপজেলায় এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
প্রকল্পটির বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের মতামতে আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের অগ্রাধিকার খাতসমূহে প্রায় ৯ লাখ দক্ষ শ্রমশক্তি তৈরি করা যাবে, যা অর্থনৈতিক রূপান্তর এবং এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রক্রিয়াকে সহায়তা প্রদান করা যায়।

শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
এ বিষয়ক যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হচ্ছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠেয় সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ অর্থবছরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রশিক্ষিত যুবশক্তি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের বড় অংশ নেটের (নো এডুকেশন, ইমপ্লয়মেন্ট, ট্রেনিং) আওতায় পড়ে। প্রস্তাবিত প্রকল্পটি এই শ্রেণির তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, শিক্ষা এবং মজুরি এবং স্বকর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে প্রবেশাধিকার বাড়াবে। বিশেষ করে যুবকদের চিহ্নিত করে সুবিধাভোগীদের দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাতে তাঁরা শ্রমবাজারের সঙ্গে সংযোগ এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা পান।
প্রকল্পের আওতায়, ৭ লাখ প্রশিক্ষণার্থীকে এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং দেওয়া হবে। এঁদের মধ্যে ৫ লাখ প্রশিক্ষণার্থী যুব উন্নয়নে দক্ষতা প্রশিক্ষণ পাবেন। বাকি ২ লাখ প্রশিক্ষণার্থী অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নেবেন। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) কাজে লাগানো হবে। এর বাইরে ১ লাখ ঝরে পড়া ছাত্রছাত্রীকে বৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমে পুনরায় প্রবেশ করানো হবে।
পাশাপাশি ২৫ হাজার যুবককে অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অফলাইন মূল্যায়ন করা হবে। অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর বা ট্রান্সজেন্ডার, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, দুর্গম থেকে নাগালের সম্প্রদায় এবং বিশেষ চাহিদার এলাকাগুলোর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতির জন্য ৫০ হাজার যুবকের উদ্ভাবনী প্রকল্পকে উদ্ভাবনী তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুবকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে গ্রাম পর্যায়ে ৫ হাজার অস্থায়ী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। সুবিধাভোগীদের দ্রুত কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে প্রতিবছর প্রতি উপজেলায় একটি করে চাকরির মেলার আয়োজন করা হবে। নির্বাচিত ২ হাজার ৫০০ ইউনিয়নে একটি করে কমিউনিটি গ্রুপ (সিজি) প্রতিষ্ঠা করা হবে।
প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ থাকবে ৩ হাজার ৭৮৭ কোটি টাকা। ২০২৮ সাল পর্যন্ত দেশের ২৫০টি উপজেলায় এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
প্রকল্পটির বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের মতামতে আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের অগ্রাধিকার খাতসমূহে প্রায় ৯ লাখ দক্ষ শ্রমশক্তি তৈরি করা যাবে, যা অর্থনৈতিক রূপান্তর এবং এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রক্রিয়াকে সহায়তা প্রদান করা যায়।
আবু সাইম, ঢাকা

শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
এ বিষয়ক যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হচ্ছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠেয় সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ অর্থবছরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রশিক্ষিত যুবশক্তি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের বড় অংশ নেটের (নো এডুকেশন, ইমপ্লয়মেন্ট, ট্রেনিং) আওতায় পড়ে। প্রস্তাবিত প্রকল্পটি এই শ্রেণির তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, শিক্ষা এবং মজুরি এবং স্বকর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে প্রবেশাধিকার বাড়াবে। বিশেষ করে যুবকদের চিহ্নিত করে সুবিধাভোগীদের দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাতে তাঁরা শ্রমবাজারের সঙ্গে সংযোগ এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা পান।
প্রকল্পের আওতায়, ৭ লাখ প্রশিক্ষণার্থীকে এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং দেওয়া হবে। এঁদের মধ্যে ৫ লাখ প্রশিক্ষণার্থী যুব উন্নয়নে দক্ষতা প্রশিক্ষণ পাবেন। বাকি ২ লাখ প্রশিক্ষণার্থী অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নেবেন। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) কাজে লাগানো হবে। এর বাইরে ১ লাখ ঝরে পড়া ছাত্রছাত্রীকে বৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমে পুনরায় প্রবেশ করানো হবে।
পাশাপাশি ২৫ হাজার যুবককে অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অফলাইন মূল্যায়ন করা হবে। অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর বা ট্রান্সজেন্ডার, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, দুর্গম থেকে নাগালের সম্প্রদায় এবং বিশেষ চাহিদার এলাকাগুলোর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতির জন্য ৫০ হাজার যুবকের উদ্ভাবনী প্রকল্পকে উদ্ভাবনী তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুবকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে গ্রাম পর্যায়ে ৫ হাজার অস্থায়ী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। সুবিধাভোগীদের দ্রুত কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে প্রতিবছর প্রতি উপজেলায় একটি করে চাকরির মেলার আয়োজন করা হবে। নির্বাচিত ২ হাজার ৫০০ ইউনিয়নে একটি করে কমিউনিটি গ্রুপ (সিজি) প্রতিষ্ঠা করা হবে।
প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ থাকবে ৩ হাজার ৭৮৭ কোটি টাকা। ২০২৮ সাল পর্যন্ত দেশের ২৫০টি উপজেলায় এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
প্রকল্পটির বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের মতামতে আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের অগ্রাধিকার খাতসমূহে প্রায় ৯ লাখ দক্ষ শ্রমশক্তি তৈরি করা যাবে, যা অর্থনৈতিক রূপান্তর এবং এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রক্রিয়াকে সহায়তা প্রদান করা যায়।

শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
এ বিষয়ক যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হচ্ছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠেয় সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ অর্থবছরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রশিক্ষিত যুবশক্তি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের বড় অংশ নেটের (নো এডুকেশন, ইমপ্লয়মেন্ট, ট্রেনিং) আওতায় পড়ে। প্রস্তাবিত প্রকল্পটি এই শ্রেণির তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, শিক্ষা এবং মজুরি এবং স্বকর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে প্রবেশাধিকার বাড়াবে। বিশেষ করে যুবকদের চিহ্নিত করে সুবিধাভোগীদের দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাতে তাঁরা শ্রমবাজারের সঙ্গে সংযোগ এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা পান।
প্রকল্পের আওতায়, ৭ লাখ প্রশিক্ষণার্থীকে এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং দেওয়া হবে। এঁদের মধ্যে ৫ লাখ প্রশিক্ষণার্থী যুব উন্নয়নে দক্ষতা প্রশিক্ষণ পাবেন। বাকি ২ লাখ প্রশিক্ষণার্থী অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নেবেন। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) কাজে লাগানো হবে। এর বাইরে ১ লাখ ঝরে পড়া ছাত্রছাত্রীকে বৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমে পুনরায় প্রবেশ করানো হবে।
পাশাপাশি ২৫ হাজার যুবককে অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অফলাইন মূল্যায়ন করা হবে। অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর বা ট্রান্সজেন্ডার, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, দুর্গম থেকে নাগালের সম্প্রদায় এবং বিশেষ চাহিদার এলাকাগুলোর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতির জন্য ৫০ হাজার যুবকের উদ্ভাবনী প্রকল্পকে উদ্ভাবনী তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুবকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে গ্রাম পর্যায়ে ৫ হাজার অস্থায়ী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। সুবিধাভোগীদের দ্রুত কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে প্রতিবছর প্রতি উপজেলায় একটি করে চাকরির মেলার আয়োজন করা হবে। নির্বাচিত ২ হাজার ৫০০ ইউনিয়নে একটি করে কমিউনিটি গ্রুপ (সিজি) প্রতিষ্ঠা করা হবে।
প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ থাকবে ৩ হাজার ৭৮৭ কোটি টাকা। ২০২৮ সাল পর্যন্ত দেশের ২৫০টি উপজেলায় এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
প্রকল্পটির বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের মতামতে আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের অগ্রাধিকার খাতসমূহে প্রায় ৯ লাখ দক্ষ শ্রমশক্তি তৈরি করা যাবে, যা অর্থনৈতিক রূপান্তর এবং এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রক্রিয়াকে সহায়তা প্রদান করা যায়।

মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংগঠনটির ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাস্টমস ও আবগারি বিভাগের উপকমিশনার মো. শহিদুজ্জামান সরকারকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) শুল্ক-১ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে সই করেন আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, সাময়িক বরখাস্তকালীন সময়ে তিনি বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

কাস্টমস ও আবগারি বিভাগের উপকমিশনার মো. শহিদুজ্জামান সরকারকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) শুল্ক-১ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে সই করেন আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, সাময়িক বরখাস্তকালীন সময়ে তিনি বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
১৮ এপ্রিল ২০২৩
সোমবার রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংগঠনটির ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) আবারও সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ডায়মন্ড অ্যান্ড ডিভাসের এনামুল হক খান। তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংগঠনটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। সিনিয়র সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সানন্দা জুয়েলার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রণজিৎ ঘোষ।
আজ সোমবার বাজুসের নতুন পরিচালনা কমিটি ঘোষণা করে বাজুস নির্বাচন বোর্ড। এর পর রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
এনামুল হক এর আগে গত ২০১৯ সালে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। এর আগে তিনি সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তবে ২০২৩ সালে (১১ এপ্রিল) তাঁকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়।
সভাপতি ও একজন সিনিয়র সহসভাপতি ছাড়াও তিনজন সহসভাপতি, একজন কোষাধ্যক্ষ এবং ২৯ জন পরিচালকসহ ৩৫ জনের এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। এঁদের সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক গঠনতন্ত্র থেকে বাদ দেওয়ায় এখন থেকে এই পদে আর কেউ থাকবেন না। ফলে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব সিনিয়র সহসভাপতিই পালন করবেন। বাজুস প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম সাধারণ সম্পাদক পদ বিলুপ্ত করা হলো।
সহসভাপতি পদে আপন ডায়মন্ড হাউজের আজাদ আহমেদ, জড়োয়া হাউজ (প্রা.) লিমিটেডের অভি রায় এবং জেসিএক্স গোল্ড এন্ড ডায়মন্ডের ইকবাল হোসেন চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। কোষাধ্যক্ষ পদে নির্বাচিত হয়েছেন নিউ ফেন্সী জুয়েলার্সের অমিত ঘোষ।
পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন—মো. মিলন মিয়া, পবন কুমার আগরওয়ালা, তানভীর রহমান, মো. লিটন হাওলাদার, বাবুল দত্ত, গণেশ দেবনাথ, আশিস কুমার মণ্ডল, মিনাজুর রহমান, বিকাশ ঘোষ, সুমন চন্দ্র দে, মোস্তাফা কামাল, ধনঞ্জয় সাহা (বিপুল), শ্রীবাস রায়, মো. আলী হোসেন, মো. রুবেল, মো. নয়ন চৌধুরী, মো. ছালাম, ফাহাদ কামাল লিংকন, গৌতম ঘোষ, মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম, মো. তারেকুল ইসলাম চৌধুরী, আবু নাসের মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, মো. রফিকুল ইসলাম, সৌমেন সাহা, আককাছ আলী, মোহাম্মদ মোরশেদ আলম, শাওন আহাম্মদ চৌধুরী, মো. নাজমুল হুদা লতিফ এবং পলাশ কুমার সাহা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বৈধ প্রার্থীদের মধ্য থেকে কোনো প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় বাণিজ্য সংগঠনের বিধিমালা-২০২৫ এর ২৪ (১) ধারা মোতাবেক বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা নির্বাচনযোগ্য পদের সমান হওয়ায় ৩৫ জন প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বাজুসের নতুন নির্বাচিত সভাপতি এনামুল হক খান বলেন, “আমাদের সোনা আমদানির প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে। সোনা আমদানির ব্যবস্থা আছে, কিন্তু এত কঠিন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সোনা আমদানি করতে গেলে যেই দাম দাঁড়ায়, সেই দাম দিয়ে কেউ সোনা কিনতে আগ্রহী না। ”
তিনি বলেন, “মানুষকে বোঝাতে হবে ব্যবসায়ীরা কিন্তু চোরাকারবারি না। যারা চোরাকারবার করে তারা কোনো দিন সোনা ব্যবসায় আসবে না। আর যারা সোনা ব্যবসা করে তারা কোনো দিন চোরাকারবারে জড়াবে না। যত দিন সোনা আমদানি সহজ না হয়, তত দিন পর্যন্ত ব্যাগেজ রুলের মাধ্যমে সোনা যে সহজে আসত, সেটা চালু করার জন্য আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করব। ”

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) আবারও সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ডায়মন্ড অ্যান্ড ডিভাসের এনামুল হক খান। তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংগঠনটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। সিনিয়র সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সানন্দা জুয়েলার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রণজিৎ ঘোষ।
আজ সোমবার বাজুসের নতুন পরিচালনা কমিটি ঘোষণা করে বাজুস নির্বাচন বোর্ড। এর পর রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
এনামুল হক এর আগে গত ২০১৯ সালে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। এর আগে তিনি সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তবে ২০২৩ সালে (১১ এপ্রিল) তাঁকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়।
সভাপতি ও একজন সিনিয়র সহসভাপতি ছাড়াও তিনজন সহসভাপতি, একজন কোষাধ্যক্ষ এবং ২৯ জন পরিচালকসহ ৩৫ জনের এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। এঁদের সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক গঠনতন্ত্র থেকে বাদ দেওয়ায় এখন থেকে এই পদে আর কেউ থাকবেন না। ফলে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব সিনিয়র সহসভাপতিই পালন করবেন। বাজুস প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম সাধারণ সম্পাদক পদ বিলুপ্ত করা হলো।
সহসভাপতি পদে আপন ডায়মন্ড হাউজের আজাদ আহমেদ, জড়োয়া হাউজ (প্রা.) লিমিটেডের অভি রায় এবং জেসিএক্স গোল্ড এন্ড ডায়মন্ডের ইকবাল হোসেন চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। কোষাধ্যক্ষ পদে নির্বাচিত হয়েছেন নিউ ফেন্সী জুয়েলার্সের অমিত ঘোষ।
পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন—মো. মিলন মিয়া, পবন কুমার আগরওয়ালা, তানভীর রহমান, মো. লিটন হাওলাদার, বাবুল দত্ত, গণেশ দেবনাথ, আশিস কুমার মণ্ডল, মিনাজুর রহমান, বিকাশ ঘোষ, সুমন চন্দ্র দে, মোস্তাফা কামাল, ধনঞ্জয় সাহা (বিপুল), শ্রীবাস রায়, মো. আলী হোসেন, মো. রুবেল, মো. নয়ন চৌধুরী, মো. ছালাম, ফাহাদ কামাল লিংকন, গৌতম ঘোষ, মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম, মো. তারেকুল ইসলাম চৌধুরী, আবু নাসের মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, মো. রফিকুল ইসলাম, সৌমেন সাহা, আককাছ আলী, মোহাম্মদ মোরশেদ আলম, শাওন আহাম্মদ চৌধুরী, মো. নাজমুল হুদা লতিফ এবং পলাশ কুমার সাহা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বৈধ প্রার্থীদের মধ্য থেকে কোনো প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় বাণিজ্য সংগঠনের বিধিমালা-২০২৫ এর ২৪ (১) ধারা মোতাবেক বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা নির্বাচনযোগ্য পদের সমান হওয়ায় ৩৫ জন প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বাজুসের নতুন নির্বাচিত সভাপতি এনামুল হক খান বলেন, “আমাদের সোনা আমদানির প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে। সোনা আমদানির ব্যবস্থা আছে, কিন্তু এত কঠিন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সোনা আমদানি করতে গেলে যেই দাম দাঁড়ায়, সেই দাম দিয়ে কেউ সোনা কিনতে আগ্রহী না। ”
তিনি বলেন, “মানুষকে বোঝাতে হবে ব্যবসায়ীরা কিন্তু চোরাকারবারি না। যারা চোরাকারবার করে তারা কোনো দিন সোনা ব্যবসায় আসবে না। আর যারা সোনা ব্যবসা করে তারা কোনো দিন চোরাকারবারে জড়াবে না। যত দিন সোনা আমদানি সহজ না হয়, তত দিন পর্যন্ত ব্যাগেজ রুলের মাধ্যমে সোনা যে সহজে আসত, সেটা চালু করার জন্য আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করব। ”

শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
১৮ এপ্রিল ২০২৩
মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে মুম্বাইয়ের পালি হিলের বিলাসবহুল পারিবারিক আবাসন, দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার এবং দেশের অন্তত আটটি শহরের রিয়েল এস্টেট সম্পত্তি। দিল্লি, নয়ডা, গাজিয়াবাদ, মুম্বাই, পুণে, থানে, হায়দরাবাদ, চেন্নাই এবং অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরী জুড়ে এই সম্পত্তিগুলো বিস্তৃত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অফিস, আবাসিক ইউনিট এবং জমির প্লট।
কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডির অভিযোগ, রিলায়েন্স হোম ফাইন্যান্স লিমিটেড (আরএইচএফএল) এবং রিলায়েন্স কমার্শিয়াল ফাইন্যান্স লিমিটেড (আরসিএফএল)-এর সংগৃহীত জনগণের টাকা বেআইনিভাবে অন্যত্র সরিয়ে ফেলা এবং পাচার করার অভিযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইডি জানিয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ইয়েস ব্যাংক আরএইচএফএল-এ ২ হাজর ৯৬৫ কোটি এবং আরসিএফএল-এ ২ হাজার ৪৫ কোটি বিনিয়োগ করেছিল। কিন্তু ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই বিনিয়োগগুলো খেলাপি সম্পত্তিতে পরিণত হয়।
তদন্তে আরও উঠে আসে, সেবি (এসইবিআই)-এর বিধিনিষেধ এড়ানোর জন্য এই তহবিলগুলো ঘুরপথে ব্যবহার করা হয়েছিল। সংঘাতের স্বার্থ সংক্রান্ত নিয়মের কারণে রিলায়েন্স নিপ্পন মিউচুয়াল ফান্ডের পক্ষে সরাসরি অনিল আম্বানির আর্থিক সংস্থাগুলোতে বিনিয়োগ করা নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু অভিযোগ, সাধারণ মানুষের মিউচুয়াল ফান্ড থেকে সংগৃহীত অর্থ ইয়েস ব্যাংকের মাধ্যমে ঘুরপথে আরএইচএফএল এবং আরসিএফএল-এ নেওয়া হয়েছিল, যা শেষ পর্যন্ত অনিল আম্বানির কোম্পানিগুলোর কাছে যায়।
ইডি আরও দাবি করেছে, অর্থপাচারের তদন্তে তারা দেখতে পেয়েছে, এই ঋণ দেওয়া ও লেনদেনের ক্ষেত্রে অনিয়ম ছিল। কোনো রকম যাচাই ছাড়াই ঋণ বিতরণ করা হয়েছিল, বহু ক্ষেত্রে আবেদন জমা দেওয়ার আগেই অথবা একই দিনে মঞ্জুরি ও বিতরণ করা হয়। কিছু ঋণের নথিতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত নথি ফাঁকা বা তারিখবিহীন ছিল বলেও অভিযোগ।
এ ছাড়া, রিলায়েন্স কমিউনিকেশনস লিমিটেড (আরকম)-এর সঙ্গে যুক্ত ঋণ জালিয়াতি মামলাতেও তদন্ত জোরদার করেছে ইডি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রায় ১৩ হাজার ৬০০ কোটি রুপির বেশি অর্থ ‘লোন এভারগ্রিনিং’ (মূল পরিশোধের বাধ্যবাধকতা মওকুফ) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।
কেন্দ্রীয় সংস্থাটি জানিয়েছে, অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত এই সম্পত্তিগুলোর সন্ধান ও বাজেয়াপ্তের কাজ তারা চালিয়ে যাবে। তাদের দাবি, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো জনসাধারণের স্বার্থ এবং বিনিয়োগকারীদের অর্থ সুরক্ষিত করা।

অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে মুম্বাইয়ের পালি হিলের বিলাসবহুল পারিবারিক আবাসন, দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার এবং দেশের অন্তত আটটি শহরের রিয়েল এস্টেট সম্পত্তি। দিল্লি, নয়ডা, গাজিয়াবাদ, মুম্বাই, পুণে, থানে, হায়দরাবাদ, চেন্নাই এবং অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরী জুড়ে এই সম্পত্তিগুলো বিস্তৃত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অফিস, আবাসিক ইউনিট এবং জমির প্লট।
কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডির অভিযোগ, রিলায়েন্স হোম ফাইন্যান্স লিমিটেড (আরএইচএফএল) এবং রিলায়েন্স কমার্শিয়াল ফাইন্যান্স লিমিটেড (আরসিএফএল)-এর সংগৃহীত জনগণের টাকা বেআইনিভাবে অন্যত্র সরিয়ে ফেলা এবং পাচার করার অভিযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইডি জানিয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ইয়েস ব্যাংক আরএইচএফএল-এ ২ হাজর ৯৬৫ কোটি এবং আরসিএফএল-এ ২ হাজার ৪৫ কোটি বিনিয়োগ করেছিল। কিন্তু ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই বিনিয়োগগুলো খেলাপি সম্পত্তিতে পরিণত হয়।
তদন্তে আরও উঠে আসে, সেবি (এসইবিআই)-এর বিধিনিষেধ এড়ানোর জন্য এই তহবিলগুলো ঘুরপথে ব্যবহার করা হয়েছিল। সংঘাতের স্বার্থ সংক্রান্ত নিয়মের কারণে রিলায়েন্স নিপ্পন মিউচুয়াল ফান্ডের পক্ষে সরাসরি অনিল আম্বানির আর্থিক সংস্থাগুলোতে বিনিয়োগ করা নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু অভিযোগ, সাধারণ মানুষের মিউচুয়াল ফান্ড থেকে সংগৃহীত অর্থ ইয়েস ব্যাংকের মাধ্যমে ঘুরপথে আরএইচএফএল এবং আরসিএফএল-এ নেওয়া হয়েছিল, যা শেষ পর্যন্ত অনিল আম্বানির কোম্পানিগুলোর কাছে যায়।
ইডি আরও দাবি করেছে, অর্থপাচারের তদন্তে তারা দেখতে পেয়েছে, এই ঋণ দেওয়া ও লেনদেনের ক্ষেত্রে অনিয়ম ছিল। কোনো রকম যাচাই ছাড়াই ঋণ বিতরণ করা হয়েছিল, বহু ক্ষেত্রে আবেদন জমা দেওয়ার আগেই অথবা একই দিনে মঞ্জুরি ও বিতরণ করা হয়। কিছু ঋণের নথিতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত নথি ফাঁকা বা তারিখবিহীন ছিল বলেও অভিযোগ।
এ ছাড়া, রিলায়েন্স কমিউনিকেশনস লিমিটেড (আরকম)-এর সঙ্গে যুক্ত ঋণ জালিয়াতি মামলাতেও তদন্ত জোরদার করেছে ইডি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রায় ১৩ হাজার ৬০০ কোটি রুপির বেশি অর্থ ‘লোন এভারগ্রিনিং’ (মূল পরিশোধের বাধ্যবাধকতা মওকুফ) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।
কেন্দ্রীয় সংস্থাটি জানিয়েছে, অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত এই সম্পত্তিগুলোর সন্ধান ও বাজেয়াপ্তের কাজ তারা চালিয়ে যাবে। তাদের দাবি, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো জনসাধারণের স্বার্থ এবং বিনিয়োগকারীদের অর্থ সুরক্ষিত করা।

শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
১৮ এপ্রিল ২০২৩
মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংগঠনটির ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে নগদ ক্রয় চুক্তির আওতায় ৬০ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন গম নিয়ে এমভি স্পার এরিস (MV SPAR ARIES) জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সরকার—টু—সরকার (জি টু জি) ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি কার্যক্রম শুরু করছে। এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে, যার প্রথম চালান হিসেবে ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম গত ২৫ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে দেশে পৌঁছেছে।
জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে নগদ ক্রয় চুক্তির আওতায় ৬০ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন গম নিয়ে এমভি স্পার এরিস (MV SPAR ARIES) জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সরকার—টু—সরকার (জি টু জি) ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি কার্যক্রম শুরু করছে। এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে, যার প্রথম চালান হিসেবে ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম গত ২৫ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে দেশে পৌঁছেছে।
জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
১৮ এপ্রিল ২০২৩
মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংগঠনটির ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে