
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি সবকিছু উল্টে দিবে?
ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের মডেল অনুযায়ী, ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শুল্ক আরোপের কারণে বিশ্বের অসংখ্য দেশের বাণিজ্যিক ক্ষতির মুখে পড়বে। এসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক ক্ষতি পূরণ করতে একে অপরের সঙ্গে আরও বেশি বাণিজ্য করবে। এতে বিশ্বায়ন চলমান থাকলেও সেটি আর যুক্তরাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে হবে না।
এই পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে ব্লুমবার্গ উইকএন্ড ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের প্রধান বাণিজ্য ও জলবায়ু অর্থনীতিবিদ মায়েভা কাউসিনের সঙ্গে কথা বলেছেন।
তাঁদের অভিমত, যুক্তরাষ্ট্রে সকল আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ ১৯৪০-এর দশকে ফিরে যাওয়ার সমান। ট্রাম্প চীনের ওপর ৬০ শতাংশ এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব দিয়েছেন। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের গড় আমদানি শুল্কহার প্রায় ৩ শতাংশ। চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের আগে এটি ১ দশমিক ৫ শতাংশ ছিল। যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৩০ সালের স্মুট-হাওলি শুল্ক আইনে গড় শুল্ক প্রায় ২০ শতাংশে পৌঁছেছিল। তবে এই বৃদ্ধির আগে তৎকালীন শুল্কহার ১৪ শতাংশ ছিল। সেখানে ট্রাম্পের শুল্কহার ৩ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশে বৃদ্ধি আরও বড় ধাক্কা হবে।
এর প্রভাব সম্পর্কে ঐতিহাসিক উদাহরণ খুঁজে পাওয়া কঠিন হওয়ায় ব্লুমবার্গ বিশ্ব অর্থনীতির ‘কম্পিউটেবল জেনারেল ইকুইলিব্রিয়াম মডেল’ ব্যবহার করেছে। মডেল অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের আমদানি প্রায় ৫০ শতাংশ কমে যাবে ও চীনের পণ্য আমদানি প্রায় ৯০ শতাংশ কমে যাবে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে প্রায় কোনো বাণিজ্যই থাকবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানির কী হবে?
চীন বা অন্যান্য দেশ পাল্টা শুল্ক আরোপ নীতিতে না গেলেও যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যাবে। আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে বিদেশি পণ্যর দাম বাড়বে ও যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকে কম প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে। অন্য দেশগুলো পাল্টা শুল্ক আরোপ করলে মার্কিন রপ্তানি প্রায় ৬০ শতাংশ কমে যাবে। আমদানি ও রপ্তানি একসঙ্গে কমে গেলে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতিও একই থেকে যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু খাত কি লাভবান হবে?
আমদানির সঙ্গে সরাসরি প্রতিযোগিতা করা খাতগুলোর জন্য শুল্ক আরোপ লাভজনক হতে পারে। ব্লুমবার্গের মডেলে দেখা যায়, দেশটির খনিজ সম্পদ ও টেক্সটাইল খাত উপকৃত হতে পারে।
বিশ্বের অন্য দেশগুলো কী লাভবান হবে?
বিশ্বে বাণিজ্যিক পণ্যের ২০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রে আসে বা সেখান থেকে যায়। শুল্ক আরোপের প্রভাবে তা ৯ শতাংশে নেমে আসবে। অন্য দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের শূন্যতা পূরণ করবে ও পণ্য আমদানি বাড়াবে। অন্যান্য দেশগুলো নিজেদের মধ্যে পণ্য বাণিজ্য ৫ শতাংশ বাড়তে পারে, আর মোট বিশ্ব বাণিজ্য প্রায় ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কমে যেতে পারে। কেননা যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ববাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ দেশ হলেও বাকি বিশ্বের তুলনায় এখনো অনেকটা ছোট (মেক্সিকো ও কানাডা বিশেষ ব্যতিক্রম)।
চীনের রপ্তানি বাণিজ্য উদ্বৃত্ত কীভাবে টিকিয়ে রাখবে?
চীন বর্তমানে আমদানির তুলনায় অনেক বেশি রপ্তানি করে। এর একটি বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়। এই বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেলে চীনের রপ্তানি বাণিজ্যের উদ্বৃত্ত আয় অব্যাহত থাকবে কী?
চীনের অভ্যন্তরীণ সরবরাহ ও উৎপাদন সক্ষমতা পুনর্গঠনের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রথম বাণিজ্য যুদ্ধে দেশটি বেশ ভালোভাবে সামাল দিয়েছিল। চীন সম্ভবত নতুন বাজার খুঁজে পাবে। তবে রাজনৈতিকভাবে এটি বিশ্বের অন্যান্য দেশের ওপর চাপ তৈরি করতে পারে, বিশেষ করে চীনের ওপর নির্ভরশীলতা ও প্রতিযোগিতা নিয়ে। এই চ্যালেঞ্জ ব্লুমবার্গের মডেল পুরোপুরি মূল্যায়ন করতে পারেনি।
যদি শুধু চীনের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ এবং অন্যদের ওপর না করা হয়, তখন কি হবে? সে ক্ষেত্রে ‘সংযোগকারী’ অর্থনীতির মাধ্যমে সরবরাহ শৃঙ্খল পুনর্গঠিত হতে পারে। মার্কিন আমদানি শুল্কের কারণে আগামী ১০ বছরে বিশ্ব বাণিজ্য কমে গেলে অন্য দেশগুলোও পাল্টা আমদানি শুল্ক আরোপ করতে পারে। ফলে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য আরও কমে যেতে পারে।
বিশ্বজুড়ে উদ্ভাবন ও উৎপাদনশীলতার ওপর শুল্কের প্রভাব কী হবে?
ব্লুমবার্গের মডেল অনুযায়ী, প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য করলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা বেশি। তাই প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা যুক্তরাষ্ট্রকে বাদ দিলে ভবিষ্যতে কিছু দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। উদাহরণস্বরূপ, এটি মেক্সিকোর জন্য বড় সমস্যা হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিকোণ থেকে, টেক্সটাইল বা খনিশিল্প উৎপাদনে গুরুত্ব দিলে আরও বেশি সম্পদ এই খাতগুলোতে ব্যয় করতে হবে। এতে উচ্চ উৎপাদনশীল খাতগুলোতে কম সম্পদ ব্যয় করতে হবে।
পাঠকদের কোন বিষয়ে নজর রাখা উচিত?
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ব্লুমবার্গের মডেল বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্য প্রবাহ কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে এবং কীভাবে তা দ্রুত সমন্বয় করা হচ্ছে সেটি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চীনের প্রোডিউসার প্রাইস ইনডেক্সে (পিপিআই) কম চাহিদা মূল্য নির্ধারণে প্রভাব ফেলছে কিনা ও মন্দাভাব দেখা দিচ্ছে কিনা তাও দেখতে হবে। এটি এমন পরিস্থিতি হতে পারে যে, চীন রপ্তানির জন্য যথেষ্ট বাজার না পেলে কারখানাতেই পণ্যের মূল্য কমাতে বাধ্য হবে, এর প্রভাব চীনের শ্রমিকদের মজুরির ওপরও পড়বে।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতির দিকেও নজর রাখতে হবে, যাতে ট্যারিফরা ভোক্তাদের কাছে বেশি দামি পণ্য বিক্রি করতে বাধ্য করছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়।
মার্কিন আমদানি শুল্ক আরোপের সমর্থকদের ধারণা, এই বিষয়ে প্রচলিত অর্থনীতির ভুল ব্যাখ্যা রয়েছে। এমন কোনো অর্থনৈতিক প্রশ্ন রয়েছে কী, যা ট্যারিফের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে?
এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল, সমন্বয় কত দ্রুত ঘটে। আমরা জানি যে, আমদানি নির্ভরশীলতা কাটিয়ে উঠতে কোম্পানিগুলো অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে নতুন উপায় খুঁজে বের করতে পারে। তবে শুল্ক অনেক বেশি এবং সব ধরনের পণ্যের ওপর আরোপ করা হলে দেখতে হবে তাঁরা কত দ্রুত সামঞ্জস্য ঘটাতে পারবে?
ব্লুমবার্গ থেকে অনুবাদ করেছেন আবদুল বাছেদ

নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি সবকিছু উল্টে দিবে?
ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের মডেল অনুযায়ী, ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শুল্ক আরোপের কারণে বিশ্বের অসংখ্য দেশের বাণিজ্যিক ক্ষতির মুখে পড়বে। এসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক ক্ষতি পূরণ করতে একে অপরের সঙ্গে আরও বেশি বাণিজ্য করবে। এতে বিশ্বায়ন চলমান থাকলেও সেটি আর যুক্তরাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে হবে না।
এই পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে ব্লুমবার্গ উইকএন্ড ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের প্রধান বাণিজ্য ও জলবায়ু অর্থনীতিবিদ মায়েভা কাউসিনের সঙ্গে কথা বলেছেন।
তাঁদের অভিমত, যুক্তরাষ্ট্রে সকল আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ ১৯৪০-এর দশকে ফিরে যাওয়ার সমান। ট্রাম্প চীনের ওপর ৬০ শতাংশ এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব দিয়েছেন। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের গড় আমদানি শুল্কহার প্রায় ৩ শতাংশ। চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের আগে এটি ১ দশমিক ৫ শতাংশ ছিল। যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৩০ সালের স্মুট-হাওলি শুল্ক আইনে গড় শুল্ক প্রায় ২০ শতাংশে পৌঁছেছিল। তবে এই বৃদ্ধির আগে তৎকালীন শুল্কহার ১৪ শতাংশ ছিল। সেখানে ট্রাম্পের শুল্কহার ৩ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশে বৃদ্ধি আরও বড় ধাক্কা হবে।
এর প্রভাব সম্পর্কে ঐতিহাসিক উদাহরণ খুঁজে পাওয়া কঠিন হওয়ায় ব্লুমবার্গ বিশ্ব অর্থনীতির ‘কম্পিউটেবল জেনারেল ইকুইলিব্রিয়াম মডেল’ ব্যবহার করেছে। মডেল অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের আমদানি প্রায় ৫০ শতাংশ কমে যাবে ও চীনের পণ্য আমদানি প্রায় ৯০ শতাংশ কমে যাবে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে প্রায় কোনো বাণিজ্যই থাকবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানির কী হবে?
চীন বা অন্যান্য দেশ পাল্টা শুল্ক আরোপ নীতিতে না গেলেও যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যাবে। আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে বিদেশি পণ্যর দাম বাড়বে ও যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকে কম প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে। অন্য দেশগুলো পাল্টা শুল্ক আরোপ করলে মার্কিন রপ্তানি প্রায় ৬০ শতাংশ কমে যাবে। আমদানি ও রপ্তানি একসঙ্গে কমে গেলে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতিও একই থেকে যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু খাত কি লাভবান হবে?
আমদানির সঙ্গে সরাসরি প্রতিযোগিতা করা খাতগুলোর জন্য শুল্ক আরোপ লাভজনক হতে পারে। ব্লুমবার্গের মডেলে দেখা যায়, দেশটির খনিজ সম্পদ ও টেক্সটাইল খাত উপকৃত হতে পারে।
বিশ্বের অন্য দেশগুলো কী লাভবান হবে?
বিশ্বে বাণিজ্যিক পণ্যের ২০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রে আসে বা সেখান থেকে যায়। শুল্ক আরোপের প্রভাবে তা ৯ শতাংশে নেমে আসবে। অন্য দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের শূন্যতা পূরণ করবে ও পণ্য আমদানি বাড়াবে। অন্যান্য দেশগুলো নিজেদের মধ্যে পণ্য বাণিজ্য ৫ শতাংশ বাড়তে পারে, আর মোট বিশ্ব বাণিজ্য প্রায় ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কমে যেতে পারে। কেননা যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ববাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ দেশ হলেও বাকি বিশ্বের তুলনায় এখনো অনেকটা ছোট (মেক্সিকো ও কানাডা বিশেষ ব্যতিক্রম)।
চীনের রপ্তানি বাণিজ্য উদ্বৃত্ত কীভাবে টিকিয়ে রাখবে?
চীন বর্তমানে আমদানির তুলনায় অনেক বেশি রপ্তানি করে। এর একটি বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়। এই বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেলে চীনের রপ্তানি বাণিজ্যের উদ্বৃত্ত আয় অব্যাহত থাকবে কী?
চীনের অভ্যন্তরীণ সরবরাহ ও উৎপাদন সক্ষমতা পুনর্গঠনের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রথম বাণিজ্য যুদ্ধে দেশটি বেশ ভালোভাবে সামাল দিয়েছিল। চীন সম্ভবত নতুন বাজার খুঁজে পাবে। তবে রাজনৈতিকভাবে এটি বিশ্বের অন্যান্য দেশের ওপর চাপ তৈরি করতে পারে, বিশেষ করে চীনের ওপর নির্ভরশীলতা ও প্রতিযোগিতা নিয়ে। এই চ্যালেঞ্জ ব্লুমবার্গের মডেল পুরোপুরি মূল্যায়ন করতে পারেনি।
যদি শুধু চীনের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ এবং অন্যদের ওপর না করা হয়, তখন কি হবে? সে ক্ষেত্রে ‘সংযোগকারী’ অর্থনীতির মাধ্যমে সরবরাহ শৃঙ্খল পুনর্গঠিত হতে পারে। মার্কিন আমদানি শুল্কের কারণে আগামী ১০ বছরে বিশ্ব বাণিজ্য কমে গেলে অন্য দেশগুলোও পাল্টা আমদানি শুল্ক আরোপ করতে পারে। ফলে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য আরও কমে যেতে পারে।
বিশ্বজুড়ে উদ্ভাবন ও উৎপাদনশীলতার ওপর শুল্কের প্রভাব কী হবে?
ব্লুমবার্গের মডেল অনুযায়ী, প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য করলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা বেশি। তাই প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা যুক্তরাষ্ট্রকে বাদ দিলে ভবিষ্যতে কিছু দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। উদাহরণস্বরূপ, এটি মেক্সিকোর জন্য বড় সমস্যা হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিকোণ থেকে, টেক্সটাইল বা খনিশিল্প উৎপাদনে গুরুত্ব দিলে আরও বেশি সম্পদ এই খাতগুলোতে ব্যয় করতে হবে। এতে উচ্চ উৎপাদনশীল খাতগুলোতে কম সম্পদ ব্যয় করতে হবে।
পাঠকদের কোন বিষয়ে নজর রাখা উচিত?
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ব্লুমবার্গের মডেল বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্য প্রবাহ কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে এবং কীভাবে তা দ্রুত সমন্বয় করা হচ্ছে সেটি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চীনের প্রোডিউসার প্রাইস ইনডেক্সে (পিপিআই) কম চাহিদা মূল্য নির্ধারণে প্রভাব ফেলছে কিনা ও মন্দাভাব দেখা দিচ্ছে কিনা তাও দেখতে হবে। এটি এমন পরিস্থিতি হতে পারে যে, চীন রপ্তানির জন্য যথেষ্ট বাজার না পেলে কারখানাতেই পণ্যের মূল্য কমাতে বাধ্য হবে, এর প্রভাব চীনের শ্রমিকদের মজুরির ওপরও পড়বে।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতির দিকেও নজর রাখতে হবে, যাতে ট্যারিফরা ভোক্তাদের কাছে বেশি দামি পণ্য বিক্রি করতে বাধ্য করছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়।
মার্কিন আমদানি শুল্ক আরোপের সমর্থকদের ধারণা, এই বিষয়ে প্রচলিত অর্থনীতির ভুল ব্যাখ্যা রয়েছে। এমন কোনো অর্থনৈতিক প্রশ্ন রয়েছে কী, যা ট্যারিফের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে?
এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল, সমন্বয় কত দ্রুত ঘটে। আমরা জানি যে, আমদানি নির্ভরশীলতা কাটিয়ে উঠতে কোম্পানিগুলো অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে নতুন উপায় খুঁজে বের করতে পারে। তবে শুল্ক অনেক বেশি এবং সব ধরনের পণ্যের ওপর আরোপ করা হলে দেখতে হবে তাঁরা কত দ্রুত সামঞ্জস্য ঘটাতে পারবে?
ব্লুমবার্গ থেকে অনুবাদ করেছেন আবদুল বাছেদ

বন্দরের মাশুল নিয়ে ১০-১৫ দিনের মধ্যে স্টেকহোল্ডারদের বৈঠক হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের সিটি হল কনভেনশনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।
৭ মিনিট আগে
বড় দরপতনের পর বিশ্ববাজারে সোনার দাম আবার প্রায় ২ শতাংশ বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার কমানো ও যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তির ফলাফল ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে এই দাম বেড়েছে।
৩২ মিনিট আগে
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও কাঠামো প্রকৌশল বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া; প্রফেসর ড. সৈয়দ ফখরুল আমীন এবং প্রফেসর ড. রাকিব আহসান।
১ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডাল নামে বিক্রির কারণে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

বন্দরের মাশুল নিয়ে ১০-১৫ দিনের মধ্যে স্টেকহোল্ডারদের বৈঠক হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের সিটি হল কনভেনশনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।
আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান সাহেব সম্মত হয়েছেন, উনারা বন্দর ব্যবহারকারী, ক্ষতিগ্রস্ত, স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ১০-১৫ দিনের মধ্যে বৈঠকে বসবেন ইনশা আল্লাহ। বৈঠকে উনারা ঠিক করবেন কোনটা যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত ট্যারিফ। সেটিই গ্রহণযোগ্য হবে। প্রাথমিকভাবে আমরা সফল হয়েছি।’
চট্টগ্রাম পোর্ট ইউজার্স ফোরাম চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক প্রসারে প্রতিবন্ধক ওজন স্কেল, বন্দর ট্রাফিক ও চিটাগাং চেম্বারকে জবাবদিহিমূলক ও ব্যবসায়ীবান্ধব করার প্রত্যয়ে মতবিনিময় সভা হয়। সভায় আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘চট্টগ্রাম পোর্ট ইউজার্স ফোরামের প্রথম সভায় এক সপ্তাহ আগে আলটিমেটাম দেওয়ার পর বন্দরের চেয়ারম্যান স্বপ্রণোদিত হয়ে মন্ত্রণালয়ে লিখে চারটি খাতে ট্রাক, প্রাইমমুভার, ট্রেইলার, গেট ফি খাতে বর্ধিত ট্যারিফ স্থগিতের ব্যবস্থা করেছিলেন। সিঅ্যান্ডএফ ৪ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করেছিল, সে কারণে কর্মসূচি উইথড্র করে নিয়েছি। আমরা চাইনি চট্টগ্রাম বন্দরের কোনো ক্ষতি হোক।’
পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি বলেন, ‘মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমরা চিঠি দিয়েছি। উনি একটি পক্ষকে আমাদের সঙ্গে আলাপ করার জন্য নিযুক্ত করেছেন। গতকাল (বুধবার) বন্দর চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলাপ করেছি। আমি অত্যন্ত খুশি হয়ে বলতে পারি আপনাদের, বন্দরের চেয়ারম্যান সম্মত হয়েছেন যে, উনারা বন্দর ব্যবহারকারী, ক্ষতিগ্রস্ত, স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ১০-১৫ দিনের মধ্যে বৈঠকে বসবেন ইনশা আল্লাহ।’
পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় পর্যায়ে অনুরোধ করব সব অ্যাসোসিয়েশনকে বন্দরের ট্যারিফ কোন কোন খাতে বেশি হয়েছে, তা আমাদের জানাবেন। আমরা চেষ্টা করব সরকারের সঙ্গে বোঝাপড়া করে যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত ট্যারিফ যাতে নির্ধারণ করতে পারি। আমরা আশা করব, সরকার ব্যবসায়ীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেবে।’
সভার বিশেষ অতিথি বিজিএমইএর পরিচালক এম এ সালাম বলেন, আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন চিটাগাং চেম্বারে গতিশীল নেতৃত্ব দরকার। বিভিন্ন সেক্টর থেকে প্রতিনিধি নিয়ে ইউনাইটেড বিজনেস ফোরামের প্যানেল দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের বর্ধিত ট্যারিফ নিয়ে এ ফোরাম সোচ্চার ছিল।
ব্যবসায়ী নেতা মোহাম্মদ আমিরুল হক বলেন, ‘আপনারা শুনে লজ্জিত হবেন, খুবই দুঃখজনক মহাসড়কে একটা স্কেলের জন্য চট্টগ্রাম থেকে মিরসরাই পাথর, কয়লা যায় না। মোংলা বন্দর থেকে ট্রাকে মিরসরাইর ইকোনমিক জোনে কয়লা-পাথর আসে। তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ দুর্ভোগ আমাদের দিয়ে গেছে।’
বক্তরা জানান, বন্দর ট্যারিফ ৪১ শতাংশ বেড়েছে প্রচার করলেও কোনো ক্ষেত্রে ৩০০ শতাংশও বেড়েছে। আগে ৩৭১ ডলার দিতে হতো, এখন ১৫০০ ডলার দিতে হচ্ছে। ব্যাপারটা উদ্বেগজনক।
বারভিডার সাবেক সভাপতি হাবিবুল্লাহ ডন বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর আমদানি-রপ্তানির লাইফলাইন। সম্প্রতি বন্দরের সেবার ওপর যেভাবে ট্যারিফ বাড়ানো হয়েছে, তাতে ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন। চট্টগ্রাম চেম্বারে এক বছর ধরে প্রশাসক।
নাসিরুদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল আলম, চট্টগ্রাম কাস্টম এজেন্ট সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী চৌধুরী, বিজিএপিএমইএর প্রথম সহসভাপতি শহীদুল্লাহ্ চৌধুরী, বিজিএপিএমইএর উপদেষ্টা লতিফুর রহমান আজিম, টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির উপদেষ্টা বেলায়েত হোসেন ও সভাপতি আবদুল মান্নান, টায়ার টিউব ডিলার গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান, চাক্তাই=খাতুনগঞ্জ আড়তদার সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি দোস্ত মোহাম্মদ, সেন্ট্রাল প্লাজা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আলম টিটু, ফিনলে স্কয়ার ব্যবসায়ী সমিতির মিয়া মো. খালেদ, ব্যবসায়ী নেতা এরফান উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

বন্দরের মাশুল নিয়ে ১০-১৫ দিনের মধ্যে স্টেকহোল্ডারদের বৈঠক হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের সিটি হল কনভেনশনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।
আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান সাহেব সম্মত হয়েছেন, উনারা বন্দর ব্যবহারকারী, ক্ষতিগ্রস্ত, স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ১০-১৫ দিনের মধ্যে বৈঠকে বসবেন ইনশা আল্লাহ। বৈঠকে উনারা ঠিক করবেন কোনটা যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত ট্যারিফ। সেটিই গ্রহণযোগ্য হবে। প্রাথমিকভাবে আমরা সফল হয়েছি।’
চট্টগ্রাম পোর্ট ইউজার্স ফোরাম চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক প্রসারে প্রতিবন্ধক ওজন স্কেল, বন্দর ট্রাফিক ও চিটাগাং চেম্বারকে জবাবদিহিমূলক ও ব্যবসায়ীবান্ধব করার প্রত্যয়ে মতবিনিময় সভা হয়। সভায় আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘চট্টগ্রাম পোর্ট ইউজার্স ফোরামের প্রথম সভায় এক সপ্তাহ আগে আলটিমেটাম দেওয়ার পর বন্দরের চেয়ারম্যান স্বপ্রণোদিত হয়ে মন্ত্রণালয়ে লিখে চারটি খাতে ট্রাক, প্রাইমমুভার, ট্রেইলার, গেট ফি খাতে বর্ধিত ট্যারিফ স্থগিতের ব্যবস্থা করেছিলেন। সিঅ্যান্ডএফ ৪ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করেছিল, সে কারণে কর্মসূচি উইথড্র করে নিয়েছি। আমরা চাইনি চট্টগ্রাম বন্দরের কোনো ক্ষতি হোক।’
পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি বলেন, ‘মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমরা চিঠি দিয়েছি। উনি একটি পক্ষকে আমাদের সঙ্গে আলাপ করার জন্য নিযুক্ত করেছেন। গতকাল (বুধবার) বন্দর চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলাপ করেছি। আমি অত্যন্ত খুশি হয়ে বলতে পারি আপনাদের, বন্দরের চেয়ারম্যান সম্মত হয়েছেন যে, উনারা বন্দর ব্যবহারকারী, ক্ষতিগ্রস্ত, স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ১০-১৫ দিনের মধ্যে বৈঠকে বসবেন ইনশা আল্লাহ।’
পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় পর্যায়ে অনুরোধ করব সব অ্যাসোসিয়েশনকে বন্দরের ট্যারিফ কোন কোন খাতে বেশি হয়েছে, তা আমাদের জানাবেন। আমরা চেষ্টা করব সরকারের সঙ্গে বোঝাপড়া করে যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত ট্যারিফ যাতে নির্ধারণ করতে পারি। আমরা আশা করব, সরকার ব্যবসায়ীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেবে।’
সভার বিশেষ অতিথি বিজিএমইএর পরিচালক এম এ সালাম বলেন, আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন চিটাগাং চেম্বারে গতিশীল নেতৃত্ব দরকার। বিভিন্ন সেক্টর থেকে প্রতিনিধি নিয়ে ইউনাইটেড বিজনেস ফোরামের প্যানেল দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের বর্ধিত ট্যারিফ নিয়ে এ ফোরাম সোচ্চার ছিল।
ব্যবসায়ী নেতা মোহাম্মদ আমিরুল হক বলেন, ‘আপনারা শুনে লজ্জিত হবেন, খুবই দুঃখজনক মহাসড়কে একটা স্কেলের জন্য চট্টগ্রাম থেকে মিরসরাই পাথর, কয়লা যায় না। মোংলা বন্দর থেকে ট্রাকে মিরসরাইর ইকোনমিক জোনে কয়লা-পাথর আসে। তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ দুর্ভোগ আমাদের দিয়ে গেছে।’
বক্তরা জানান, বন্দর ট্যারিফ ৪১ শতাংশ বেড়েছে প্রচার করলেও কোনো ক্ষেত্রে ৩০০ শতাংশও বেড়েছে। আগে ৩৭১ ডলার দিতে হতো, এখন ১৫০০ ডলার দিতে হচ্ছে। ব্যাপারটা উদ্বেগজনক।
বারভিডার সাবেক সভাপতি হাবিবুল্লাহ ডন বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর আমদানি-রপ্তানির লাইফলাইন। সম্প্রতি বন্দরের সেবার ওপর যেভাবে ট্যারিফ বাড়ানো হয়েছে, তাতে ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন। চট্টগ্রাম চেম্বারে এক বছর ধরে প্রশাসক।
নাসিরুদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল আলম, চট্টগ্রাম কাস্টম এজেন্ট সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী চৌধুরী, বিজিএপিএমইএর প্রথম সহসভাপতি শহীদুল্লাহ্ চৌধুরী, বিজিএপিএমইএর উপদেষ্টা লতিফুর রহমান আজিম, টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির উপদেষ্টা বেলায়েত হোসেন ও সভাপতি আবদুল মান্নান, টায়ার টিউব ডিলার গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান, চাক্তাই=খাতুনগঞ্জ আড়তদার সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি দোস্ত মোহাম্মদ, সেন্ট্রাল প্লাজা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আলম টিটু, ফিনলে স্কয়ার ব্যবসায়ী সমিতির মিয়া মো. খালেদ, ব্যবসায়ী নেতা এরফান উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১৬ নভেম্বর ২০২৪
বড় দরপতনের পর বিশ্ববাজারে সোনার দাম আবার প্রায় ২ শতাংশ বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার কমানো ও যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তির ফলাফল ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে এই দাম বেড়েছে।
৩২ মিনিট আগে
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও কাঠামো প্রকৌশল বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া; প্রফেসর ড. সৈয়দ ফখরুল আমীন এবং প্রফেসর ড. রাকিব আহসান।
১ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডাল নামে বিক্রির কারণে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বড় দরপতনের পর বিশ্ববাজারে সোনার দাম আবার প্রায় ২ শতাংশ বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার কমানো ও যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তির ফলাফল ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে এই দাম বেড়েছে।
পূর্বাঞ্চলীয় সময় সকাল ৯টা ৪৩ মিনিটে স্পট সোনার দাম বেড়ে প্রতি আউন্সে দাঁড়ায় ৩ হাজার ৯৭০ দশমিক ৩৬ ডলার, যা দিনের শুরুতে প্রায় ২ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছিল। ডিসেম্বরে সরবরাহের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে সোনার ভবিষ্যৎ ক্রয়াদেশ (গোল্ড ফিউচারস) স্থিতিশীল ছিল, প্রতি আউন্সে ৩ হাজার ৯৯২ দশমিক ৪০ ডলার।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক ৫৭ থেকে কমিয়ে ৪৭ শতাংশে আনবেন। বিনিময়ে বেইজিং আবারও যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা শুরু করবে, বিরল খনিজ রপ্তানি পুনরায় চালু করবে এবং অবৈধ ফেন্টানিল ব্যবসা দমনে পদক্ষেপ নেবে।
সিপিএম গ্রুপের ম্যানেজিং পার্টনার জেফ্রি ক্রিশ্চিয়ান বলেন, সোনার বাজার কিছুটা টালমাটাল হয়েছিল, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র-চীনের চুক্তির বিস্তারিত প্রকাশ পাওয়ার পর দেখা যায়, এটি বেশ ফাঁপা একটি সমঝোতা। তাই বাজার বুঝে নিয়েছে যে বাণিজ্যযুদ্ধ এখনই শেষ হচ্ছে না।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ গতকাল বুধবার বাজারের প্রত্যাশা অনুযায়ী সুদের হার কমিয়েছে। তবে সংকেত দিয়েছে, চলমান সরকারী অচলাবস্থার কারণে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক তথ্যপ্রবাহ ব্যাহত হওয়ায় এ বছর এটি সম্ভবত শেষবারের মতো হার কমানো হতে পারে।
সুদহার কমে গেলে সোনা আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে, কারণ, এটি সুদবিহীন সম্পদ। পাশাপাশি ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সময়েও সোনা সাধারণত স্থিতিশীল থাকে এবং দাম বাড়ে।
ওয়েলস ফার্গো ইনভেস্টমেন্ট ইনস্টিটিউট তাদের ২০২৬ সালের সোনার দাম লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে প্রতি আউন্সে ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার ৭০০ ডলার নির্ধারণ করেছে, যা আগে ছিল ৩ হাজার ৯০০ থেকে ৪ হাজার ১০০ ডলার। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, ‘আমরা মনে করি, ভূরাজনৈতিক ও বাণিজ্য নীতিগত অনিশ্চয়তা বেসরকারি ও সরকারি পর্যায়ে সোনার চাহিদা বাড়াবে এবং দাম আরও ওপরে তুলবে।’
অন্যদিকে, স্পট সিলভার বা রুপার দাম ১ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি আউন্সে ৪৮ দশমিক ৩৪ ডলারে দাঁড়ায়। প্লাটিনাম ০ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৫৯৮ দশমিক ৫৫ ডলারে এবং প্যালাডিয়াম ১ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৪১৫ দশমিক ৫২ ডলারে পৌঁছায়।

বড় দরপতনের পর বিশ্ববাজারে সোনার দাম আবার প্রায় ২ শতাংশ বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার কমানো ও যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তির ফলাফল ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে এই দাম বেড়েছে।
পূর্বাঞ্চলীয় সময় সকাল ৯টা ৪৩ মিনিটে স্পট সোনার দাম বেড়ে প্রতি আউন্সে দাঁড়ায় ৩ হাজার ৯৭০ দশমিক ৩৬ ডলার, যা দিনের শুরুতে প্রায় ২ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছিল। ডিসেম্বরে সরবরাহের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে সোনার ভবিষ্যৎ ক্রয়াদেশ (গোল্ড ফিউচারস) স্থিতিশীল ছিল, প্রতি আউন্সে ৩ হাজার ৯৯২ দশমিক ৪০ ডলার।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক ৫৭ থেকে কমিয়ে ৪৭ শতাংশে আনবেন। বিনিময়ে বেইজিং আবারও যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা শুরু করবে, বিরল খনিজ রপ্তানি পুনরায় চালু করবে এবং অবৈধ ফেন্টানিল ব্যবসা দমনে পদক্ষেপ নেবে।
সিপিএম গ্রুপের ম্যানেজিং পার্টনার জেফ্রি ক্রিশ্চিয়ান বলেন, সোনার বাজার কিছুটা টালমাটাল হয়েছিল, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র-চীনের চুক্তির বিস্তারিত প্রকাশ পাওয়ার পর দেখা যায়, এটি বেশ ফাঁপা একটি সমঝোতা। তাই বাজার বুঝে নিয়েছে যে বাণিজ্যযুদ্ধ এখনই শেষ হচ্ছে না।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ গতকাল বুধবার বাজারের প্রত্যাশা অনুযায়ী সুদের হার কমিয়েছে। তবে সংকেত দিয়েছে, চলমান সরকারী অচলাবস্থার কারণে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক তথ্যপ্রবাহ ব্যাহত হওয়ায় এ বছর এটি সম্ভবত শেষবারের মতো হার কমানো হতে পারে।
সুদহার কমে গেলে সোনা আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে, কারণ, এটি সুদবিহীন সম্পদ। পাশাপাশি ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সময়েও সোনা সাধারণত স্থিতিশীল থাকে এবং দাম বাড়ে।
ওয়েলস ফার্গো ইনভেস্টমেন্ট ইনস্টিটিউট তাদের ২০২৬ সালের সোনার দাম লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে প্রতি আউন্সে ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার ৭০০ ডলার নির্ধারণ করেছে, যা আগে ছিল ৩ হাজার ৯০০ থেকে ৪ হাজার ১০০ ডলার। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, ‘আমরা মনে করি, ভূরাজনৈতিক ও বাণিজ্য নীতিগত অনিশ্চয়তা বেসরকারি ও সরকারি পর্যায়ে সোনার চাহিদা বাড়াবে এবং দাম আরও ওপরে তুলবে।’
অন্যদিকে, স্পট সিলভার বা রুপার দাম ১ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি আউন্সে ৪৮ দশমিক ৩৪ ডলারে দাঁড়ায়। প্লাটিনাম ০ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৫৯৮ দশমিক ৫৫ ডলারে এবং প্যালাডিয়াম ১ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৪১৫ দশমিক ৫২ ডলারে পৌঁছায়।

নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১৬ নভেম্বর ২০২৪
বন্দরের মাশুল নিয়ে ১০-১৫ দিনের মধ্যে স্টেকহোল্ডারদের বৈঠক হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের সিটি হল কনভেনশনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।
৭ মিনিট আগে
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও কাঠামো প্রকৌশল বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া; প্রফেসর ড. সৈয়দ ফখরুল আমীন এবং প্রফেসর ড. রাকিব আহসান।
১ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডাল নামে বিক্রির কারণে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রামে ‘ডিজাইন গাইডলাইনস অ্যান্ড কোড প্রভিশনস ফর ইউজিং হায়ার গ্রেড রিবার (বি ৬০০ ডি-আর) ইন আরসিসি স্ট্রাকচারস: এক্সপ্লোরিং অপরচুনিটিজ ফর রিবার সেভিংস ইন দ্য কনটেক্সট অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি বিশেষ টেকনিক্যাল সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারে দেশের শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ার ও আর্কিটেক্টরা উন্নত নকশা, কাঠামোগত দক্ষতা, টেকসই নির্মাণসামগ্রীর ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে আলোকপাত করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও কাঠামো প্রকৌশল বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া; প্রফেসর ড. সৈয়দ ফখরুল আমীন এবং প্রফেসর ড. রাকিব আহসান।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন জিপিএইচ ইস্পাতের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম; অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আলমাস শিমুল; ডিরেক্টর আবদুল আহাদ; ডিরেক্টর সাদমান সাইকা সেফা এবং সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ মামুন কবির। আরও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ও হেড অব টিএমপিএম মো. সাইফুল ইসলাম। যিনি রিবারের উৎপাদন ও ব্যবহারিক দিক তুলে ধরতে গিয়ে বহির্বিশ্বের কোড ও স্ট্যান্ডার্ড নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত প্রেজেন্টেশন দেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল হোসাইন চৌধুরী (রিজভী), পি. ইঞ্জ.। তিনি হাইকোয়ালিটি রিবার ব্যবহারের নকশাগত ও অর্থনৈতিক সুবিধা তুলে ধরেন এবং আধুনিক রি-ইনফোর্সড কংক্রিট কাঠামোতে এই প্রযুক্তির প্রয়োগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
তিনি বলেন, ‘হাইকোয়ালিটি রিবার (বি ৬০০ ডি-আর) ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা কাঠামোর স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি নির্মাণ খরচ সাশ্রয় ও দক্ষতার নতুন সম্ভাবনাও তৈরি করছি। হাইকোয়ালিটি রিবার তৈরির এই প্রযুক্তি বাংলাদেশের নির্মাণশিল্পে আধুনিক নকশা ও টেকসই উন্নয়নের নতুন দ্বার উন্মোচন করবে বলে আমার বিশ্বাস।’
দেশের শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ার, আর্কিটেক্ট ও সরকারি-বেসরকারি খাতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে এই সেমিনার আয়োজনের মধ্য দিয়ে জিপিএইচ ইস্পাত আবারও এই বার্তা দিতে চায়, একটি মজবুত ও টেকসই বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে দেশের প্রকৌশল দক্ষতা, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং জ্ঞান বিনিময়ের ধারাকে এগিয়ে নিতে তাঁরা সর্বদা সচেষ্ট।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রামে ‘ডিজাইন গাইডলাইনস অ্যান্ড কোড প্রভিশনস ফর ইউজিং হায়ার গ্রেড রিবার (বি ৬০০ ডি-আর) ইন আরসিসি স্ট্রাকচারস: এক্সপ্লোরিং অপরচুনিটিজ ফর রিবার সেভিংস ইন দ্য কনটেক্সট অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি বিশেষ টেকনিক্যাল সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারে দেশের শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ার ও আর্কিটেক্টরা উন্নত নকশা, কাঠামোগত দক্ষতা, টেকসই নির্মাণসামগ্রীর ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে আলোকপাত করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও কাঠামো প্রকৌশল বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া; প্রফেসর ড. সৈয়দ ফখরুল আমীন এবং প্রফেসর ড. রাকিব আহসান।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন জিপিএইচ ইস্পাতের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম; অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আলমাস শিমুল; ডিরেক্টর আবদুল আহাদ; ডিরেক্টর সাদমান সাইকা সেফা এবং সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ মামুন কবির। আরও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ও হেড অব টিএমপিএম মো. সাইফুল ইসলাম। যিনি রিবারের উৎপাদন ও ব্যবহারিক দিক তুলে ধরতে গিয়ে বহির্বিশ্বের কোড ও স্ট্যান্ডার্ড নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত প্রেজেন্টেশন দেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল হোসাইন চৌধুরী (রিজভী), পি. ইঞ্জ.। তিনি হাইকোয়ালিটি রিবার ব্যবহারের নকশাগত ও অর্থনৈতিক সুবিধা তুলে ধরেন এবং আধুনিক রি-ইনফোর্সড কংক্রিট কাঠামোতে এই প্রযুক্তির প্রয়োগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
তিনি বলেন, ‘হাইকোয়ালিটি রিবার (বি ৬০০ ডি-আর) ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা কাঠামোর স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি নির্মাণ খরচ সাশ্রয় ও দক্ষতার নতুন সম্ভাবনাও তৈরি করছি। হাইকোয়ালিটি রিবার তৈরির এই প্রযুক্তি বাংলাদেশের নির্মাণশিল্পে আধুনিক নকশা ও টেকসই উন্নয়নের নতুন দ্বার উন্মোচন করবে বলে আমার বিশ্বাস।’
দেশের শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ার, আর্কিটেক্ট ও সরকারি-বেসরকারি খাতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে এই সেমিনার আয়োজনের মধ্য দিয়ে জিপিএইচ ইস্পাত আবারও এই বার্তা দিতে চায়, একটি মজবুত ও টেকসই বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে দেশের প্রকৌশল দক্ষতা, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং জ্ঞান বিনিময়ের ধারাকে এগিয়ে নিতে তাঁরা সর্বদা সচেষ্ট।

নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১৬ নভেম্বর ২০২৪
বন্দরের মাশুল নিয়ে ১০-১৫ দিনের মধ্যে স্টেকহোল্ডারদের বৈঠক হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের সিটি হল কনভেনশনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।
৭ মিনিট আগে
বড় দরপতনের পর বিশ্ববাজারে সোনার দাম আবার প্রায় ২ শতাংশ বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার কমানো ও যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তির ফলাফল ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে এই দাম বেড়েছে।
৩২ মিনিট আগে
‘মথ’ ডালে রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডাল নামে বিক্রির কারণে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘মথ’ ডালে রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডাল নামে বিক্রির কারণে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারের তিনটি সংস্থার কাছে চিঠি দিয়েছেন।
ক্যাব বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিউশন-বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালকের কাছে চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, পাইকারি ও খুচরা বাজারে ‘মথ’ ডালকে ‘মুগ’ ডাল হিসেবে বিক্রি রোধে অননুমোদিতভাবে এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া। বাজারে বিক্রিত প্যাকেটজাত মুগ ডাল ও মুগ ডালজাতীয় খাদ্যপণ্যের নমুনা সংগ্রহপূর্বক পরীক্ষাগারে বিশ্লেষণ করা ও মানের ব্যত্যয় প্রমাণিত হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া।
প্যাকেটজাত মুগ ডালের লেবেলিং ও উপাদান যাচাই করা। রং, বিষাক্ত উপাদান ও নিম্নমান প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের বিপণন, মজুত ও বিক্রয় নিষিদ্ধ করা। পাইকারি ও খুচরা বাজারে অভিযান পরিচালনা করে রং মিশ্রিত মুগ ডাল শনাক্ত ও জব্দ করা, প্যাকেটজাত ও খোলা মুগ ডাল থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে বিশ্লেষণ করা, সংশ্লিষ্ট বিক্রেতা বা আমদানিকারকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া এবং গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নিয়মিত সতর্কীকরণ প্রচারণা জোরদার করা।
ক্যাব সভাপতি জানান, খাদ্যপণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ, ভেজাল প্রতিরোধ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সাম্প্রতিক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সংগৃহীত ডাল নমুনার অর্ধেকের বেশি অংশে রং মিশ্রিত নমুনা পাওয়া গেছে, যা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ৪২ ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের কেমিক্যালযুক্ত খাদ্য ভোক্তাদের প্রাণঘাতী রোগ ক্যানসার সৃষ্টি করতে পারে। চিঠিতে আজকের পত্রিকা ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

‘মথ’ ডালে রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডাল নামে বিক্রির কারণে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারের তিনটি সংস্থার কাছে চিঠি দিয়েছেন।
ক্যাব বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিউশন-বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালকের কাছে চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, পাইকারি ও খুচরা বাজারে ‘মথ’ ডালকে ‘মুগ’ ডাল হিসেবে বিক্রি রোধে অননুমোদিতভাবে এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া। বাজারে বিক্রিত প্যাকেটজাত মুগ ডাল ও মুগ ডালজাতীয় খাদ্যপণ্যের নমুনা সংগ্রহপূর্বক পরীক্ষাগারে বিশ্লেষণ করা ও মানের ব্যত্যয় প্রমাণিত হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া।
প্যাকেটজাত মুগ ডালের লেবেলিং ও উপাদান যাচাই করা। রং, বিষাক্ত উপাদান ও নিম্নমান প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের বিপণন, মজুত ও বিক্রয় নিষিদ্ধ করা। পাইকারি ও খুচরা বাজারে অভিযান পরিচালনা করে রং মিশ্রিত মুগ ডাল শনাক্ত ও জব্দ করা, প্যাকেটজাত ও খোলা মুগ ডাল থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে বিশ্লেষণ করা, সংশ্লিষ্ট বিক্রেতা বা আমদানিকারকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া এবং গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নিয়মিত সতর্কীকরণ প্রচারণা জোরদার করা।
ক্যাব সভাপতি জানান, খাদ্যপণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ, ভেজাল প্রতিরোধ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সাম্প্রতিক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সংগৃহীত ডাল নমুনার অর্ধেকের বেশি অংশে রং মিশ্রিত নমুনা পাওয়া গেছে, যা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ৪২ ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের কেমিক্যালযুক্ত খাদ্য ভোক্তাদের প্রাণঘাতী রোগ ক্যানসার সৃষ্টি করতে পারে। চিঠিতে আজকের পত্রিকা ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১৬ নভেম্বর ২০২৪
বন্দরের মাশুল নিয়ে ১০-১৫ দিনের মধ্যে স্টেকহোল্ডারদের বৈঠক হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও পোর্ট ইউজারস ফোরামের সভাপতি আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের সিটি হল কনভেনশনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।
৭ মিনিট আগে
বড় দরপতনের পর বিশ্ববাজারে সোনার দাম আবার প্রায় ২ শতাংশ বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার কমানো ও যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তির ফলাফল ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে এই দাম বেড়েছে।
৩২ মিনিট আগে
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও কাঠামো প্রকৌশল বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া; প্রফেসর ড. সৈয়দ ফখরুল আমীন এবং প্রফেসর ড. রাকিব আহসান।
১ ঘণ্টা আগে