রোকন উদ্দীন, ঢাকা
নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রমশ শক্ত অবস্থান তৈরি করছে। এত দিন রপ্তানি মূলত ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো প্রচলিত বাজারেই সীমিত ছিল, তবে এখন পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। নতুন কিছু দেশ ধীরে ধীরে গুরুত্বপূর্ণ ক্রেতা হিসেবে যুক্ত হচ্ছে, যেগুলোকে রপ্তানিকারকেরা অপ্রচলিত বাজার হিসেবে বিবেচনা করেন।
এই অপ্রচলিত বাজারের মধ্যে রয়েছে জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, তুরস্ক, ব্রাজিল, চীন, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মেক্সিকো, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড ও চিলিসহ ১৬টি দেশ। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি থেকে মোট আয় হয়েছে ৩৮.৪৮ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে এই ১৬ অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানির পরিমাণ ৬.৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা মোট রপ্তানির ১৬.৪৬ শতাংশ। বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়া, ভারত, তুরস্ক ও ব্রাজিলের মতো কিছু বাজারে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির হার ৫০ শতাংশের বেশি, যা নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে।
জাপান: বিলিয়ন ডলারের গন্তব্য
অপ্রচলিত বাজারের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে জাপান, যেখানে ২০২৪ সালে বাংলাদেশ ১.১২ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। এটি মোট রপ্তানির ২.৯০ শতাংশ এবং অপ্রচলিত বাজারগুলোর রপ্তানির ১৮ শতাংশ। দেশে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর তথ্য বলছে, গত বছরের তুলনায় জাপানে রপ্তানি বেড়েছে ৪ শতাংশেরও বেশি। বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, বাংলাদেশের পোশাকের জন্য জাপান একটি প্রতিশ্রুতিশীল বাজার, কারণ তারা গুণগত মানের পোশাকের ভালো মূল্য প্রদান করে। জাপানের বাজারে আরও প্রবেশ করতে হলে নতুন ডিজাইন, উন্নত মানসম্পন্ন কাপড় এবং পরিবেশবান্ধব উৎপাদন পদ্ধতির দিকে নজর দিতে হবে।
তুরস্ক: দ্রুততম প্রবৃদ্ধির বাজার
অপ্রচলিত বাজারগুলোর মধ্যে প্রবৃদ্ধির দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে তুরস্ক। ২০২৪ সালে দেশটিতে পোশাক রপ্তানি ৫০ শতাংশেরও বেশি বেড়ে ৪২৬ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। তুরস্কের বাজার ক্রমেই প্রসারিত হচ্ছে এবং বাংলাদেশি পোশাকের জন্য এটি একটি সম্ভাবনাময় গন্তব্য হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের পোশাকশিল্প যদি এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পারে, তবে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তুরস্কে রপ্তানি আরও বহুগুণে বৃদ্ধি পেতে পারে। দেশটির ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী মানসম্মত পোশাক উৎপাদন এবং প্রতিযোগিতামূলক দামে সরবরাহ নিশ্চিত করা হলে বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করতে পারবে।
ব্রাজিল: সম্ভাবনাময় নতুন দিগন্ত
ব্রাজিলের বাজারে এখনো বাংলাদেশি পোশাকের উপস্থিতি সীমিত। বর্তমানে দেশটিতে রপ্তানি করা হচ্ছে ১৫৮ মিলিয়ন ডলারের পোশাক, যা তুলনামূলক কম হলেও বিশাল সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছে। বাংলাদেশ-ব্রাজিল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহসভাপতি সাইফুল আলম বলেন, ‘ব্রাজিলে আমাদের পোশাকসহ অন্যান্য পণ্যের বিশাল সুযোগ রয়েছে। একটু উদ্যোগ নিলেই রপ্তানি বহুগুণে বাড়ানো সম্ভব।’ ব্রাজিলের বাজারে প্রবেশের জন্য স্থানীয় ভোক্তাদের রুচি এবং পোশাকের ধরন সম্পর্কে বিশদ গবেষণা প্রয়োজন। বিশেষ করে ক্রীড়া ও অবসরকালীন পোশাকের ক্ষেত্রে ব্রাজিলের চাহিদা বেশি। দেশটির ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের পোশাক খাত একটি স্থায়ী বাজার তৈরি করতে পারে।
অস্ট্রেলিয়া ও ভারত: ক্রমবর্ধমান বাজার
অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানির দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, যেখানে ২০২৪ সালে ৮৩১ মিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করা হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ বেশি। ভারতেও রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০৬ মিলিয়ন ডলারে, যা ১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে। ভারতীয় বাজারের সম্ভাবনা দিন দিন বাড়ছে, যা বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের জন্য একটি ইতিবাচক দিক। ভারতের মতো বিশাল বাজারে প্রবেশের জন্য শুল্কনীতি এবং বাণিজ্য চুক্তির সুবিধাগুলো কাজে লাগানো জরুরি। এ ছাড়া, ভারতীয় ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী কাপড়ের বৈচিত্র্য আনতে হবে। বিশেষত, তুলার তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে ভারত একটি বড় বাজার হতে পারে।
ইউরোপ ও আমেরিকা: প্রচলিত বাজারে আধিপত্য
অপ্রচলিত বাজারগুলোর প্রসার সত্ত্বেও, এখনো পোশাক রপ্তানির বৃহত্তম অংশ ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে যাচ্ছে। ২০২৪ সালে ইইউতে মোট রপ্তানির ৫০.৩৪ শতাংশ বা ১৯.৩৭ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির পরিমাণ ৭.২ বিলিয়ন ডলার, যা মোট রপ্তানির ১৮.৭২ শতাংশ, আর যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়েছে ৪.৩ বিলিয়ন ডলার, যা মোট রপ্তানির ১১.২৫ শতাংশ। ইউরোপ ও আমেরিকার বাজার ধরে রাখতে হলে নতুন ট্রেন্ড ও টেকসই ফ্যাশনের দিকে নজর দিতে হবে। পরিবেশবান্ধব উৎপাদনব্যবস্থা এবং সামাজিক দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক মডেল অনুসরণ করেই ভবিষ্যতে এসব বাজারে প্রতিযোগিতা করা সম্ভব হবে।
দরকার কার্যকর ব্র্যান্ডিং
তথ্য অনুযায়ী, ১০টি অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি ৪ থেকে ৫০ শতাংশ বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে নীতি সহায়তা, রপ্তানিকারকদের উদ্যোগ ও কার্যকর ব্র্যান্ডিং জরুরি। সঠিক কৌশল ও বাজার বিশ্লেষণের মাধ্যমে এসব বাজারে বাংলাদেশের অবস্থান আরও শক্তিশালী করা সম্ভব।
নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রমশ শক্ত অবস্থান তৈরি করছে। এত দিন রপ্তানি মূলত ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো প্রচলিত বাজারেই সীমিত ছিল, তবে এখন পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। নতুন কিছু দেশ ধীরে ধীরে গুরুত্বপূর্ণ ক্রেতা হিসেবে যুক্ত হচ্ছে, যেগুলোকে রপ্তানিকারকেরা অপ্রচলিত বাজার হিসেবে বিবেচনা করেন।
এই অপ্রচলিত বাজারের মধ্যে রয়েছে জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, তুরস্ক, ব্রাজিল, চীন, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মেক্সিকো, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড ও চিলিসহ ১৬টি দেশ। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি থেকে মোট আয় হয়েছে ৩৮.৪৮ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে এই ১৬ অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানির পরিমাণ ৬.৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা মোট রপ্তানির ১৬.৪৬ শতাংশ। বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়া, ভারত, তুরস্ক ও ব্রাজিলের মতো কিছু বাজারে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির হার ৫০ শতাংশের বেশি, যা নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে।
জাপান: বিলিয়ন ডলারের গন্তব্য
অপ্রচলিত বাজারের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে জাপান, যেখানে ২০২৪ সালে বাংলাদেশ ১.১২ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। এটি মোট রপ্তানির ২.৯০ শতাংশ এবং অপ্রচলিত বাজারগুলোর রপ্তানির ১৮ শতাংশ। দেশে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর তথ্য বলছে, গত বছরের তুলনায় জাপানে রপ্তানি বেড়েছে ৪ শতাংশেরও বেশি। বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, বাংলাদেশের পোশাকের জন্য জাপান একটি প্রতিশ্রুতিশীল বাজার, কারণ তারা গুণগত মানের পোশাকের ভালো মূল্য প্রদান করে। জাপানের বাজারে আরও প্রবেশ করতে হলে নতুন ডিজাইন, উন্নত মানসম্পন্ন কাপড় এবং পরিবেশবান্ধব উৎপাদন পদ্ধতির দিকে নজর দিতে হবে।
তুরস্ক: দ্রুততম প্রবৃদ্ধির বাজার
অপ্রচলিত বাজারগুলোর মধ্যে প্রবৃদ্ধির দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে তুরস্ক। ২০২৪ সালে দেশটিতে পোশাক রপ্তানি ৫০ শতাংশেরও বেশি বেড়ে ৪২৬ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। তুরস্কের বাজার ক্রমেই প্রসারিত হচ্ছে এবং বাংলাদেশি পোশাকের জন্য এটি একটি সম্ভাবনাময় গন্তব্য হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের পোশাকশিল্প যদি এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পারে, তবে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তুরস্কে রপ্তানি আরও বহুগুণে বৃদ্ধি পেতে পারে। দেশটির ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী মানসম্মত পোশাক উৎপাদন এবং প্রতিযোগিতামূলক দামে সরবরাহ নিশ্চিত করা হলে বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করতে পারবে।
ব্রাজিল: সম্ভাবনাময় নতুন দিগন্ত
ব্রাজিলের বাজারে এখনো বাংলাদেশি পোশাকের উপস্থিতি সীমিত। বর্তমানে দেশটিতে রপ্তানি করা হচ্ছে ১৫৮ মিলিয়ন ডলারের পোশাক, যা তুলনামূলক কম হলেও বিশাল সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছে। বাংলাদেশ-ব্রাজিল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহসভাপতি সাইফুল আলম বলেন, ‘ব্রাজিলে আমাদের পোশাকসহ অন্যান্য পণ্যের বিশাল সুযোগ রয়েছে। একটু উদ্যোগ নিলেই রপ্তানি বহুগুণে বাড়ানো সম্ভব।’ ব্রাজিলের বাজারে প্রবেশের জন্য স্থানীয় ভোক্তাদের রুচি এবং পোশাকের ধরন সম্পর্কে বিশদ গবেষণা প্রয়োজন। বিশেষ করে ক্রীড়া ও অবসরকালীন পোশাকের ক্ষেত্রে ব্রাজিলের চাহিদা বেশি। দেশটির ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের পোশাক খাত একটি স্থায়ী বাজার তৈরি করতে পারে।
অস্ট্রেলিয়া ও ভারত: ক্রমবর্ধমান বাজার
অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানির দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, যেখানে ২০২৪ সালে ৮৩১ মিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করা হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ বেশি। ভারতেও রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০৬ মিলিয়ন ডলারে, যা ১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে। ভারতীয় বাজারের সম্ভাবনা দিন দিন বাড়ছে, যা বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের জন্য একটি ইতিবাচক দিক। ভারতের মতো বিশাল বাজারে প্রবেশের জন্য শুল্কনীতি এবং বাণিজ্য চুক্তির সুবিধাগুলো কাজে লাগানো জরুরি। এ ছাড়া, ভারতীয় ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী কাপড়ের বৈচিত্র্য আনতে হবে। বিশেষত, তুলার তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে ভারত একটি বড় বাজার হতে পারে।
ইউরোপ ও আমেরিকা: প্রচলিত বাজারে আধিপত্য
অপ্রচলিত বাজারগুলোর প্রসার সত্ত্বেও, এখনো পোশাক রপ্তানির বৃহত্তম অংশ ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে যাচ্ছে। ২০২৪ সালে ইইউতে মোট রপ্তানির ৫০.৩৪ শতাংশ বা ১৯.৩৭ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির পরিমাণ ৭.২ বিলিয়ন ডলার, যা মোট রপ্তানির ১৮.৭২ শতাংশ, আর যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়েছে ৪.৩ বিলিয়ন ডলার, যা মোট রপ্তানির ১১.২৫ শতাংশ। ইউরোপ ও আমেরিকার বাজার ধরে রাখতে হলে নতুন ট্রেন্ড ও টেকসই ফ্যাশনের দিকে নজর দিতে হবে। পরিবেশবান্ধব উৎপাদনব্যবস্থা এবং সামাজিক দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক মডেল অনুসরণ করেই ভবিষ্যতে এসব বাজারে প্রতিযোগিতা করা সম্ভব হবে।
দরকার কার্যকর ব্র্যান্ডিং
তথ্য অনুযায়ী, ১০টি অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি ৪ থেকে ৫০ শতাংশ বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে নীতি সহায়তা, রপ্তানিকারকদের উদ্যোগ ও কার্যকর ব্র্যান্ডিং জরুরি। সঠিক কৌশল ও বাজার বিশ্লেষণের মাধ্যমে এসব বাজারে বাংলাদেশের অবস্থান আরও শক্তিশালী করা সম্ভব।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) মেক্সিকো, কানাডা এবং চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ এবং চীনা পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের কথা জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছে অধিকাংশ আমদানিকারক। ভারত ও ভুটান থেকে প্রতি টন পাথরের আমদানি মূল্য ৩ থেকে ৫ ডলার বৃদ্ধি করায় গতকাল শনিবার সকাল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগ্যাসের অভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা তৈরি হচ্ছে, যা শিল্প ও বাণিজ্যকে প্রভাবিত করছে। নতুন কূপ খননের মাধ্যমে গ্যাস উৎপাদন বাড়ালে বিদ্যুৎ ও শিল্পের সক্ষমতা বাড়বে এবং গ্যাসের মূল্য স্থিতিশীল থাকবে। ফলে অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। এ লক্ষ্যে সিলেট-১২ নম্বর কূপ, তিতাস ও কামতা ফিল্ডে চারটি উন্নয়ন কূপ খনন এ
১১ ঘণ্টা আগেছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে বিএনপি স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সহযোগিতাও করবে। কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন করলে দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
১২ ঘণ্টা আগে